বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত চার কোম্পানির শেয়ার কারসাজির অভিযোগে বিতর্কিত সরকারি কর্মকর্তা আবুল খায়ের হিরু এবং তার পরিবারের সদস্যদেরসহ বেশ কয়েকজন বিনিয়োগকারীকে জরিমানা করেছে।
বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, হিরু এবং তার পরিবারের সদস্যদের মোট ১১৫ কোটি ২০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এ জরিমানার মধ্যে হিরুর পিতা, স্ত্রী ও বোনের ওপর পৃথকভাবে জরিমানা ধার্য করা হয়েছে।
বিএসইসি জানায়, ফরচুন স্যুজ, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক ও সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলসের শেয়ার দামে কারসাজির প্রমাণ পাওয়ার পর হিরুকে ৩২ কোটি ৪৬ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। তার পরিবারও একই ধরনের অপরাধে জরিমানা হয়েছে, যার মধ্যে হিরুর পিতা আবুল কালাম মাতবরকে ৩৩ কোটি ৮১ লাখ টাকা, স্ত্রী কাজী সাদিয়া হাসানকে ২৭ কোটি ৩ লাখ টাকা এবং বোন কনিকা আফরোজকে ২১ কোটি ৯০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এছাড়া, ডিআইটি কোঅপারেটিভ লিমিটেডসহ বেশ কয়েকটি কোম্পানির বিরুদ্ধে শেয়ার কারসাজির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় সংশ্লিষ্টদেরও জরিমানা করা হয়েছে। কমিশন জানায়, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিনিয়োগ তুলে না নিলে পরবর্তী সময়ে প্রতিদিন জরিমানা আদায় করা হবে।
বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত চার কোম্পানির শেয়ার কারসাজির অভিযোগে বিতর্কিত সরকারি কর্মকর্তা আবুল খায়ের হিরু এবং তার পরিবারের সদস্যদেরসহ বেশ কয়েকজন বিনিয়োগকারীকে জরিমানা করেছে।
বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, হিরু এবং তার পরিবারের সদস্যদের মোট ১১৫ কোটি ২০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এ জরিমানার মধ্যে হিরুর পিতা, স্ত্রী ও বোনের ওপর পৃথকভাবে জরিমানা ধার্য করা হয়েছে।
বিএসইসি জানায়, ফরচুন স্যুজ, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক ও সোনালী পেপার অ্যান্ড বোর্ড মিলসের শেয়ার দামে কারসাজির প্রমাণ পাওয়ার পর হিরুকে ৩২ কোটি ৪৬ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। তার পরিবারও একই ধরনের অপরাধে জরিমানা হয়েছে, যার মধ্যে হিরুর পিতা আবুল কালাম মাতবরকে ৩৩ কোটি ৮১ লাখ টাকা, স্ত্রী কাজী সাদিয়া হাসানকে ২৭ কোটি ৩ লাখ টাকা এবং বোন কনিকা আফরোজকে ২১ কোটি ৯০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এছাড়া, ডিআইটি কোঅপারেটিভ লিমিটেডসহ বেশ কয়েকটি কোম্পানির বিরুদ্ধে শেয়ার কারসাজির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় সংশ্লিষ্টদেরও জরিমানা করা হয়েছে। কমিশন জানায়, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিনিয়োগ তুলে না নিলে পরবর্তী সময়ে প্রতিদিন জরিমানা আদায় করা হবে।