দেশের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো উন্নয়নে ‘দূরদর্শিতার অভাব এবং ভুলত্রুটির ছাপ’ রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
তাদের আশঙ্কা, পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন করেত না পারলে অনেক অবকাঠামো ভবিষ্যতে ‘মানুষের ভোগান্তি বাড়াবে’।
মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) রাজধানীর বারিধারার এসকর্ট প্যালেস বল রুমে এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় এমন আশঙ্কা করেন বক্তারা।
চাইনিজ এন্টারপ্রাইজ অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশ (সিইএবি) ও নগর উন্নয়ন সাংবাদিক ফোরাম বাংলাদেশের (ইউডিএফবি) যৌথ উদ্যোগে ‘ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফর বিল্ডিং স্মার্ট বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করে।
এতে যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. শামসুল হক বলেন, দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থায় ‘উন্নয়নের জট পাকানো’ হয়েছে।
‘অনেক উন্নয়ন হয়েছে। তারপরও কেন জোট লাগাল তা নিয়ে ভাবতে হবে। আমাদের অবকাঠামো উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদের পরিকল্পনা দরকার। কিন্তু দেখা যায়, ভবিষ্যতের চিন্তা না করে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।’
শামসুল হক বলেন, ‘ফ্লাইওভার কখনোই যানজটের সমাধান হতে পারে না। যতই ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হউক সার্ভিস রোড প্রশস্ত না হলে যানজট কমবে না। এসব প্রকল্প ভবিষ্যতে মানুষের বোঝা হয়ে দাঁড়াবে। এরই মধ্যে অনেক দেশে ফ্লাইওভার ভেঙে ফেলা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘বর্ষাকালে অনেক ব্রিজের নিচ দিয়ে নৌকা যেতে পারে না। রেলের জন্য গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। যোগাযোগ উন্নয়নের ক্ষেত্রে সমন্বয়হীনতা প্রকট আকার ধারণ করেছে। প্রকল্প নেওয়ার আগে সড়ক রেলকে বলে না, রেল বিআইডাব্লিউটিএকে বলে না। কাজ হয়ে গেলে পরে দেখে সবাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘উচ্চতা কম থাকার কারণে ১৩ ব্রিজ ভাঙার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর মধ্যে টঙ্গীতে আবার ১০ লেনের ব্রিজ ও রেলব্রিজ একই উচ্চতায় করা হচ্ছে।’
যানজট নিরসনে গণপরিবহনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করে তিনি বলেন, ‘ঢাকাকে স্মার্ট করতে হলে গণপরিবহনে জোর দিতে হবে। শহরের ধনী মানুষরা যখন গণপরিবহন ব্যবহার করে, তখন শহর স্মার্ট হয়। সেই বিষয় মাথায় রেখে এগোতে হবে। গণপরিবহন বাড়ানোর বিকল্প নেই।’
এক্ষেত্রে মেট্রোরেল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন তিনি। তিনি ঢাকার যানজট নিরসনে এমআরটি লাইনের পাশাপাশি বিআরটি করার উপর বেশি জোর দেন।
কর্মশালায় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের সভাপতি অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, ‘আমাদের সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু দেখা যায় অনেক ক্ষেত্রেই তা হয় না। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বাদ দিয়ে প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এতে প্রকল্পের সুবিধা পাওয়া যায় না। আবার দেখা যায় আয়ের থেকে প্রকল্প বেশি।’
উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, ‘একটি প্রজেক্ট নেওয়ার আগে বলা হয় ৩০০ কোটি দেওয়া লাগবে। কিন্তু পরে বলা হয় ৫০০ কোটি টাকা লাগবে। শেষে সেটির ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ৮০০ কোটি টাকা।’
অনেক ক্ষেত্রে প্রকল্পের আগে অযথা অপচয় করা হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বুলেট ট্রেনের জন্য ফিজিবিলিটি স্টাডি করা হয় অনেক টাকা খরচ করে। পরে সেটি আর হলো না। কারণ এটি বাংলাদেশের জন্য এখন উপযোগী নয়। কিন্তু এর মধ্যেই অনেক টাকা খরচ হয়ে গিয়েছে। এগুলো বিবেচনায় নিতে হবে।’
অধ্যাপক আদিল বলেন, ‘আমরা হাজারিবাগ থেকে ট্যানারি সরিয়ে ফেললাম। এখানে এখন সিডিপি হতে পারত। অথবা পরিকল্পিতভাবে অন্য কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা যেত। কিন্তু সেটি হচ্ছে না।’
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক স্থপতি সিরাজুল ইসলাম খান বলেন, ‘ফায়ার সার্ভিসের কাছে সব বিল্ডিংয়ের ফায়ার সেফটি প্ল্যান থাকার কথা। যাতে করে দুর্ঘটনার পর দ্রুত প্ল্যান অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারে। কিন্তু তা হয় না।’
তিনি রাজধানী বেইলি রোডে বহুতল ভবনের অগ্নিকান্ডের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘ভবনটির নিচ তলায় পেছন দিকে আগুন লাগে। ভবনের পেছনে একটি রাস্তাও ছিল। সেখান থেকে ফায়ার সার্ভিস সহজে আগুন নেবাতে পারতেন। এতে অনেক প্রাণ রক্ষা পেত। কিন্তু ভবনটির সম্পর্কে ফায়ার সার্ভিসের কাছে কোন তথ্য ছিল না। তাই ভবনের সামনে থেকে নেবানোর কাজ করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অগ্নিনিরোধে ফায়ার সার্ভিস ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কমিউনিটির সমন্বয় ঘটাতে হবে। এ ছাড়া অগ্নিনিরোধের বিষয় মাধ্যমিক পাঠ্যক্রমে রাখা দরকার।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হাসিনা বারি এমপি। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, চায়না এন্টারপ্রাইজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মি কি চ্যাংলিয়ান, সহসভাপতি মি ঝাং সিয়ালং, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সুপারিন্টেন্ডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মাহবুব আলম, চায়না মিডিয়া গ্রুপ ঢাকার ব্যুরো চিফ মি ওয়াং জিয়ানবিং, নগর উন্নয়ন সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি মতিন আব্দুল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল খান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সোহেল মামুন প্রমুখ।
সংসদ সদস্য হাসিনা বারী চৌধুরী বলেন, ‘সবাইকে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে এক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে চীন গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।’
সিইএবি’র সভাপতি কি চ্যাংলিয়ান বলেন, বাংলাদেশ ও চীন এর বন্ধুত্ব অনেক দিনের। বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে চীন ভূমিকা রাখছে।
‘সিইএবি মূলত চীনের করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি প্লাটফর্ম। এই সংগঠনটি উন্নয়নে অংশীজন হওয়ার পাশাপাশি বাংলাদেশ এবং চীনের মধ্যে জ্ঞান, শিক্ষা ও সংস্কৃতির আদান-প্রদানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।’
বুধবার, ২৭ মার্চ ২০২৪
দেশের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো উন্নয়নে ‘দূরদর্শিতার অভাব এবং ভুলত্রুটির ছাপ’ রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
তাদের আশঙ্কা, পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন করেত না পারলে অনেক অবকাঠামো ভবিষ্যতে ‘মানুষের ভোগান্তি বাড়াবে’।
মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) রাজধানীর বারিধারার এসকর্ট প্যালেস বল রুমে এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় এমন আশঙ্কা করেন বক্তারা।
চাইনিজ এন্টারপ্রাইজ অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশ (সিইএবি) ও নগর উন্নয়ন সাংবাদিক ফোরাম বাংলাদেশের (ইউডিএফবি) যৌথ উদ্যোগে ‘ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফর বিল্ডিং স্মার্ট বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করে।
এতে যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. শামসুল হক বলেন, দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থায় ‘উন্নয়নের জট পাকানো’ হয়েছে।
‘অনেক উন্নয়ন হয়েছে। তারপরও কেন জোট লাগাল তা নিয়ে ভাবতে হবে। আমাদের অবকাঠামো উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদের পরিকল্পনা দরকার। কিন্তু দেখা যায়, ভবিষ্যতের চিন্তা না করে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।’
শামসুল হক বলেন, ‘ফ্লাইওভার কখনোই যানজটের সমাধান হতে পারে না। যতই ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হউক সার্ভিস রোড প্রশস্ত না হলে যানজট কমবে না। এসব প্রকল্প ভবিষ্যতে মানুষের বোঝা হয়ে দাঁড়াবে। এরই মধ্যে অনেক দেশে ফ্লাইওভার ভেঙে ফেলা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘বর্ষাকালে অনেক ব্রিজের নিচ দিয়ে নৌকা যেতে পারে না। রেলের জন্য গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। যোগাযোগ উন্নয়নের ক্ষেত্রে সমন্বয়হীনতা প্রকট আকার ধারণ করেছে। প্রকল্প নেওয়ার আগে সড়ক রেলকে বলে না, রেল বিআইডাব্লিউটিএকে বলে না। কাজ হয়ে গেলে পরে দেখে সবাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘উচ্চতা কম থাকার কারণে ১৩ ব্রিজ ভাঙার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর মধ্যে টঙ্গীতে আবার ১০ লেনের ব্রিজ ও রেলব্রিজ একই উচ্চতায় করা হচ্ছে।’
যানজট নিরসনে গণপরিবহনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করে তিনি বলেন, ‘ঢাকাকে স্মার্ট করতে হলে গণপরিবহনে জোর দিতে হবে। শহরের ধনী মানুষরা যখন গণপরিবহন ব্যবহার করে, তখন শহর স্মার্ট হয়। সেই বিষয় মাথায় রেখে এগোতে হবে। গণপরিবহন বাড়ানোর বিকল্প নেই।’
এক্ষেত্রে মেট্রোরেল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন তিনি। তিনি ঢাকার যানজট নিরসনে এমআরটি লাইনের পাশাপাশি বিআরটি করার উপর বেশি জোর দেন।
কর্মশালায় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের সভাপতি অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান বলেন, ‘আমাদের সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু দেখা যায় অনেক ক্ষেত্রেই তা হয় না। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বাদ দিয়ে প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এতে প্রকল্পের সুবিধা পাওয়া যায় না। আবার দেখা যায় আয়ের থেকে প্রকল্প বেশি।’
উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, ‘একটি প্রজেক্ট নেওয়ার আগে বলা হয় ৩০০ কোটি দেওয়া লাগবে। কিন্তু পরে বলা হয় ৫০০ কোটি টাকা লাগবে। শেষে সেটির ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ৮০০ কোটি টাকা।’
অনেক ক্ষেত্রে প্রকল্পের আগে অযথা অপচয় করা হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বুলেট ট্রেনের জন্য ফিজিবিলিটি স্টাডি করা হয় অনেক টাকা খরচ করে। পরে সেটি আর হলো না। কারণ এটি বাংলাদেশের জন্য এখন উপযোগী নয়। কিন্তু এর মধ্যেই অনেক টাকা খরচ হয়ে গিয়েছে। এগুলো বিবেচনায় নিতে হবে।’
অধ্যাপক আদিল বলেন, ‘আমরা হাজারিবাগ থেকে ট্যানারি সরিয়ে ফেললাম। এখানে এখন সিডিপি হতে পারত। অথবা পরিকল্পিতভাবে অন্য কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা যেত। কিন্তু সেটি হচ্ছে না।’
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক স্থপতি সিরাজুল ইসলাম খান বলেন, ‘ফায়ার সার্ভিসের কাছে সব বিল্ডিংয়ের ফায়ার সেফটি প্ল্যান থাকার কথা। যাতে করে দুর্ঘটনার পর দ্রুত প্ল্যান অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারে। কিন্তু তা হয় না।’
তিনি রাজধানী বেইলি রোডে বহুতল ভবনের অগ্নিকান্ডের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘ভবনটির নিচ তলায় পেছন দিকে আগুন লাগে। ভবনের পেছনে একটি রাস্তাও ছিল। সেখান থেকে ফায়ার সার্ভিস সহজে আগুন নেবাতে পারতেন। এতে অনেক প্রাণ রক্ষা পেত। কিন্তু ভবনটির সম্পর্কে ফায়ার সার্ভিসের কাছে কোন তথ্য ছিল না। তাই ভবনের সামনে থেকে নেবানোর কাজ করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অগ্নিনিরোধে ফায়ার সার্ভিস ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কমিউনিটির সমন্বয় ঘটাতে হবে। এ ছাড়া অগ্নিনিরোধের বিষয় মাধ্যমিক পাঠ্যক্রমে রাখা দরকার।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হাসিনা বারি এমপি। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, চায়না এন্টারপ্রাইজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মি কি চ্যাংলিয়ান, সহসভাপতি মি ঝাং সিয়ালং, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সুপারিন্টেন্ডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মাহবুব আলম, চায়না মিডিয়া গ্রুপ ঢাকার ব্যুরো চিফ মি ওয়াং জিয়ানবিং, নগর উন্নয়ন সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি মতিন আব্দুল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল খান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সোহেল মামুন প্রমুখ।
সংসদ সদস্য হাসিনা বারী চৌধুরী বলেন, ‘সবাইকে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে এক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে চীন গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।’
সিইএবি’র সভাপতি কি চ্যাংলিয়ান বলেন, বাংলাদেশ ও চীন এর বন্ধুত্ব অনেক দিনের। বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে চীন ভূমিকা রাখছে।
‘সিইএবি মূলত চীনের করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি প্লাটফর্ম। এই সংগঠনটি উন্নয়নে অংশীজন হওয়ার পাশাপাশি বাংলাদেশ এবং চীনের মধ্যে জ্ঞান, শিক্ষা ও সংস্কৃতির আদান-প্রদানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।’