মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় দিন দিন অসহনীয়ভাবে বেড়ে চলছে লোডশেডিংয়ের মাত্রা। দিনে ৮-১০ বার বিদ্যুৎ চলে যাওয়া একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। সামান্য বাতাস আর বৃষ্টিপাতেই বিদ্যুৎ চলে যায়। ফলে বিপাকে পড়ে কল-কারখানা, ক্লিনিক, প্যাথলজি পরীক্ষা-নিরীক্ষা, মূল্যবান ওষুধ সংরক্ষণসহ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। আর নারী-শিশু-বৃদ্ধসহ এলাকার বাসিন্দাদের ভোগান্তি তো আছেই।
যখন বিদ্যুৎ থাকে না তখন তাড়াশ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির হট লাইনের সেল ফোন ব্যস্ত করে রাখা হয় এবং সঠিক তথ্য হতে গ্রাহককে বঞ্চিত করা হয়। বিদ্যুৎ অফিসের এমন খামখেয়ালি দূর করে সঠিক বিদ্যুৎ প্রাপ্তি নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
সবুজ আহমেদ
তাড়াশ, সিরাজগঞ্জ
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শুক্রবার, ১৬ জুলাই ২০২১
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় দিন দিন অসহনীয়ভাবে বেড়ে চলছে লোডশেডিংয়ের মাত্রা। দিনে ৮-১০ বার বিদ্যুৎ চলে যাওয়া একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। সামান্য বাতাস আর বৃষ্টিপাতেই বিদ্যুৎ চলে যায়। ফলে বিপাকে পড়ে কল-কারখানা, ক্লিনিক, প্যাথলজি পরীক্ষা-নিরীক্ষা, মূল্যবান ওষুধ সংরক্ষণসহ বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। আর নারী-শিশু-বৃদ্ধসহ এলাকার বাসিন্দাদের ভোগান্তি তো আছেই।
যখন বিদ্যুৎ থাকে না তখন তাড়াশ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির হট লাইনের সেল ফোন ব্যস্ত করে রাখা হয় এবং সঠিক তথ্য হতে গ্রাহককে বঞ্চিত করা হয়। বিদ্যুৎ অফিসের এমন খামখেয়ালি দূর করে সঠিক বিদ্যুৎ প্রাপ্তি নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
সবুজ আহমেদ
তাড়াশ, সিরাজগঞ্জ