করোনা ভাইরাস থেকে সুরক্ষায় শিগগিরই ৫ থেকে ১২ বছরের শিশুদেরকে টিকা দেয়া হবে। যা কিছৃুদিন আগেও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (হু) অনুমোদন ছিল না। এখন তা অনুমোদন পাওয়া গেছে। শিশুদের জন্য উপযোগী টিকাও এখন হাতে এসেছে।
মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব পেডিয়াট্রিক নিউরোডিজঅর্ডার অ্যান্ড অটিজম (ইপনা) আয়োজিত সার্টিফিকেট কোর্স অন নিউরোডেভেলপমেণ্ট ডিস অর্ডার শীর্ষক কোর্সের উদ্বোধনী ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ সব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে ২০জন শিক্ষার্থীর মাঝে সনদ তুলে দেয়া হয়।
সরকারি পরিসংখ্যান মতে, দেশে ৫ থেকে ১২ বছর বয়সের শিশুর সংখ্যা দুই কোটি ২০ লাখ। তাদের জন্ম সনদ দিয়ে সুরক্ষা অ্যাপে টিকার নিবন্ধন করতে হবে। যারা এখনো নিবন্ধন করেনি। তাদের অভিভাবকদের দ্রুত নিবন্ধন করতে অনুরোধ করা হয়েছে।
দেশে কালাজ্বর,কলেরা,ডায়রিয়া,সব কিছুই নিয়ন্ত্রণে এসেছে। এক সময় গ্রামের পর গ্রাম মানুষ মারা যেত। বর্তমান সরকার অনেক কাজ করেছে। দেশের মানুষের গড় আয়ু ৭৩ বছর হয়েছে। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।
বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষনার জন্য যত অর্থ দরকার সব দেয়া হবে। মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল রেডি হয়ে গেছে। আগামী সেপ্টম্বরের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন। এটি দেশে সবচেয়ে ভাল হাসপাতাল হবে। করোনা কালে কেউ বাহিরে যেতে পারেনি। এতে দেশের সক্ষমতা প্রমাণ হয়েছে। দেশেই তাদের চিকিৎসা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ডাঃ শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন,বিশেষ বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন শিশুদের মধ্যে প্রচন্ড মেধা। সারাবিশ্বে আগে এমন শিশুদের অবহেলা করা হত। সেই অবহেলা থেকে মানুষের মাঝে এনে তাদেরকে দিয়ে কি ভাবে কাজ করতে হয় তা প্রমাণ হিসেবে কার্ডে অর্কের আঁকা (আমন্ত্রণ পত্রের ছবি) ছবি। বিশেষ শিশুদেরকে নিয়ে কাজ করছে ইপনা।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন,শিশু অনুষদের ডিন অধ্যাপক শাহীন আক্তার, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডাঃ জাহিদ হোসেন ও উপ-উপাচার্য প্রফেসর ডাঃ একেএম মোশাররফ হোসেন ও শিশু নিউরোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডাঃ গোপেন কুমার কুন্ড প্রমুখ।
মঙ্গলবার, ২৮ জুন ২০২২
করোনা ভাইরাস থেকে সুরক্ষায় শিগগিরই ৫ থেকে ১২ বছরের শিশুদেরকে টিকা দেয়া হবে। যা কিছৃুদিন আগেও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (হু) অনুমোদন ছিল না। এখন তা অনুমোদন পাওয়া গেছে। শিশুদের জন্য উপযোগী টিকাও এখন হাতে এসেছে।
মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব পেডিয়াট্রিক নিউরোডিজঅর্ডার অ্যান্ড অটিজম (ইপনা) আয়োজিত সার্টিফিকেট কোর্স অন নিউরোডেভেলপমেণ্ট ডিস অর্ডার শীর্ষক কোর্সের উদ্বোধনী ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ সব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে ২০জন শিক্ষার্থীর মাঝে সনদ তুলে দেয়া হয়।
সরকারি পরিসংখ্যান মতে, দেশে ৫ থেকে ১২ বছর বয়সের শিশুর সংখ্যা দুই কোটি ২০ লাখ। তাদের জন্ম সনদ দিয়ে সুরক্ষা অ্যাপে টিকার নিবন্ধন করতে হবে। যারা এখনো নিবন্ধন করেনি। তাদের অভিভাবকদের দ্রুত নিবন্ধন করতে অনুরোধ করা হয়েছে।
দেশে কালাজ্বর,কলেরা,ডায়রিয়া,সব কিছুই নিয়ন্ত্রণে এসেছে। এক সময় গ্রামের পর গ্রাম মানুষ মারা যেত। বর্তমান সরকার অনেক কাজ করেছে। দেশের মানুষের গড় আয়ু ৭৩ বছর হয়েছে। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।
বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষনার জন্য যত অর্থ দরকার সব দেয়া হবে। মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল রেডি হয়ে গেছে। আগামী সেপ্টম্বরের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন। এটি দেশে সবচেয়ে ভাল হাসপাতাল হবে। করোনা কালে কেউ বাহিরে যেতে পারেনি। এতে দেশের সক্ষমতা প্রমাণ হয়েছে। দেশেই তাদের চিকিৎসা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ডাঃ শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন,বিশেষ বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন শিশুদের মধ্যে প্রচন্ড মেধা। সারাবিশ্বে আগে এমন শিশুদের অবহেলা করা হত। সেই অবহেলা থেকে মানুষের মাঝে এনে তাদেরকে দিয়ে কি ভাবে কাজ করতে হয় তা প্রমাণ হিসেবে কার্ডে অর্কের আঁকা (আমন্ত্রণ পত্রের ছবি) ছবি। বিশেষ শিশুদেরকে নিয়ে কাজ করছে ইপনা।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন,শিশু অনুষদের ডিন অধ্যাপক শাহীন আক্তার, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ডাঃ জাহিদ হোসেন ও উপ-উপাচার্য প্রফেসর ডাঃ একেএম মোশাররফ হোসেন ও শিশু নিউরোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডাঃ গোপেন কুমার কুন্ড প্রমুখ।