জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ী উপজেলায় সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে এক স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় দায়ের করা মামলা প্রত্যাহারের জন্য বাদীকে হুমকি দেয়ার অভিযোগ উঠেছে।
এ ঘটনায় এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল
অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার ডোয়াইল ইউনিয়নের লোকনাথপুর গ্রামের গাড়াডোবা-মৌলভীবাজার সড়কের পাশে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা জানান, পঞ্চাশি উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণী পড়ুয়া লোকনাথপুর গ্রামের দরিদ্র কৃষক পরিবারের এক শিক্ষার্থীকে একই গ্রামের সৌদী প্রবাসী আব্দুল কাদেরের বখাটে ছেলে কনক হাসান(২৫) স্কুলে আসা যাওয়ার পথে উত্ত্যক্ত করতো।
এ ঘটনায় পারিবারিকভাবে কনককে সাবধান করা হলে সে ক্ষপ্তি হয়ে উঠে। গত ১২ আগস্ট মধ্যরাতে কনক ওই শিক্ষার্থীর বসত ঘরের সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে।
এ ঘটনায় পরদিন নির্যাতিতা ওই ছাত্রীর বাবা থানায় মামলা দায়ের করেন। ধর্ষক কনকের পরিবার প্রভাবশালী হওয়ায় তারা মামলা প্রত্যাহারের জন্য ছাত্রীর বাবাকে হুমকি দিতে থাকে।
মানববন্ধনে এলাকাবাসীরা জানান, অভিযুক্ত কনক একজন মাদকসেবী ও উচ্ছৃঙ্খলযুবক। সে স্কুলগামী ছাত্রীদেরকে সবসময় উত্ত্যক্ত করতো। তার এসব অপকর্মের জন্য এলাকাবাসীরা তাকে একবার গণধোলাইও দেয়। নানা অপকর্মের জন্য তাকে পুলিশ একাধিকবার গ্রেফতারও করেন।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন নির্যাতিতা ছাত্রীর বাবা,মা,সাবেক ইউপি সদস্য রঞ্জু মিয়া,কালাম মাস্টার প্রমুখ। পরে বখাটে কনকের বিচারের দাবিতে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
এব্যাপারে সরিষাবাড়ী থানার অফিসার ইর্নচাজ মুহাম্মদ মহব্বত কবীর জানান,ধর্ষক কনক এলাকা ছেড়ে অন্যত্র পলাতক রয়েছে। তাকে আটকের জন্য বিভিন্ন স্থানে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট ২০২২
জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ী উপজেলায় সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে এক স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় দায়ের করা মামলা প্রত্যাহারের জন্য বাদীকে হুমকি দেয়ার অভিযোগ উঠেছে।
এ ঘটনায় এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল
অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার ডোয়াইল ইউনিয়নের লোকনাথপুর গ্রামের গাড়াডোবা-মৌলভীবাজার সড়কের পাশে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা জানান, পঞ্চাশি উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণী পড়ুয়া লোকনাথপুর গ্রামের দরিদ্র কৃষক পরিবারের এক শিক্ষার্থীকে একই গ্রামের সৌদী প্রবাসী আব্দুল কাদেরের বখাটে ছেলে কনক হাসান(২৫) স্কুলে আসা যাওয়ার পথে উত্ত্যক্ত করতো।
এ ঘটনায় পারিবারিকভাবে কনককে সাবধান করা হলে সে ক্ষপ্তি হয়ে উঠে। গত ১২ আগস্ট মধ্যরাতে কনক ওই শিক্ষার্থীর বসত ঘরের সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে।
এ ঘটনায় পরদিন নির্যাতিতা ওই ছাত্রীর বাবা থানায় মামলা দায়ের করেন। ধর্ষক কনকের পরিবার প্রভাবশালী হওয়ায় তারা মামলা প্রত্যাহারের জন্য ছাত্রীর বাবাকে হুমকি দিতে থাকে।
মানববন্ধনে এলাকাবাসীরা জানান, অভিযুক্ত কনক একজন মাদকসেবী ও উচ্ছৃঙ্খলযুবক। সে স্কুলগামী ছাত্রীদেরকে সবসময় উত্ত্যক্ত করতো। তার এসব অপকর্মের জন্য এলাকাবাসীরা তাকে একবার গণধোলাইও দেয়। নানা অপকর্মের জন্য তাকে পুলিশ একাধিকবার গ্রেফতারও করেন।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন নির্যাতিতা ছাত্রীর বাবা,মা,সাবেক ইউপি সদস্য রঞ্জু মিয়া,কালাম মাস্টার প্রমুখ। পরে বখাটে কনকের বিচারের দাবিতে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
এব্যাপারে সরিষাবাড়ী থানার অফিসার ইর্নচাজ মুহাম্মদ মহব্বত কবীর জানান,ধর্ষক কনক এলাকা ছেড়ে অন্যত্র পলাতক রয়েছে। তাকে আটকের জন্য বিভিন্ন স্থানে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।