জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেছেন শিক্ষার্থীরা। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুরাদ চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন তারা। মিছিলটি ক্যাম্পাসের কয়েকটি সড়ক ঘুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
রোববার (৭ আগস্ট) বেলা দেড়টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধানফটকের সামনের এ অবরোধ চলে।
ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের সাধারণ সম্পাদক তাসবিবুল গণি নিলয় বলেন, ‘সরকার জনগণের ভোগান্তি কমানোর বিপরীতে মন্ত্রী, আমলাদের পকেট গরম করার জন্য কাজ করছে। দরিদ্র মানুষগুলো মূল্যবৃদ্ধির পর কীভাবে বাঁচবে তা সরকারের চিন্তার বিষয় নয়।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তি রায় বলেন, সরকার জনগণের কথার কোনো তোয়াক্কা করছে না। এখন জনগণ কীভাবে বাড়তি খরচ মেটাবে? প্রতিমুহূর্তে সরকার আমাদেরকে শোষণ কাঠামোর মধ্যে ফেলছে। এভাবে আমাদের রক্ত চুষে খাওয়া হচ্ছে। আমরা যখন না-খেয়ে মরব তখন আমাদের আমলারা বিদেশে আয়েশ করবে।
মহাসড়কে সমাবেশ চলাকালে জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সৌমিক বাগচী বলেন, দেশে হঠাৎ করে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি করা হয়েছে। এর মাধ্যমে এখন সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ছে। দেশে একরকম উৎসবের মতো করে দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়ানো হচ্ছে। এর পেছনে একের পর এক খোঁড়া যুক্তি দেওয়া হচ্ছে। শুধু জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় নয়, সারাদেশ থেকেই এই মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদ আসা উচিত।
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার রাতে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় সরকার। ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারে ৩৪ টাকা বাড়িয়ে ১১৪ টাকা, পেট্রলের দাম ৪৪ টাকা বাড়িয়ে ১৩০ টাকা এবং অকটেনের দাম ৪৬ টাকা বাড়িয়ে ১৩৫ টাকা করা হয়েছে। সেদিন রাত ১২টার পর থেকেই নতুন এই দাম কার্যকর হয়।
রোববার, ০৭ আগস্ট ২০২২
জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেছেন শিক্ষার্থীরা। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুরাদ চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন তারা। মিছিলটি ক্যাম্পাসের কয়েকটি সড়ক ঘুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
রোববার (৭ আগস্ট) বেলা দেড়টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধানফটকের সামনের এ অবরোধ চলে।
ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের সাধারণ সম্পাদক তাসবিবুল গণি নিলয় বলেন, ‘সরকার জনগণের ভোগান্তি কমানোর বিপরীতে মন্ত্রী, আমলাদের পকেট গরম করার জন্য কাজ করছে। দরিদ্র মানুষগুলো মূল্যবৃদ্ধির পর কীভাবে বাঁচবে তা সরকারের চিন্তার বিষয় নয়।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক কনোজ কান্তি রায় বলেন, সরকার জনগণের কথার কোনো তোয়াক্কা করছে না। এখন জনগণ কীভাবে বাড়তি খরচ মেটাবে? প্রতিমুহূর্তে সরকার আমাদেরকে শোষণ কাঠামোর মধ্যে ফেলছে। এভাবে আমাদের রক্ত চুষে খাওয়া হচ্ছে। আমরা যখন না-খেয়ে মরব তখন আমাদের আমলারা বিদেশে আয়েশ করবে।
মহাসড়কে সমাবেশ চলাকালে জাহাঙ্গীরনগর সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সৌমিক বাগচী বলেন, দেশে হঠাৎ করে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি করা হয়েছে। এর মাধ্যমে এখন সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ছে। দেশে একরকম উৎসবের মতো করে দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়ানো হচ্ছে। এর পেছনে একের পর এক খোঁড়া যুক্তি দেওয়া হচ্ছে। শুধু জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় নয়, সারাদেশ থেকেই এই মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদ আসা উচিত।
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার রাতে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় সরকার। ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারে ৩৪ টাকা বাড়িয়ে ১১৪ টাকা, পেট্রলের দাম ৪৪ টাকা বাড়িয়ে ১৩০ টাকা এবং অকটেনের দাম ৪৬ টাকা বাড়িয়ে ১৩৫ টাকা করা হয়েছে। সেদিন রাত ১২টার পর থেকেই নতুন এই দাম কার্যকর হয়।