alt

চিঠিপত্র

চিঠি : শিশুদের জন্য চাই বুলিংমুক্ত পরিবেশ

: রোববার, ২৮ মে ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

বুলিং বলতে কাউকে সুনির্দিষ্টভাবে মানসিক আঘাত করা। খারাপ ভাষায় আক্রমণ করাকে বুঝায়। বুলিংয়ের অন্যতম উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে সবার সামনে অপমান করা।

বুলিং বিভিন্ন ধরনের হতে পারে তার মধ্যে শারীরিক বুলিং, মৌখিক বুলিং, স্কুল বুলিং, মানসিক বুলিং, সাইবার বুলিং, যৌন হয়রানিমূলক বুলিংয়ের সঙ্গে আমরা বেশি পরিচিত।

মনোবিজ্ঞানীরা বলছেন, একটি শিশুর মানসিক এবং শারীরিক বিকাশের জন্য দরকার সুন্দর পরিবার এবং সুন্দর পরিবেশ। শিশু বেড়ে ওঠার সময় যদি পরিবার এবং পরিবেশ থেকে বিভিন্ন ধরনের বুলিংয়ের স্বীকার হয়, তাহলে সেটি তার মানসিক বিকাশের ক্ষেত্রে বাধাগ্রস্ত হয়। ফলে, শিশুর মধ্যে দেখা দিতে পারে হীনমন্যতা, আত্মবিশ্বাসহীনতা, বিষণ্নতা। এতে শিশু একা থাকতে চায়, কারো সঙ্গে মিশতে চায় না, স্কুলে যেতে অনীহা প্রকাশ করে। সুতরাং শিশুর মানসিক বিকাশে বুলিং মুক্ত পরিবেশ তৈরি করার বিকল্প নেই।

তাই বুলিংয়ের ব্যাপারে সকলকে হতে হবে সোচ্চার এবং গড়ে তুলতে হবে গণসচেতনতা। ইতোমধ্যে সরকার বুলিং প্রতিরোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এটি সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হলে সমাজে অনেকাংশে বুলিং কমে আসবে। শিশুরাও পাবে একটি সুন্দর পরিবেশ।

শিশুদের ক্ষেত্রে বাবা-মাকে সবচেয়ে বেশি সচেতন থাকতে হবে। সন্তানের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে।শিশুর সুরক্ষার জন্য এটি খুবই জরুরী এবং প্রয়োজনে কাউন্সিলিংয়ের সাহায্য নিতে হবে। তাহলেই শিশু বুলিংয়ের প্রভাব থেকে মুক্ত থাকবে।

মুহাম্মদ সুলতান মাহমুদ

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

tab

চিঠিপত্র

চিঠি : শিশুদের জন্য চাই বুলিংমুক্ত পরিবেশ

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

রোববার, ২৮ মে ২০২৩

বুলিং বলতে কাউকে সুনির্দিষ্টভাবে মানসিক আঘাত করা। খারাপ ভাষায় আক্রমণ করাকে বুঝায়। বুলিংয়ের অন্যতম উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তিকে সবার সামনে অপমান করা।

বুলিং বিভিন্ন ধরনের হতে পারে তার মধ্যে শারীরিক বুলিং, মৌখিক বুলিং, স্কুল বুলিং, মানসিক বুলিং, সাইবার বুলিং, যৌন হয়রানিমূলক বুলিংয়ের সঙ্গে আমরা বেশি পরিচিত।

মনোবিজ্ঞানীরা বলছেন, একটি শিশুর মানসিক এবং শারীরিক বিকাশের জন্য দরকার সুন্দর পরিবার এবং সুন্দর পরিবেশ। শিশু বেড়ে ওঠার সময় যদি পরিবার এবং পরিবেশ থেকে বিভিন্ন ধরনের বুলিংয়ের স্বীকার হয়, তাহলে সেটি তার মানসিক বিকাশের ক্ষেত্রে বাধাগ্রস্ত হয়। ফলে, শিশুর মধ্যে দেখা দিতে পারে হীনমন্যতা, আত্মবিশ্বাসহীনতা, বিষণ্নতা। এতে শিশু একা থাকতে চায়, কারো সঙ্গে মিশতে চায় না, স্কুলে যেতে অনীহা প্রকাশ করে। সুতরাং শিশুর মানসিক বিকাশে বুলিং মুক্ত পরিবেশ তৈরি করার বিকল্প নেই।

তাই বুলিংয়ের ব্যাপারে সকলকে হতে হবে সোচ্চার এবং গড়ে তুলতে হবে গণসচেতনতা। ইতোমধ্যে সরকার বুলিং প্রতিরোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এটি সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হলে সমাজে অনেকাংশে বুলিং কমে আসবে। শিশুরাও পাবে একটি সুন্দর পরিবেশ।

শিশুদের ক্ষেত্রে বাবা-মাকে সবচেয়ে বেশি সচেতন থাকতে হবে। সন্তানের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে।শিশুর সুরক্ষার জন্য এটি খুবই জরুরী এবং প্রয়োজনে কাউন্সিলিংয়ের সাহায্য নিতে হবে। তাহলেই শিশু বুলিংয়ের প্রভাব থেকে মুক্ত থাকবে।

মুহাম্মদ সুলতান মাহমুদ

back to top