বাজারে নিত্যপ্রযোজনীয় পণ্যের চড়া দাম। বিপাকে স্বল্প আয়ের মানুষ। প্রতিদিন বাজার করতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয় তাদের।
এমন অবস্থায় রাণীনগর উপজেলা প্রশাসনের পরিচালনায় ন্যায্যমূল্যের দোকানে স্বল্প আয়ের মানুষের স্বস্তি মিলেছে। এই দোকানের বিক্রেতা হিসাবে সহযোগীতা করছে কয়েকজন শিক্ষার্থী। গত সোমবার উপজেলা সদরের গোলচত্বর এলাকায় এই ন্যায্যমূল্যের দোকান চালু করা হয়। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ন্যায্যমূল্যের দোকানে পণ্য কিনতে ভিড় করছেন স্বল্প আয়ের মানুষরা।
ন্যায্যমূল্যের দোকানে আলু ৬০ টাকা, পেঁয়াজ ১০৫, রসুন ২২০ টাকা কেজি। সয়াবিন তেল ১৬৫ টাকা লিটার, ডিম ৪৫ টাকা হালি, প্যাকেট আটা ৪৫ টাকা কেজি, কাঁচ মরিচ ৬০ টাকা কেজি, ফুলকপি ৪০ টাকা, শিম ৬০ টাকা ও পোটল ৩৫ টাকা কেজি করে পাওয়া যাচ্ছে। ন্যায্যমূল্যের এই দোকানে চাল, ডাল সহ নিত্যপ্রযোজনীয় আরও পণ্য যুক্ত করার দাবি ভোক্তাদের।
ক্রেতা শাহাদ আলী নামের এক মিস্ত্রি বলেন, ন্যায্যমূল্যের দোকান থেকে আমি আলু, পেঁয়াজ, ডিম, তেল, ফুলকপি, কাঁচা মরিচ সহ একটি প্যাকেজ নিয়েছি। সব মিলে হিসাব করে দেখলাম বাজারের দামের চাইতে ন্যায্যমূল্যের দোকান থেকে পণ্য কিনে দেড় থেকে ২০০ টাকা কম লেগেছে।
আরেক ক্রেতা রেজাউল ইসলাম বলেন, আমি ২ কেজি আলু ও এক হালি ডিম নিয়েছি। বাজারের দামের চাইতে আলুর কেজিতে ২০ টাকা কম ও এক হালি ডিমে ৫ টাকা কম পেয়েছি।
স্থানীয়রা বলছেন, ন্যায্যমূল্যের দোকানে প্রযোজনীয় আরও কিছু পণ্য যুক্ত করা সহ দোকানটি স্থায়ী করা হলে স্বল্প আয়ের মানুষেরা উপকৃত হবেন।
রাণীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাইমেনা শারমীন বলেন, স্বল্প আয়ের মানুষের দিক বিবেচনা করে জেলা প্রশাসক স্যারের নির্দেশনায় উপজেলা প্রশাসন এই ন্যায্যমূল্যের দোকান করেছে। ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী দোকানে আরও কিছু পণ্য যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে। জনগণ যতদিন চাইবে এই ন্যায্যমূল্যের দোকান ততদিন থাকবে।
শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
বাজারে নিত্যপ্রযোজনীয় পণ্যের চড়া দাম। বিপাকে স্বল্প আয়ের মানুষ। প্রতিদিন বাজার করতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয় তাদের।
এমন অবস্থায় রাণীনগর উপজেলা প্রশাসনের পরিচালনায় ন্যায্যমূল্যের দোকানে স্বল্প আয়ের মানুষের স্বস্তি মিলেছে। এই দোকানের বিক্রেতা হিসাবে সহযোগীতা করছে কয়েকজন শিক্ষার্থী। গত সোমবার উপজেলা সদরের গোলচত্বর এলাকায় এই ন্যায্যমূল্যের দোকান চালু করা হয়। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ন্যায্যমূল্যের দোকানে পণ্য কিনতে ভিড় করছেন স্বল্প আয়ের মানুষরা।
ন্যায্যমূল্যের দোকানে আলু ৬০ টাকা, পেঁয়াজ ১০৫, রসুন ২২০ টাকা কেজি। সয়াবিন তেল ১৬৫ টাকা লিটার, ডিম ৪৫ টাকা হালি, প্যাকেট আটা ৪৫ টাকা কেজি, কাঁচ মরিচ ৬০ টাকা কেজি, ফুলকপি ৪০ টাকা, শিম ৬০ টাকা ও পোটল ৩৫ টাকা কেজি করে পাওয়া যাচ্ছে। ন্যায্যমূল্যের এই দোকানে চাল, ডাল সহ নিত্যপ্রযোজনীয় আরও পণ্য যুক্ত করার দাবি ভোক্তাদের।
ক্রেতা শাহাদ আলী নামের এক মিস্ত্রি বলেন, ন্যায্যমূল্যের দোকান থেকে আমি আলু, পেঁয়াজ, ডিম, তেল, ফুলকপি, কাঁচা মরিচ সহ একটি প্যাকেজ নিয়েছি। সব মিলে হিসাব করে দেখলাম বাজারের দামের চাইতে ন্যায্যমূল্যের দোকান থেকে পণ্য কিনে দেড় থেকে ২০০ টাকা কম লেগেছে।
আরেক ক্রেতা রেজাউল ইসলাম বলেন, আমি ২ কেজি আলু ও এক হালি ডিম নিয়েছি। বাজারের দামের চাইতে আলুর কেজিতে ২০ টাকা কম ও এক হালি ডিমে ৫ টাকা কম পেয়েছি।
স্থানীয়রা বলছেন, ন্যায্যমূল্যের দোকানে প্রযোজনীয় আরও কিছু পণ্য যুক্ত করা সহ দোকানটি স্থায়ী করা হলে স্বল্প আয়ের মানুষেরা উপকৃত হবেন।
রাণীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাইমেনা শারমীন বলেন, স্বল্প আয়ের মানুষের দিক বিবেচনা করে জেলা প্রশাসক স্যারের নির্দেশনায় উপজেলা প্রশাসন এই ন্যায্যমূল্যের দোকান করেছে। ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী দোকানে আরও কিছু পণ্য যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে। জনগণ যতদিন চাইবে এই ন্যায্যমূল্যের দোকান ততদিন থাকবে।