alt

চিঠিপত্র

ফেনীতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় চাই

: সোমবার, ১৫ নভেম্বর ২০২১

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

ঢাকা-চট্টগ্রামের যাতায়াতের মধ্যখানে গুরুত্বপূর্ণ জেলা হলো ফেনী। শিক্ষা ব্যবস্থায় ফেনী জেলার অগ্রগতি উল্লেখযোগ্য। বর্তমান এ জেলার স্বাক্ষরতার হার ৬৯.৬ শতাংশ। এছাড়াও ফেনী জেলার রয়েছে প্রাথমিক বিদ্যালয় ৫২৮টি, নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১৯টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১৫৫টি, মাদ্রাসা ৯৭টি, গার্লস ক্যাডেট কলেজ ১টি, উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ ১০টি, ডিগ্রি কলেজ ১১টি। প্রতি বছর উচ্চ মাধ্যমিক পাস করে হাজারো শিক্ষার্থী। তারা উচ্চশিক্ষার জন্য রাজধানীসহ বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনা করতে যায়।

বর্তমানে ফেনী বাংলাদেশের অগ্রসর একটি জেলা হলেও অদ্যাবধি কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না। যার ফলে দেখা যাচ্ছে ফেনীতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনার্স পর্যায়ের কয়েকটি কলেজে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে হচ্ছে। ফলে গবেষণা বা সৃজনশীলভিত্তিক জ্ঞানে পিছিয়ে যাচ্ছে শিক্ষার্থীরা। মেয়ে শিক্ষার্থীরা ছেলেদের চেয়ে বেশি ভোগান্তির শিকার। কারণ, মেয়েদের উচ্চশিক্ষার জন্য জেলার বাইরে পাঠাতে চান না অভিভাবকরা। অথচ নিজ জেলায় একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হলে এই ভোগান্তির কমে যেত।

তাই স্থাানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এই বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

জেসমিন আক্তার

ছবি

বেকারত্ব নিরসনে কুটির শিল্পের ভূমিকা

দুর্যোগ পূর্ববর্তী প্রস্তুতি

ছবি

সোনালি পাটের প্রয়োজনীয়তা

কালীকচ্ছের ধর্মতীর্থ বধ্যভূমিতে স্মৃতিসৌধ নির্মাণের দাবি

চিঠি : হলে খাবারের মান উন্নত করুন

চিঠি : স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়ে ডিপ্লোমাধারীদের বৈষম্য দূর করুন

চিঠি : শিক্ষার মান উন্নয়ন চাই

চিঠি : সড়ক আইন বাস্তবায়ন করুন

চিঠি : রাস্তায় বাইক সন্ত্রাস

চিঠি : কঠিন হয়ে পড়ছে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা

চিঠি : ডিসেম্বরের স্মৃতি

চিঠি : টেকসই ও সাশ্রয়ী ক্লিন এনার্জি

চিঠি : নকল গুড় জব্দ হোক

চিঠি : সড়কে বাড়ছে লেন ঝরছে প্রাণ

চিঠি : ঢাকাবাসীর কাছে মেট্রোরেল আশীর্বাদ

চিঠি : কারিগরি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন জরুরি

চিঠি : পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস চাই

চিঠি : তারুণ্যের শক্তি কাজে লাগান

চিঠি : এইডস থেকে বাঁচতে সচেতন হোন

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ হোক

চিঠি : হাসুন, সুস্থ থাকুন

চিঠি : হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধ হোক

চিঠি : রাজনীতিতে তরুণ সমাজের অংশগ্রহণ

চিঠি : মাদককে ‘না’ বলুন

চিঠি : পুনরুন্নয়ন প্রকল্প : পাল্টে যাবে পুরান ঢাকা

চিঠি : শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান

চিঠি : চন্দ্রগঞ্জে ফায়ার সার্ভিস স্টেশন চাই

চিঠি : বাড়ছে বাল্যবিয়ে

চিঠি : টিকটকের অপব্যবহার রোধ করতে হবে

চিঠি : আত্মবিশ্বাস ও আস্থা

চিঠি : শিক্ষকরা কি প্রকৃত মর্যাদা পাচ্ছে

চিঠি : শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সম্প্রীতি চাই

চিঠি : সকালে ও বিকেলে মেট্রোরেল চলুক

চিঠি : অতিথি পাখি নিধন বন্ধ করতে হবে

চিঠি : ঢাবি’র কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার আধুনিকায়ন করা হোক

চিঠি : নিত্যপণ্যের দাম

tab

চিঠিপত্র

ফেনীতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় চাই

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সোমবার, ১৫ নভেম্বর ২০২১

ঢাকা-চট্টগ্রামের যাতায়াতের মধ্যখানে গুরুত্বপূর্ণ জেলা হলো ফেনী। শিক্ষা ব্যবস্থায় ফেনী জেলার অগ্রগতি উল্লেখযোগ্য। বর্তমান এ জেলার স্বাক্ষরতার হার ৬৯.৬ শতাংশ। এছাড়াও ফেনী জেলার রয়েছে প্রাথমিক বিদ্যালয় ৫২৮টি, নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১৯টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১৫৫টি, মাদ্রাসা ৯৭টি, গার্লস ক্যাডেট কলেজ ১টি, উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ ১০টি, ডিগ্রি কলেজ ১১টি। প্রতি বছর উচ্চ মাধ্যমিক পাস করে হাজারো শিক্ষার্থী। তারা উচ্চশিক্ষার জন্য রাজধানীসহ বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনা করতে যায়।

বর্তমানে ফেনী বাংলাদেশের অগ্রসর একটি জেলা হলেও অদ্যাবধি কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না। যার ফলে দেখা যাচ্ছে ফেনীতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনার্স পর্যায়ের কয়েকটি কলেজে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে হচ্ছে। ফলে গবেষণা বা সৃজনশীলভিত্তিক জ্ঞানে পিছিয়ে যাচ্ছে শিক্ষার্থীরা। মেয়ে শিক্ষার্থীরা ছেলেদের চেয়ে বেশি ভোগান্তির শিকার। কারণ, মেয়েদের উচ্চশিক্ষার জন্য জেলার বাইরে পাঠাতে চান না অভিভাবকরা। অথচ নিজ জেলায় একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হলে এই ভোগান্তির কমে যেত।

তাই স্থাানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এই বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

জেসমিন আক্তার

back to top