নির্যাতনের মুখে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গাদের ফেরতের ব্যাপারে এখনো ইতিবাচক কোনো খবর নেই বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন তিনি।
আব্দুল মোমেন বছেন, ‘রোহিঙ্গাদের ফেরতের ব্যাপারে মিয়ানমার সরকার এখনো আন্তরিক নয়। তারা বলেছিল নেবে, কিন্তু দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও নিচ্ছে না। নতুন করে দেশটিতে সংঘাত বাড়ায় সমস্যা আরও বেড়েছে। বর্তমানে এ ব্যাপারে আমার কাছে কোনো সমাধান নেই।’
মিয়ানমারে সংঘাতের জেরে সম্প্রতি আবারও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ বাড়ছে। এমতাবস্থায় সরকারের পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের নীতি হচ্ছে, আর একজন রোহিঙ্গাকেও ঢুকতে দেব না। কিন্তু সেখানে যে সংঘাত চলছে, সেই জেরে নতুন করে কেউ আসলে আমরা তো গুলি করতে পারি না।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের ফেরতের ব্যাপারে শর্টকাট কোনো পথ নেই। মিয়ানমারকে বলেছি, কিন্তু সেখানেও সংঘাত চলছে। আমাদের অগ্রাধিকার তাদেরকে ফেরত পাঠানো। তারা নেবেও বলেছিল। কিন্তু ছয় বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো নেয়নি। তারা আন্তরিক নয়।’
বৃহস্পতিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৩
নির্যাতনের মুখে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে আসা রোহিঙ্গাদের ফেরতের ব্যাপারে এখনো ইতিবাচক কোনো খবর নেই বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন তিনি।
আব্দুল মোমেন বছেন, ‘রোহিঙ্গাদের ফেরতের ব্যাপারে মিয়ানমার সরকার এখনো আন্তরিক নয়। তারা বলেছিল নেবে, কিন্তু দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও নিচ্ছে না। নতুন করে দেশটিতে সংঘাত বাড়ায় সমস্যা আরও বেড়েছে। বর্তমানে এ ব্যাপারে আমার কাছে কোনো সমাধান নেই।’
মিয়ানমারে সংঘাতের জেরে সম্প্রতি আবারও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ বাড়ছে। এমতাবস্থায় সরকারের পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের নীতি হচ্ছে, আর একজন রোহিঙ্গাকেও ঢুকতে দেব না। কিন্তু সেখানে যে সংঘাত চলছে, সেই জেরে নতুন করে কেউ আসলে আমরা তো গুলি করতে পারি না।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রোহিঙ্গাদের ফেরতের ব্যাপারে শর্টকাট কোনো পথ নেই। মিয়ানমারকে বলেছি, কিন্তু সেখানেও সংঘাত চলছে। আমাদের অগ্রাধিকার তাদেরকে ফেরত পাঠানো। তারা নেবেও বলেছিল। কিন্তু ছয় বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো নেয়নি। তারা আন্তরিক নয়।’