নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার দ্বিতীয় মেয়াদে বিভিন্ন মিত্র ও প্রতিপক্ষ দেশের পণ্যে শুল্ক আরোপের পরিকল্পনায় ‘জাতীয় অর্থনৈতিক জরুরি অবস্থা’ ঘোষণার চিন্তা করছেন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে জানা গেছে, ট্রাম্প বিশ্ব বাণিজ্যের ভারসাম্য পুনর্গঠনের লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ নিতে পারেন।
শুল্ক আরোপকে আইনি বৈধতা দিতে এবং নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণে ইন্টারন্যাশনাল ইমার্জেন্সি পাওয়ার অ্যাক্ট (আইইইপিএ) এর আওতায় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে পারেন ট্রাম্প। এই আইনের অধীনে জাতীয় জরুরি অবস্থা চলাকালে আমদানি ব্যবস্থার উপর নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা ট্রাম্পের হাতে থাকবে।
নির্বাচনী প্রচারের সময় তিনি বিশ্বব্যাপী পণ্যে ১০ শতাংশ এবং চীনের পণ্যে ৬০ শতাংশ শুল্ক আরোপের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। দায়িত্ব নেওয়ার পর মেক্সিকো ও কানাডার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের কাগজপত্রও প্রস্তুত করবেন বলে জানিয়েছেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আইইইপিএকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হতে পারে।
এর আগে ২০১৯ সালে ট্রাম্প মেক্সিকোর পণ্যে ৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছিলেন। তবে সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদারে মেক্সিকোর সহযোগিতার আশ্বাস পাওয়ায় সেই পরিকল্পনা থেকে সরে আসেন। এবারও তিনি শুল্ক আরোপের মাধ্যমে বিশ্ব বাণিজ্যে নিজের অবস্থান শক্ত করতে চান।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার দ্বিতীয় মেয়াদে বিভিন্ন মিত্র ও প্রতিপক্ষ দেশের পণ্যে শুল্ক আরোপের পরিকল্পনায় ‘জাতীয় অর্থনৈতিক জরুরি অবস্থা’ ঘোষণার চিন্তা করছেন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে জানা গেছে, ট্রাম্প বিশ্ব বাণিজ্যের ভারসাম্য পুনর্গঠনের লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ নিতে পারেন।
শুল্ক আরোপকে আইনি বৈধতা দিতে এবং নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণে ইন্টারন্যাশনাল ইমার্জেন্সি পাওয়ার অ্যাক্ট (আইইইপিএ) এর আওতায় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে পারেন ট্রাম্প। এই আইনের অধীনে জাতীয় জরুরি অবস্থা চলাকালে আমদানি ব্যবস্থার উপর নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা ট্রাম্পের হাতে থাকবে।
নির্বাচনী প্রচারের সময় তিনি বিশ্বব্যাপী পণ্যে ১০ শতাংশ এবং চীনের পণ্যে ৬০ শতাংশ শুল্ক আরোপের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। দায়িত্ব নেওয়ার পর মেক্সিকো ও কানাডার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের কাগজপত্রও প্রস্তুত করবেন বলে জানিয়েছেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আইইইপিএকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হতে পারে।
এর আগে ২০১৯ সালে ট্রাম্প মেক্সিকোর পণ্যে ৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছিলেন। তবে সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদারে মেক্সিকোর সহযোগিতার আশ্বাস পাওয়ায় সেই পরিকল্পনা থেকে সরে আসেন। এবারও তিনি শুল্ক আরোপের মাধ্যমে বিশ্ব বাণিজ্যে নিজের অবস্থান শক্ত করতে চান।