বাংলাদেশের একমাত্র কার্প জাতীয় মাছের প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্র ও মৎস্য অভয়ারণ্য চট্টগ্রামের হালদা নদীতে থামছে না অবৈধ উপায়ে মৎস্য শিকার। রাউজান উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযানে প্রায় প্রতিদিন হালদা নদীর কোন না কোন অংশে উদ্ধার হচ্ছে ঘের ও কারেন্ট জাল। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রাউজান সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন আজাদী ও নৌপুলিশের যৌথ অভিযানে কর্তফুলীর মোহনা হতে অবৈধ ৩ মৎস্য শিকারীকে আটক করা হয়। এই সময় মৎস্য শিকারে ব্যবহৃত ৫ হাজার মিটার কারেন্ট জাল ও ৩ হাজার মিটার ঘেরজাল উদ্ধার হয়। যার আনুমানিক মূল্য ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা। পরবর্তীতে সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসেনের প্রসিকিউশনে রাউজান উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অংছিং মারমার পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদেরকে জনপ্রতি ৩ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড প্রদান করে ছেড়ে দেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন নগরীর মোহরার ধনঞ্জয় দাসের ছেলে প্রভাস দাস, বোয়ালখালী উপজেলার পশ্চিম কদুরখীলের নির্মল দাসের ছেলে রাজু দাস ও একই এলাকার অশ্বিনী দাসের ছেলে রঞ্জিত দাস।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রাউজান সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন আজাদী বলেন, উদ্ধারকৃত জাল পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়েছে। মৎস্য দপ্তর রাউজান ও হালদা অস্থায়ী ফাঁড়ির নৌ পুলিশের সমন্বিত উদ্যোগে হালদা নদীতে প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজননক্ষেত্র উন্নয়ন, সংরক্ষণ ও মৎস্য সম্পদ রক্ষায় এ জাতীয় কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫
বাংলাদেশের একমাত্র কার্প জাতীয় মাছের প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্র ও মৎস্য অভয়ারণ্য চট্টগ্রামের হালদা নদীতে থামছে না অবৈধ উপায়ে মৎস্য শিকার। রাউজান উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযানে প্রায় প্রতিদিন হালদা নদীর কোন না কোন অংশে উদ্ধার হচ্ছে ঘের ও কারেন্ট জাল। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রাউজান সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন আজাদী ও নৌপুলিশের যৌথ অভিযানে কর্তফুলীর মোহনা হতে অবৈধ ৩ মৎস্য শিকারীকে আটক করা হয়। এই সময় মৎস্য শিকারে ব্যবহৃত ৫ হাজার মিটার কারেন্ট জাল ও ৩ হাজার মিটার ঘেরজাল উদ্ধার হয়। যার আনুমানিক মূল্য ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা। পরবর্তীতে সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসেনের প্রসিকিউশনে রাউজান উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অংছিং মারমার পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদেরকে জনপ্রতি ৩ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড প্রদান করে ছেড়ে দেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন নগরীর মোহরার ধনঞ্জয় দাসের ছেলে প্রভাস দাস, বোয়ালখালী উপজেলার পশ্চিম কদুরখীলের নির্মল দাসের ছেলে রাজু দাস ও একই এলাকার অশ্বিনী দাসের ছেলে রঞ্জিত দাস।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রাউজান সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন আজাদী বলেন, উদ্ধারকৃত জাল পুড়িয়ে বিনষ্ট করা হয়েছে। মৎস্য দপ্তর রাউজান ও হালদা অস্থায়ী ফাঁড়ির নৌ পুলিশের সমন্বিত উদ্যোগে হালদা নদীতে প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজননক্ষেত্র উন্নয়ন, সংরক্ষণ ও মৎস্য সম্পদ রক্ষায় এ জাতীয় কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।