‘জাটকা ধরা বন্ধ হলে, ইলিশ উঠবে জাল ভরে’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ ২০২৫-এর উদ্বোধন করা হয়েছে।
গত মঙ্গলবার গোয়ালন্দ উপজেলা ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টা টাস্কফোর্স কমিটির আয়োজনে দৌলতদিয়া ৬ নম্বর ফেরিঘাট এলাকায় এ উপলক্ষে এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নাহিদুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. আনোয়ার ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজবাড়ী জেলার স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক মো. মাজহারুল ইসলাম, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজবাড়ী জেলা সহকারী পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. নাজমুল হুদা, বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের সিপিও মো. শফিকুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠানে মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতি মো. আসলাম মোল্লা বলেন, যারা প্রকৃত জেলে তারা কার্ড থেকে বঞ্চিত। কার্ড পেয়েছে সেলুনের কাজ করে নাপিত, টেম্পু চালক, মসজিদের ইমাম। যে সব জেলেদের নামে দেয়া হয়েছে সে কার্ডগুলো চেক করে যারা জেলে না তাদের কার্ড বাদ দিয়ে প্রকৃত জেলেদের মাঝে জেলে কার্ড প্রদানের জন্য উপস্থিত কর্মকর্তাদের ব্যবস্থা নিতে বলেন। তিনি আরও বলেন আজকে এই অনুষ্ঠানে ৫শ জন জেলে থাকার কথা ছিল আমি প্রতি জেলের বাড়িতে গিয়ে গিয়ে বলেছি কিন্তু আজ এখানে মাত্র ২শ জনের মতো জেলে এসেছে বাদবাঁিক জেলেরা আসে নাই তারা জেলে কার্ড না পাওয়ায়। মৎস্যজীবী সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ওচেল বেপারী অভিযোগ করেন, আমরা প্রকৃত জেলেরা বেশি ভাগ ভাগ ৭ নং ফেরিঘাট সাত্তার মেম্বার পাড়ায় বসবাস করি তাদের মধ্যে বেশিরভাগ জেলেদের কার্ড নেই। তারা মাছ ধরা বন্ধের সময় চাল পায় না তারা মাছ ধরেতে না পারলে ছেলে মেয়ে পরিবার নিয়ে খাবে কি? আমাদের জাটকা না ধরতে দিলেও ছোট বেলে, ছোট চিংড়ি বা অন্যান্য ছোট মাছ ধরতে দিতে হবে।
সরজেমিন পদ্মাপার ৬ নং ফেরিঘাটের মো.শাহানাজ সরদার (৪৫), মো. আলম মুন্সী (৭০), মো. মফিজ উদ্দিন খা (৬০) বলেন, সারা বছর নদীতে কোন অফিসারদের দেখা যায় না শুধু দেখা যায়, জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ উপলক্ষে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা সময় আসে। নদীতে আমরা দেখি সব সময় চায়নাদুয়ারি কারেন জাল দিয়ে বিভিন্ন প্রকারের ছোট মাছ ধরে।
বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫
‘জাটকা ধরা বন্ধ হলে, ইলিশ উঠবে জাল ভরে’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ ২০২৫-এর উদ্বোধন করা হয়েছে।
গত মঙ্গলবার গোয়ালন্দ উপজেলা ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টা টাস্কফোর্স কমিটির আয়োজনে দৌলতদিয়া ৬ নম্বর ফেরিঘাট এলাকায় এ উপলক্ষে এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নাহিদুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. আনোয়ার ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজবাড়ী জেলার স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক মো. মাজহারুল ইসলাম, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজবাড়ী জেলা সহকারী পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. নাজমুল হুদা, বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের সিপিও মো. শফিকুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠানে মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতি মো. আসলাম মোল্লা বলেন, যারা প্রকৃত জেলে তারা কার্ড থেকে বঞ্চিত। কার্ড পেয়েছে সেলুনের কাজ করে নাপিত, টেম্পু চালক, মসজিদের ইমাম। যে সব জেলেদের নামে দেয়া হয়েছে সে কার্ডগুলো চেক করে যারা জেলে না তাদের কার্ড বাদ দিয়ে প্রকৃত জেলেদের মাঝে জেলে কার্ড প্রদানের জন্য উপস্থিত কর্মকর্তাদের ব্যবস্থা নিতে বলেন। তিনি আরও বলেন আজকে এই অনুষ্ঠানে ৫শ জন জেলে থাকার কথা ছিল আমি প্রতি জেলের বাড়িতে গিয়ে গিয়ে বলেছি কিন্তু আজ এখানে মাত্র ২শ জনের মতো জেলে এসেছে বাদবাঁিক জেলেরা আসে নাই তারা জেলে কার্ড না পাওয়ায়। মৎস্যজীবী সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ওচেল বেপারী অভিযোগ করেন, আমরা প্রকৃত জেলেরা বেশি ভাগ ভাগ ৭ নং ফেরিঘাট সাত্তার মেম্বার পাড়ায় বসবাস করি তাদের মধ্যে বেশিরভাগ জেলেদের কার্ড নেই। তারা মাছ ধরা বন্ধের সময় চাল পায় না তারা মাছ ধরেতে না পারলে ছেলে মেয়ে পরিবার নিয়ে খাবে কি? আমাদের জাটকা না ধরতে দিলেও ছোট বেলে, ছোট চিংড়ি বা অন্যান্য ছোট মাছ ধরতে দিতে হবে।
সরজেমিন পদ্মাপার ৬ নং ফেরিঘাটের মো.শাহানাজ সরদার (৪৫), মো. আলম মুন্সী (৭০), মো. মফিজ উদ্দিন খা (৬০) বলেন, সারা বছর নদীতে কোন অফিসারদের দেখা যায় না শুধু দেখা যায়, জাটকা সংরক্ষণ সপ্তাহ উপলক্ষে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা সময় আসে। নদীতে আমরা দেখি সব সময় চায়নাদুয়ারি কারেন জাল দিয়ে বিভিন্ন প্রকারের ছোট মাছ ধরে।