সমুদ্রে মাছ ধরা থেকে উপকূলীয় এলাকার জেলেদের ৬৫ দিন বিরত থাকতে হবে বলে এক নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ২০ মে (বৃহস্পতিবার) মধ্যরাত থেকে ২৩ জুলাই (শুক্রবার) পর্যন্ত উপকূলীয় অঞ্চলের সকল সমুদ্র সীমায় এ নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে। ওই সময়ের মধ্যে কোনো ফিশিং বোট, যান্ত্রিক নৌযান দিয়ে মাছ শিকার করা যাবে না।
শরণখোলা সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা এম এম পারভেজ জানান, সমুদ্রে মাছের নিরাপদ প্রজননের জন্য এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। দেশের উপকূলীয় ১৪ জেলা ও ষাটের অধিক উপজেলায় এ নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে।
তাই সমুদ্রের নানা প্রজাতির মাছ রক্ষার উদ্দেশ্যে উপকূলীয় অঞ্চলের মৎস্যজীবীদের বিরত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে এজন্য প্রত্যেক জেলে ৮৬ কেজি করে চাল পাবেন।
মঙ্গলবার, ১৮ মে ২০২১
সমুদ্রে মাছ ধরা থেকে উপকূলীয় এলাকার জেলেদের ৬৫ দিন বিরত থাকতে হবে বলে এক নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। ২০ মে (বৃহস্পতিবার) মধ্যরাত থেকে ২৩ জুলাই (শুক্রবার) পর্যন্ত উপকূলীয় অঞ্চলের সকল সমুদ্র সীমায় এ নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে। ওই সময়ের মধ্যে কোনো ফিশিং বোট, যান্ত্রিক নৌযান দিয়ে মাছ শিকার করা যাবে না।
শরণখোলা সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা এম এম পারভেজ জানান, সমুদ্রে মাছের নিরাপদ প্রজননের জন্য এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। দেশের উপকূলীয় ১৪ জেলা ও ষাটের অধিক উপজেলায় এ নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে।
তাই সমুদ্রের নানা প্রজাতির মাছ রক্ষার উদ্দেশ্যে উপকূলীয় অঞ্চলের মৎস্যজীবীদের বিরত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তবে এজন্য প্রত্যেক জেলে ৮৬ কেজি করে চাল পাবেন।