খালেদ মাহমুদ
ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ-এর সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসােসিয়েশন এর উদ্যোগে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
রবিবার সন্ধ্যা ছয়টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে অবস্থিত অ্যালামনাই ফ্লোরে আয়োজিত এ আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন অ্যালামনাই অ্যাসােসিয়েশনের সভাপতি জনাব এ. কে. আজাদ।
এছাড়া বক্তব্য রাখেন অ্যাসােসিয়েশনের মহাসচিব রঞ্জন কর্মকার, সহ-সভাপতি আনােয়ার উল-আলম চৌধুরী পারভেজ, যুগা মহাসচিব সুভাষ সিংহ রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য সেলিমা খাতুন।
বক্তারা বলেন-১৯৭১ সালের ৭ মার্চ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ ছিলাে বাঙালি জাতির মুক্তি সনদ। বঙ্গবন্ধু কোটি বাঙালির আশা আকাঙ্খা, মুক্তি ও স্বাধীনতার স্বপ্ন নিজের বুকে ধারণ করে বজ্রকণ্ঠে ঘােষণা করেছিলেন স্বাধীনতা। তাঁর বক্তব্যের শেষে উচ্চারণ করেছিলেন এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। ৭ মার্চ পরবর্তী সময়ে সমগ্র জাতির সর্বস্তরের মানুষ সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়েছিলাে । দেশের জন্য, স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গ করার জন্য অঙ্গীকার করেছিল। আর সেই প্রস্তুতি এবং অঙ্গীকারের ফলে বাঙালি জাতি ৯ মাসের সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্যদিয়ে দেশকে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত করে স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে। আজ আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করার প্রস্তুতি নিচ্ছি। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করবাে আজকের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ এর অঙ্গীকারের মধ্য দিয়ে ।
ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ-এর সুবর্ণজয়ন্তীতে ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসােসিয়েশনের অঙ্গীকার মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বর্তমান প্রজন্মকে মানব সম্পদ হিসাবে গড়ে তুলে টেকসই উন্নয়ন ও চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের উপযােগী কর্মী হিসাবে গড়ে তােলার জন্য সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা।
খালেদ মাহমুদ
রোববার, ০৭ মার্চ ২০২১
ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ-এর সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসােসিয়েশন এর উদ্যোগে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
রবিবার সন্ধ্যা ছয়টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে অবস্থিত অ্যালামনাই ফ্লোরে আয়োজিত এ আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন অ্যালামনাই অ্যাসােসিয়েশনের সভাপতি জনাব এ. কে. আজাদ।
এছাড়া বক্তব্য রাখেন অ্যাসােসিয়েশনের মহাসচিব রঞ্জন কর্মকার, সহ-সভাপতি আনােয়ার উল-আলম চৌধুরী পারভেজ, যুগা মহাসচিব সুভাষ সিংহ রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য সেলিমা খাতুন।
বক্তারা বলেন-১৯৭১ সালের ৭ মার্চ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ ছিলাে বাঙালি জাতির মুক্তি সনদ। বঙ্গবন্ধু কোটি বাঙালির আশা আকাঙ্খা, মুক্তি ও স্বাধীনতার স্বপ্ন নিজের বুকে ধারণ করে বজ্রকণ্ঠে ঘােষণা করেছিলেন স্বাধীনতা। তাঁর বক্তব্যের শেষে উচ্চারণ করেছিলেন এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। ৭ মার্চ পরবর্তী সময়ে সমগ্র জাতির সর্বস্তরের মানুষ সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়েছিলাে । দেশের জন্য, স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গ করার জন্য অঙ্গীকার করেছিল। আর সেই প্রস্তুতি এবং অঙ্গীকারের ফলে বাঙালি জাতি ৯ মাসের সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্যদিয়ে দেশকে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত করে স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে। আজ আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করার প্রস্তুতি নিচ্ছি। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করবাে আজকের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ এর অঙ্গীকারের মধ্য দিয়ে ।
ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ-এর সুবর্ণজয়ন্তীতে ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসােসিয়েশনের অঙ্গীকার মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বর্তমান প্রজন্মকে মানব সম্পদ হিসাবে গড়ে তুলে টেকসই উন্নয়ন ও চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের উপযােগী কর্মী হিসাবে গড়ে তােলার জন্য সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা।