ভোলার চরফ্যাসনের শশীভূষণ থানায় ধর্ষণ মামলা করে বিপাকে পরেছে স্বামী পরিত্যক্ত ভিক্টিম নারী। ধর্ষক রুবেলের ভাইসহ পরিবারের সদস্যরা মামলা তুলে নিতে ভিক্টিমকে হুমকী ধামকী দেয়াসহ আশ্রায়ন প্রকল্পের ঘর থেকে উচ্ছেদের হুমকী দিয়েছে। ধর্ষক পরিবারের অব্যহত হুমকীর মুখে ভিক্টিম নিরাপত্তাহীনতায় আছে।
জানা গেছে, ধর্ষক রুবেল জাহানপুর ইউনিয়নের তুলাগাছিয়া বাজারের মুদিব্যবসায়ী। মুদি কেনাকাটার সুযোগে ওই এলাকার রোকেয়া আশ্রায়ন প্রকল্পের আশ্রিত স্বামী পরিত্যক্ত ভিক্টিমকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে প্রেম সম্পর্ক গড়ে তুলেন।
গত ১৮ জুন সন্ধ্যায় ঘটনাস্থল জাহানপুরের ৯নং ওয়ার্ডের ভিক্টিমের সাথে বিয়ের কথা পাকা করার জন্য ভিক্টিমের বোনের বাড়িতে নিয়ে একান্ত কথা বলার অজুহাতে কৌশলে বাগানের মধ্যে ভিক্টিমকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে মুদি ব্যবসায়ী রুবেল। ঘটনাটি স্থানীয়রা দেখে ফেলে এবং হাতেনাতে ধরে ফেলেন। স্থানীয়দের ধড়পাকড়ের মুখে রুবেল ভিক্টিমকে স্ত্রী বলে দাবী করে এবং ঘটনাস্থল থেকে সরে গিয়ে গা-ঢাকা দেয়। নিরুপায় হয়ে ভিক্টিম গত ২৪ জুন রাতে ধর্ষক রুবেলকে আসামী করে শশীভূষণ থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর থেকে সে পলাতক বলে শশীভূষণ থানা পুলিশ জানিয়েছে।
এদিকে ভিক্টিম অভিযোগ করেছেন,পালিয়ে থেকে আসামী রুবেল অজ্ঞাত স্থান থেকে বিভিন্ন মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ভিক্টিমকে মামলা তুলে নিতে হুমকী ধামকী দিচ্ছে। পাশাপাশি রুবেলের ভাই ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি লোকমান, সোলাইমানসহ পরিবারের সদস্যরা আশ্রায়ন প্রকল্পে ভিক্টিমের বসত ঘরে এসে মামলা তুলে নিতে হুমকী দিচ্ছে। মামলা তুলে না নিলে ভিক্টিমকে আশ্রায়ন প্রকল্পের ঘর থেকে বের করে দেবে বলেও হুমকী দিচ্ছে। বুধবার সকালে সরেজমিনে গেলে ভিক্টিম ও পাড়াপ্রতিবেশীরা হুমকী ধামকীর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিভিন্ন মুখী হুমকীতে ভিক্টিম নিরাপত্তাহীনতায় আছেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক দীপংকর দাস জানান, মামলা দায়েরের আগে থেকেই আসামী রুবেল গা-ঢাকা দিয়ে আছে। তাকে গ্রেপ্তাররের চেষ্টা অব্যহত আছে।
শশীভূষণ থানার ওসি মিজানুর রহমান পাটওয়ারী জানান, হুমকী ধামকীর বিষয়টি থানাকে আগে জানানো হয়নি। পুলিশের তরফ থেকে ভিক্টিমের নিরাপত্তার জন্য সব ব্যবস্থা নেয়া হবে এবং অভিযোগ পেলে হুমকীদাতা সকলপক্ষকে আইনের আওতায় আনা হবে।
বুধবার, ২৯ জুন ২০২২
ভোলার চরফ্যাসনের শশীভূষণ থানায় ধর্ষণ মামলা করে বিপাকে পরেছে স্বামী পরিত্যক্ত ভিক্টিম নারী। ধর্ষক রুবেলের ভাইসহ পরিবারের সদস্যরা মামলা তুলে নিতে ভিক্টিমকে হুমকী ধামকী দেয়াসহ আশ্রায়ন প্রকল্পের ঘর থেকে উচ্ছেদের হুমকী দিয়েছে। ধর্ষক পরিবারের অব্যহত হুমকীর মুখে ভিক্টিম নিরাপত্তাহীনতায় আছে।
জানা গেছে, ধর্ষক রুবেল জাহানপুর ইউনিয়নের তুলাগাছিয়া বাজারের মুদিব্যবসায়ী। মুদি কেনাকাটার সুযোগে ওই এলাকার রোকেয়া আশ্রায়ন প্রকল্পের আশ্রিত স্বামী পরিত্যক্ত ভিক্টিমকে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে প্রেম সম্পর্ক গড়ে তুলেন।
গত ১৮ জুন সন্ধ্যায় ঘটনাস্থল জাহানপুরের ৯নং ওয়ার্ডের ভিক্টিমের সাথে বিয়ের কথা পাকা করার জন্য ভিক্টিমের বোনের বাড়িতে নিয়ে একান্ত কথা বলার অজুহাতে কৌশলে বাগানের মধ্যে ভিক্টিমকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে মুদি ব্যবসায়ী রুবেল। ঘটনাটি স্থানীয়রা দেখে ফেলে এবং হাতেনাতে ধরে ফেলেন। স্থানীয়দের ধড়পাকড়ের মুখে রুবেল ভিক্টিমকে স্ত্রী বলে দাবী করে এবং ঘটনাস্থল থেকে সরে গিয়ে গা-ঢাকা দেয়। নিরুপায় হয়ে ভিক্টিম গত ২৪ জুন রাতে ধর্ষক রুবেলকে আসামী করে শশীভূষণ থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর থেকে সে পলাতক বলে শশীভূষণ থানা পুলিশ জানিয়েছে।
এদিকে ভিক্টিম অভিযোগ করেছেন,পালিয়ে থেকে আসামী রুবেল অজ্ঞাত স্থান থেকে বিভিন্ন মোবাইল ফোন ব্যবহার করে ভিক্টিমকে মামলা তুলে নিতে হুমকী ধামকী দিচ্ছে। পাশাপাশি রুবেলের ভাই ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি লোকমান, সোলাইমানসহ পরিবারের সদস্যরা আশ্রায়ন প্রকল্পে ভিক্টিমের বসত ঘরে এসে মামলা তুলে নিতে হুমকী দিচ্ছে। মামলা তুলে না নিলে ভিক্টিমকে আশ্রায়ন প্রকল্পের ঘর থেকে বের করে দেবে বলেও হুমকী দিচ্ছে। বুধবার সকালে সরেজমিনে গেলে ভিক্টিম ও পাড়াপ্রতিবেশীরা হুমকী ধামকীর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিভিন্ন মুখী হুমকীতে ভিক্টিম নিরাপত্তাহীনতায় আছেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক দীপংকর দাস জানান, মামলা দায়েরের আগে থেকেই আসামী রুবেল গা-ঢাকা দিয়ে আছে। তাকে গ্রেপ্তাররের চেষ্টা অব্যহত আছে।
শশীভূষণ থানার ওসি মিজানুর রহমান পাটওয়ারী জানান, হুমকী ধামকীর বিষয়টি থানাকে আগে জানানো হয়নি। পুলিশের তরফ থেকে ভিক্টিমের নিরাপত্তার জন্য সব ব্যবস্থা নেয়া হবে এবং অভিযোগ পেলে হুমকীদাতা সকলপক্ষকে আইনের আওতায় আনা হবে।