পরিবারের দাবি পরিকল্পিত হত্যাকান্ড
ঢাকার খিলক্ষেত থেকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হতে সদ্য এমবিবিএস পাশ করা এক চিকিৎসকের (জয়দেব কুমার) অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার নিয়ে রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে।
গত শনিবার রাতে রাজধানীর খিলক্ষেত থানার নিকুঞ্জ-২ এর ১৫ নম্বর সড়কের ৮ নম্বর বাড়ির একটি কক্ষ থেকে জয়দেব কুমার দাসের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
তার পরিবারের দাবি, জয়দেব কুমারের মৃত্যু স্বাভাবিক বা আত্মহত্যা নয়, এটি একটি হত্যাকাণ্ড।
তার মা শ্রীমতি মিনা রানী দাস জানান, তার ছেলের ল্যাপটপ পাওয়া যায়নি। সেটি উদ্ধারে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
জয়দেব কুমারের মা বলেন, তারা ঢাকায় যাওয়ার পথিমধ্যে লাশ মর্গে পাঠানো হয়। তাদের দেখতে দেওয়া হয়নি। তাকে কী অবস্থায় পুলিশ মর্গে পাঠিয়েছে সে সুরতহাল তাদের সামনে লেখা হয়নি। ভবনটিতে সিসি ক্যামেরা ছিল, পুলিশ তা উদ্ধার করেনি।
ডাক্তার জয়দেব কুমারের বাল্যশিক্ষক হাবিবুর রহমান বলেন, জয়দেব অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র ছিল। সে অনেক দুঃখ-কষ্টের মধ্যে লেখাপড়া করেছে, তার আত্মহত্যার প্রশ্নই ওঠে না।
জয়দেবের ভাই গোপাল জানান, চলতি বছরের ১৪ জুন জয়দেবকে পুলিশ পরিচয় দিয়ে এক ব্যক্তি ফোনে নানা ধরনের প্রশ্ন করেছিল। এসব তথ্য জীবিতকালে ডাক্তার জয়দেব বাবা-মা ও ভাইদের কাছে বলেছিল।
জয়দেবের বাবা দিলীপ চন্দ্র দাস দাবি করেন, লাশের সঙ্গে যে চিরকুট পাওয়ার কথা বলা হয়েছে সেই লেখার সঙ্গে জয়দেবের হাতের লেখার কোনো মিল নেই।
জয়দেবের ছোটভাই নয়ন বলেন, ল্যাপটপ ও সিসি ক্যামেরা উদ্ধারসহ দারোয়ান ও রুমমেটকে জিজ্ঞাসাবাদের আওতায় নিলে আসল রহস্য বেরিয়ে পড়বে।
এ বিষয়ে খিলক্ষেত থানার উপপরিদর্শক রাসেল বলেন, সব দিক বিবেচনায় নিয়ে তদন্ত চলছে। আমরা পরিবারের কাছ থেকে তার হাতের লেখা চেয়েছি।
পরিবারের দাবি পরিকল্পিত হত্যাকান্ড
শুক্রবার, ২২ অক্টোবর ২০২১
ঢাকার খিলক্ষেত থেকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হতে সদ্য এমবিবিএস পাশ করা এক চিকিৎসকের (জয়দেব কুমার) অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার নিয়ে রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে।
গত শনিবার রাতে রাজধানীর খিলক্ষেত থানার নিকুঞ্জ-২ এর ১৫ নম্বর সড়কের ৮ নম্বর বাড়ির একটি কক্ষ থেকে জয়দেব কুমার দাসের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
তার পরিবারের দাবি, জয়দেব কুমারের মৃত্যু স্বাভাবিক বা আত্মহত্যা নয়, এটি একটি হত্যাকাণ্ড।
তার মা শ্রীমতি মিনা রানী দাস জানান, তার ছেলের ল্যাপটপ পাওয়া যায়নি। সেটি উদ্ধারে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
জয়দেব কুমারের মা বলেন, তারা ঢাকায় যাওয়ার পথিমধ্যে লাশ মর্গে পাঠানো হয়। তাদের দেখতে দেওয়া হয়নি। তাকে কী অবস্থায় পুলিশ মর্গে পাঠিয়েছে সে সুরতহাল তাদের সামনে লেখা হয়নি। ভবনটিতে সিসি ক্যামেরা ছিল, পুলিশ তা উদ্ধার করেনি।
ডাক্তার জয়দেব কুমারের বাল্যশিক্ষক হাবিবুর রহমান বলেন, জয়দেব অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র ছিল। সে অনেক দুঃখ-কষ্টের মধ্যে লেখাপড়া করেছে, তার আত্মহত্যার প্রশ্নই ওঠে না।
জয়দেবের ভাই গোপাল জানান, চলতি বছরের ১৪ জুন জয়দেবকে পুলিশ পরিচয় দিয়ে এক ব্যক্তি ফোনে নানা ধরনের প্রশ্ন করেছিল। এসব তথ্য জীবিতকালে ডাক্তার জয়দেব বাবা-মা ও ভাইদের কাছে বলেছিল।
জয়দেবের বাবা দিলীপ চন্দ্র দাস দাবি করেন, লাশের সঙ্গে যে চিরকুট পাওয়ার কথা বলা হয়েছে সেই লেখার সঙ্গে জয়দেবের হাতের লেখার কোনো মিল নেই।
জয়দেবের ছোটভাই নয়ন বলেন, ল্যাপটপ ও সিসি ক্যামেরা উদ্ধারসহ দারোয়ান ও রুমমেটকে জিজ্ঞাসাবাদের আওতায় নিলে আসল রহস্য বেরিয়ে পড়বে।
এ বিষয়ে খিলক্ষেত থানার উপপরিদর্শক রাসেল বলেন, সব দিক বিবেচনায় নিয়ে তদন্ত চলছে। আমরা পরিবারের কাছ থেকে তার হাতের লেখা চেয়েছি।