রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলের ছয় ছাত্রকে শ্রেণী কার্যক্রম থেকে ৩ মাসের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। ধূমপান, মারামারি, গালাগাল এবং অশালীন আচরণের জন্য এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) প্রধান শিক্ষক ড. নূরজাহান বেগম এক নোটিশের মাধ্যমে এই কথা জানান।
স্কুল সূত্রে জানা গেছে, শাস্তি পাওয়া ছয় ছাত্রের মধ্যে ৩ জন চতুর্থ শ্রেণীর, পঞ্চম শ্রেণীর একজন, একজন সপ্তম শ্রেণীর এবং নবম শ্রেণীতে একজন পড়াশোনা করেন। নবম ও সপ্তম শ্রেণীর দুই ছাত্র বুধবার (১০ আগস্ট) টিফিনের সময় শৌচাগারে গিয়ে ধূমপান করছিল।
পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ, সে খারাপ উদ্দেশে আরেক ছাত্রকে শৌচাগারে নিয়ে যাচ্ছিল। বুধবার টিফিনের সময় এক শিক্ষক ডাকছে বলে ভুক্তভোগীকে নিয়ে যায়। এছাড়া চতুর্থ শ্রেণীর তিন ছাত্র মিলে আরেক ছাত্রকে মারপিট করেন এবং অশ্লীল ভাষায় গালাগাল করেন। বুধবার টিফিনের সময় এ ঘটনা ঘটে।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক ড. নূরজাহান বেগম বলেন, স্কুলে কোন শিক্ষার্থীকে মারধর করে শাসনের সুযোগ নেই। সব সময় তাদের বুঝিয়ে সংশোধন করা হয়। কিন্তু এই ছয় ছাত্র এতটাই অন্যায় করেছে যে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নিয়ে পারা যায়নি। মারধর করা তিন ছাত্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে ভুক্তভোগী ছাত্রের অভিভাবকই আইনের আশ্রয় নিতে চাচ্ছিলেন। ধূমপান করা দু’জন এবং অন্য আরেকজনের অপরাধও গুরুতর ছিল।
প্রধান শিক্ষক বলেন, প্রতিদিনই ৭-৮টি মারামারির ঘটনা ঘটে।
শুক্রবার, ১২ আগস্ট ২০২২
রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলের ছয় ছাত্রকে শ্রেণী কার্যক্রম থেকে ৩ মাসের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। ধূমপান, মারামারি, গালাগাল এবং অশালীন আচরণের জন্য এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) প্রধান শিক্ষক ড. নূরজাহান বেগম এক নোটিশের মাধ্যমে এই কথা জানান।
স্কুল সূত্রে জানা গেছে, শাস্তি পাওয়া ছয় ছাত্রের মধ্যে ৩ জন চতুর্থ শ্রেণীর, পঞ্চম শ্রেণীর একজন, একজন সপ্তম শ্রেণীর এবং নবম শ্রেণীতে একজন পড়াশোনা করেন। নবম ও সপ্তম শ্রেণীর দুই ছাত্র বুধবার (১০ আগস্ট) টিফিনের সময় শৌচাগারে গিয়ে ধূমপান করছিল।
পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ, সে খারাপ উদ্দেশে আরেক ছাত্রকে শৌচাগারে নিয়ে যাচ্ছিল। বুধবার টিফিনের সময় এক শিক্ষক ডাকছে বলে ভুক্তভোগীকে নিয়ে যায়। এছাড়া চতুর্থ শ্রেণীর তিন ছাত্র মিলে আরেক ছাত্রকে মারপিট করেন এবং অশ্লীল ভাষায় গালাগাল করেন। বুধবার টিফিনের সময় এ ঘটনা ঘটে।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক ড. নূরজাহান বেগম বলেন, স্কুলে কোন শিক্ষার্থীকে মারধর করে শাসনের সুযোগ নেই। সব সময় তাদের বুঝিয়ে সংশোধন করা হয়। কিন্তু এই ছয় ছাত্র এতটাই অন্যায় করেছে যে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা না নিয়ে পারা যায়নি। মারধর করা তিন ছাত্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে ভুক্তভোগী ছাত্রের অভিভাবকই আইনের আশ্রয় নিতে চাচ্ছিলেন। ধূমপান করা দু’জন এবং অন্য আরেকজনের অপরাধও গুরুতর ছিল।
প্রধান শিক্ষক বলেন, প্রতিদিনই ৭-৮টি মারামারির ঘটনা ঘটে।