ঈদুল আজহা উপলক্ষে এবার ৭০০ কোটি টাকার কোরবানির পশু বিক্রির আশা করছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার খামারিরা।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, জেলার খামারগুলোতে কোরবানি যোগ্য যে পরিমাণ গরু, মহিষ ও ছাগল প্রস্তুত আছে, তা চাহিদার তুলনায় প্রায় ৫৯ হাজার কম।
জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় খামারি আছেন ১২ হাজার ৪০০ জন। খামারগুলোতে দেশি, শাহিওয়াল ও ফ্রিজিয়ানসহ বিভিন্ন জাতের গরু লালন-পালন করা হচ্ছে। মূলত যার গোয়ালে অন্তত ৫টি গরু-মহিষ আছে, তাকেই খামারি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
প্রসঙ্গত, বিগত দুই বছর করোনা মহামারির কারণে প্রত্যেক খামারি কয়েক লাখ টাকা করে লোকসান গুনেছেন। এবার করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় সেই লোকসান কিছুটা পুষিয়ে নেওয়ার চিন্তা করেছিলেন তারা।
মঙ্গলবার, ২৮ জুন ২০২২
ঈদুল আজহা উপলক্ষে এবার ৭০০ কোটি টাকার কোরবানির পশু বিক্রির আশা করছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার খামারিরা।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, জেলার খামারগুলোতে কোরবানি যোগ্য যে পরিমাণ গরু, মহিষ ও ছাগল প্রস্তুত আছে, তা চাহিদার তুলনায় প্রায় ৫৯ হাজার কম।
জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় খামারি আছেন ১২ হাজার ৪০০ জন। খামারগুলোতে দেশি, শাহিওয়াল ও ফ্রিজিয়ানসহ বিভিন্ন জাতের গরু লালন-পালন করা হচ্ছে। মূলত যার গোয়ালে অন্তত ৫টি গরু-মহিষ আছে, তাকেই খামারি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
প্রসঙ্গত, বিগত দুই বছর করোনা মহামারির কারণে প্রত্যেক খামারি কয়েক লাখ টাকা করে লোকসান গুনেছেন। এবার করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় সেই লোকসান কিছুটা পুষিয়ে নেওয়ার চিন্তা করেছিলেন তারা।