রংপুর বিভাগে করোনা সংক্রমণের হার বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। অন্যদিকে মৃতের সংখ্যা আবারো বেড়েছে । গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের ৮ জেলায় করোনাউপসর্গ নিয়ে ৫ জন এবং করোনায় আক্রান্ত হয়ে ১৬ জন সহ ২১ জন মারা গেছে। একই সময়ে ৮৮৪ জনের নমুনা পরীক্ষার পর ২২৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে গত ৩১ দিনে রংপুর বিভাগে ৩৪ নারীসহ ৪৬৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
গত ২৪ ঘন্টায় সবচেয়ে বেশি করোনা শনাক্ত হয়েছে রংপুরে ৭৮ জন, নীলফামারীতে ১৪ জন, লালমনিরহাটে ২৩ জন, কুড়িগ্রামে ৪৭ জন ঠাকুরগায়ে ১৬ জন, দিনাজপুরে ৩৫ জন এবং গাইবান্ধায় ২০ জন।
রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনার উপসর্গ নিয়ে ৫ জন মারা গেছে। অন্যদিকে করোনায় আক্রান্ত হয়ে রংপুরে পাঁচ জন মারা গেছে। এছাড়া পঞ্চগড়ে দুইজন, নীলফামারীতে দুজন, কুড়িগ্রামে একজন, ঠাকুরগায়ে তিন জন এবং দিনাজপুরে দুজন এবং গাইবান্ধায় একজন মারা গেছে।
করোনায় ২১ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক ডা. মোতাহারুল ইসলাম।
এ নিয়ে রংপুর বিভাগে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৯শ ২৩ জন। আক্রান্তের হার কমে ২৬ দশমিক ৩৬ ভাগে দাঁড়িয়েছে।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্র জানায়, বিভাগের আট জেলায় করোনা সংক্রমণ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। বিশেষ করে দিনাজপুর, রংপুর, ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামে করোনা রোগীর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে।
এপর্যন্ত রংপুর বিভাগে নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২ লাখ ১৬ হাজার ৫শ ৭১ জনের। এদের মধ্যে করোনা পজিটিভ হয়েছেন ৪৪ হাজার ১৭৩ জনের। সুস্থ হয়েছেন ৩৩ হাজার ৮শ ৪১ জন।
রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক ডা. মোতাহারুল ইসলাম জানান, সীমান্তবর্তী জেলা দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও ও লালমনিরহাট এবং বিভাগীয় শহর রংপুরে করোনা সংক্রমণ আশাঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। এর মধ্যে দিনাজপুরে আক্রান্তের সংখ্যা ১২ হাজার ৬২৯ জন, রংপুরে ৯ হাজার ৮শ ১৫ জন পঞ্চগড়ে ২ হাজার ৬শ ৯৩ জন, নীলফামারীতে ৩ হাজার ৫শ ৩৭ জন, লালমনিরহাটে ২ হাজার ২শ ১৫ জন, কুড়িগ্রামে ৩ হাজার ৪শ ৭২ জন, ঠাকুরগায়ে ৬ হাজার ৩২ জন, এবং গাইবান্ধায় ৩ হাজার ৮৮০ জন। স্বাস্থ্যবিধি না মানায় এবং মাস্ক পরিধান না করায় প্রতিদিন সংক্রমণ বাড়ছে বলেও জানান ডা. মোতাহারুল ইসলাম।
শনিবার, ৩১ জুলাই ২০২১
রংপুর বিভাগে করোনা সংক্রমণের হার বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। অন্যদিকে মৃতের সংখ্যা আবারো বেড়েছে । গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের ৮ জেলায় করোনাউপসর্গ নিয়ে ৫ জন এবং করোনায় আক্রান্ত হয়ে ১৬ জন সহ ২১ জন মারা গেছে। একই সময়ে ৮৮৪ জনের নমুনা পরীক্ষার পর ২২৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে গত ৩১ দিনে রংপুর বিভাগে ৩৪ নারীসহ ৪৬৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
গত ২৪ ঘন্টায় সবচেয়ে বেশি করোনা শনাক্ত হয়েছে রংপুরে ৭৮ জন, নীলফামারীতে ১৪ জন, লালমনিরহাটে ২৩ জন, কুড়িগ্রামে ৪৭ জন ঠাকুরগায়ে ১৬ জন, দিনাজপুরে ৩৫ জন এবং গাইবান্ধায় ২০ জন।
রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনার উপসর্গ নিয়ে ৫ জন মারা গেছে। অন্যদিকে করোনায় আক্রান্ত হয়ে রংপুরে পাঁচ জন মারা গেছে। এছাড়া পঞ্চগড়ে দুইজন, নীলফামারীতে দুজন, কুড়িগ্রামে একজন, ঠাকুরগায়ে তিন জন এবং দিনাজপুরে দুজন এবং গাইবান্ধায় একজন মারা গেছে।
করোনায় ২১ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক ডা. মোতাহারুল ইসলাম।
এ নিয়ে রংপুর বিভাগে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৯শ ২৩ জন। আক্রান্তের হার কমে ২৬ দশমিক ৩৬ ভাগে দাঁড়িয়েছে।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্র জানায়, বিভাগের আট জেলায় করোনা সংক্রমণ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। বিশেষ করে দিনাজপুর, রংপুর, ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামে করোনা রোগীর সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে।
এপর্যন্ত রংপুর বিভাগে নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২ লাখ ১৬ হাজার ৫শ ৭১ জনের। এদের মধ্যে করোনা পজিটিভ হয়েছেন ৪৪ হাজার ১৭৩ জনের। সুস্থ হয়েছেন ৩৩ হাজার ৮শ ৪১ জন।
রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক ডা. মোতাহারুল ইসলাম জানান, সীমান্তবর্তী জেলা দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও ও লালমনিরহাট এবং বিভাগীয় শহর রংপুরে করোনা সংক্রমণ আশাঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। এর মধ্যে দিনাজপুরে আক্রান্তের সংখ্যা ১২ হাজার ৬২৯ জন, রংপুরে ৯ হাজার ৮শ ১৫ জন পঞ্চগড়ে ২ হাজার ৬শ ৯৩ জন, নীলফামারীতে ৩ হাজার ৫শ ৩৭ জন, লালমনিরহাটে ২ হাজার ২শ ১৫ জন, কুড়িগ্রামে ৩ হাজার ৪শ ৭২ জন, ঠাকুরগায়ে ৬ হাজার ৩২ জন, এবং গাইবান্ধায় ৩ হাজার ৮৮০ জন। স্বাস্থ্যবিধি না মানায় এবং মাস্ক পরিধান না করায় প্রতিদিন সংক্রমণ বাড়ছে বলেও জানান ডা. মোতাহারুল ইসলাম।