রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি সদর ইউনিয়নের ইরশালবাড়ী গ্রামের বাবুরাম মন্ডলের ছেলে বিজন কুমার মন্ডলকে কৃষি অধিদপ্তরের পিয়ন পদে চাকরি দেয়ার কথা বলে টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন । চাকরি দিতে না পারায় টাকা ফেরত চাইলে উল্টো আদালতে মামলা দিয়ে হয়রানী করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী বিজন কুমার মন্ডল জানান, বালিয়াকান্দি সদর ইউনিয়নের বকচর গ্রামের মো. কিয়ামুদ্দিন শেখের ছেলে ছত্তার শেখ কৃষি অধিদপ্তরে সরকারি চাকুরি দেওয়ার কথা বলে প্রায় ২ বছর পুর্বে নগদ ২ লাখ টাকা গ্রহণ করাসহ ৩শ’ টাকার সাদা নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর দেন। এ বিষয়টি নিয়ে বালিয়াকান্দি সদর ইউনিয়ন পরিষদে লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। গত ২০২০ সালের ১৫ অক্টোবর বালিয়াকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নায়েব আলী শেখ শুনানির দিন ধার্য করেন। ছত্তার শেখ নোটিস গ্রহণ না করায় সত্যতা যাচাইয়ের জন্য দায়িত্ব দেন বালিয়াকান্দি সদর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের সদস্য মো. আলতাফ হোসেন বাবলু ও ৬নং ওয়ার্ডের সদস্য তাছির উদ্দিন মোল্যাকে । এ বিষয়ে সত্যতা পেয়ে তারা চেয়ারম্যানকে লিখিত ভাবে অবহিত করেন। বিষয়টি জানতে পেরে চাকরি দেয়ার নামে সাদা স্ট্যাম্পকে পুজি করে রাজবাড়ী আদালতে ৭লাখ টাকার দাবি করে মিথ্যা মামলা দায়ের করেন।
আমার ফোনে থাকা তার কথাবার্তার রেকর্ড থাকার বিষয়টি জানতে পেরে কৌশলে ভয়ভীতি দেখিয়ে ছিনিয়ে নেয়। বিষয়টি স্থানীয় লোকজন অবগত আছেন। আমি বিষয়টির সুষ্ঠু তদন্ত পুর্বক প্রতারকের শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে ছত্তার শেখের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ৭লাখ টাকা পাবেন বলে জানান।
বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১
রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি সদর ইউনিয়নের ইরশালবাড়ী গ্রামের বাবুরাম মন্ডলের ছেলে বিজন কুমার মন্ডলকে কৃষি অধিদপ্তরের পিয়ন পদে চাকরি দেয়ার কথা বলে টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন । চাকরি দিতে না পারায় টাকা ফেরত চাইলে উল্টো আদালতে মামলা দিয়ে হয়রানী করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী বিজন কুমার মন্ডল জানান, বালিয়াকান্দি সদর ইউনিয়নের বকচর গ্রামের মো. কিয়ামুদ্দিন শেখের ছেলে ছত্তার শেখ কৃষি অধিদপ্তরে সরকারি চাকুরি দেওয়ার কথা বলে প্রায় ২ বছর পুর্বে নগদ ২ লাখ টাকা গ্রহণ করাসহ ৩শ’ টাকার সাদা নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর দেন। এ বিষয়টি নিয়ে বালিয়াকান্দি সদর ইউনিয়ন পরিষদে লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। গত ২০২০ সালের ১৫ অক্টোবর বালিয়াকান্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নায়েব আলী শেখ শুনানির দিন ধার্য করেন। ছত্তার শেখ নোটিস গ্রহণ না করায় সত্যতা যাচাইয়ের জন্য দায়িত্ব দেন বালিয়াকান্দি সদর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের সদস্য মো. আলতাফ হোসেন বাবলু ও ৬নং ওয়ার্ডের সদস্য তাছির উদ্দিন মোল্যাকে । এ বিষয়ে সত্যতা পেয়ে তারা চেয়ারম্যানকে লিখিত ভাবে অবহিত করেন। বিষয়টি জানতে পেরে চাকরি দেয়ার নামে সাদা স্ট্যাম্পকে পুজি করে রাজবাড়ী আদালতে ৭লাখ টাকার দাবি করে মিথ্যা মামলা দায়ের করেন।
আমার ফোনে থাকা তার কথাবার্তার রেকর্ড থাকার বিষয়টি জানতে পেরে কৌশলে ভয়ভীতি দেখিয়ে ছিনিয়ে নেয়। বিষয়টি স্থানীয় লোকজন অবগত আছেন। আমি বিষয়টির সুষ্ঠু তদন্ত পুর্বক প্রতারকের শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে ছত্তার শেখের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ৭লাখ টাকা পাবেন বলে জানান।