যশোর শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি পদার্থবিজ্ঞানের দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা ভুল প্রশ্নপত্রে হয়েছে। প্রশ্নপত্রের শিক্ষার্থীরা শঙ্কিত। অভিভাবকরাও সন্তানদের ভালো ফল নিয়ে উদ্বিগ্ন।
সোমবার (৬ ডিসেম্বর) পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ের দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষার সৃজনশীল প্রশ্নপত্রের ৪ নম্বর প্রশ্নের উদ্দীপকের মান নিয়ে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে। পরীক্ষা কেন্দ্রের ভিন্ন ভিন্ন কক্ষের একই প্রশ্নপত্রে উদ্দীপকের দুই ধরনের মান দেয়া আছে। কোন প্রশ্নপত্রের মান ২ দশমিক ৫০ আবার কোন প্রশ্নপত্রের মান দেয়া আছে ২৫০। পরীক্ষা শেষে পরীক্ষার্থীদের কাছে এই ভুল ধরা পড়ে।
বাগেরহাট সরকারি পিসি কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মহুয়া মুনওয়ারা বলেন, ‘খুলনার খানজাহান আলী কলেজ কেন্দ্রে আমাদের পরীক্ষা চলছে। পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ৪ নম্বর প্রশ্নে উদ্দীপকের মান ২ দশমিক ৫০ ছিল। কিন্তু একই পরীক্ষাকেন্দ্রের আরেক কক্ষে একই বিষয়ের প্রশ্নপত্রের ৪ নম্বর প্রশ্নে সেই মান দেয়া ছিল ২৫০।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একজন শিক্ষার্থী লিখেছে, ‘বোর্ড কর্তৃপক্ষের ভুলের কারণে আমাদের মতো শিক্ষার্থীদের জিপিএ-৫ পাওয়ার স্বপ্ন হারিয়ে যেতে বসেছে।’ একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান বলেন, প্রশ্নপত্রের এমন জটিলতা হলে পরীক্ষা শুরুর পর কেন্দ্রগুলোতে বোর্ড থেকে একটা নির্দেশনা আসে। তবে এবার তা আসেনি। বোর্ড থেকে এখনও কোন সিদ্ধান্ত জানানো হয়নি। এ বিষয়ে যশোর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাধব চন্দ্র রুদ্র বলেন,‘বিষয়টা তাদের নজরে এসেছে। প্রশ্নপত্রে এ ধরনের ভুল অন্য কোন বোর্ডে হয়েছে কিনা, তা খোঁজখবর নিয়ে দেখা হচ্ছে। পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ের দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষায় ১৯ হাজার ৩৫ জন অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে যারা সৃজনশীল অংশের ৪ নম্বর প্রশ্নে অংশ নিয়েছে, প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী তারা পুরো নম্বর পাবে। শিক্ষার্থীরা কোন প্রকার ক্ষতির শিকার হবে না।
বুধবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২১
যশোর শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি পদার্থবিজ্ঞানের দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা ভুল প্রশ্নপত্রে হয়েছে। প্রশ্নপত্রের শিক্ষার্থীরা শঙ্কিত। অভিভাবকরাও সন্তানদের ভালো ফল নিয়ে উদ্বিগ্ন।
সোমবার (৬ ডিসেম্বর) পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ের দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষার সৃজনশীল প্রশ্নপত্রের ৪ নম্বর প্রশ্নের উদ্দীপকের মান নিয়ে বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে। পরীক্ষা কেন্দ্রের ভিন্ন ভিন্ন কক্ষের একই প্রশ্নপত্রে উদ্দীপকের দুই ধরনের মান দেয়া আছে। কোন প্রশ্নপত্রের মান ২ দশমিক ৫০ আবার কোন প্রশ্নপত্রের মান দেয়া আছে ২৫০। পরীক্ষা শেষে পরীক্ষার্থীদের কাছে এই ভুল ধরা পড়ে।
বাগেরহাট সরকারি পিসি কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মহুয়া মুনওয়ারা বলেন, ‘খুলনার খানজাহান আলী কলেজ কেন্দ্রে আমাদের পরীক্ষা চলছে। পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ৪ নম্বর প্রশ্নে উদ্দীপকের মান ২ দশমিক ৫০ ছিল। কিন্তু একই পরীক্ষাকেন্দ্রের আরেক কক্ষে একই বিষয়ের প্রশ্নপত্রের ৪ নম্বর প্রশ্নে সেই মান দেয়া ছিল ২৫০।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একজন শিক্ষার্থী লিখেছে, ‘বোর্ড কর্তৃপক্ষের ভুলের কারণে আমাদের মতো শিক্ষার্থীদের জিপিএ-৫ পাওয়ার স্বপ্ন হারিয়ে যেতে বসেছে।’ একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান বলেন, প্রশ্নপত্রের এমন জটিলতা হলে পরীক্ষা শুরুর পর কেন্দ্রগুলোতে বোর্ড থেকে একটা নির্দেশনা আসে। তবে এবার তা আসেনি। বোর্ড থেকে এখনও কোন সিদ্ধান্ত জানানো হয়নি। এ বিষয়ে যশোর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাধব চন্দ্র রুদ্র বলেন,‘বিষয়টা তাদের নজরে এসেছে। প্রশ্নপত্রে এ ধরনের ভুল অন্য কোন বোর্ডে হয়েছে কিনা, তা খোঁজখবর নিয়ে দেখা হচ্ছে। পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ের দ্বিতীয় পত্রের পরীক্ষায় ১৯ হাজার ৩৫ জন অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে যারা সৃজনশীল অংশের ৪ নম্বর প্রশ্নে অংশ নিয়েছে, প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী তারা পুরো নম্বর পাবে। শিক্ষার্থীরা কোন প্রকার ক্ষতির শিকার হবে না।