টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রাথমিক পর্বের ধাক্কা কাটিয়ে সুপার টুয়েলভে ওঠা গেলো, কিন্তু সেখানে ধারাবাহিক ব্যর্থতার চোরাবালিতে আটকে গেছে বাংলাদেশ। প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গো বলছেন, অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভালো করবে দল।
একদিন আগে প্রধান নির্বাচক অস্ট্রেলিয়া বিশ্বকাপ ঘিরে নিজেদের নতুন স্বপ্নের কথা শুনিয়েছেন। তার সুরে সুর মিলিয়ে গতকাল (সোমবার) ডমিঙ্গো বলেন, বাংলাদেশ দল পরিকল্পনামতো এগোলে ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভালো করা সম্ভব।
সুপার টুয়েলভে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ম্যাচের আগে দিন সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘আমরা আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী খেলতে পারিনি। তবে আমাদের আরও ভালো করার সক্ষমতা ছিল। আমাদের আরও ভালো খেলতে কিছু সময় দরকার। এটা একটা প্রক্রিয়া, আর এক বছরের মধ্যে আরেকটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আছে। যদি সবকিছু ঠিকঠাকভাবে এগোয়, আমরা ওই আসরে আরও ভালো অবস্থায় থাকবো।’
শ্রীলঙ্কা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয়ের তীরে গিয়ে তরী ডুবলেও সেখানে ইতিবাচক দিক দেখছেন টাইগারদের প্রধান কোচ। ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফলাফল অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। গত এক বছরে আমরা টি-টোয়েন্টিতে বেশ কিছু জয় পেয়েছি, বড় সিরিজে জয় পেয়েছি। এখানে সাবেক দুই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের বিপক্ষে অল্প ব্যবধানের হার... দলকে অবমূল্যায়ন করা ঠিক হবে না। আমি মনে করি, দলের অনেক উন্নতি হয়েছে। আমাদের খুব ভালো কিছু তরুণ ক্রিকেটার উঠে এসেছে। তারা বড় দলের বিপক্ষে ভালো পারফর্ম করেছে। আমার চোখে এখানে অনেক ইতিবাচক দিক আছে।’
প্রধান কোচ মনে করেন, কোচিং স্টাফরা তাদের কাজগুলো ঠিকভাবেই করছে, ‘নির্দিষ্ট ক্রিকেটার ও কোচিং স্টাফদের কিছু কাজ নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে। ১১ মাস আগে আমরা ১১ নম্বর দল ছিলাম, এখন আমরা টি-টোয়েন্টিতে ষষ্ঠ। আমরা জানি আমাদের যোগ্যতা কতখানি। আমরা অনেকটা দূরে এসেছি। তবে এখনও অনেক পথ বাকি। সেই পথ পাড়ি দেওয়া রাতারাতি সম্ভব নয়।’
সোমবার, ০১ নভেম্বর ২০২১
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রাথমিক পর্বের ধাক্কা কাটিয়ে সুপার টুয়েলভে ওঠা গেলো, কিন্তু সেখানে ধারাবাহিক ব্যর্থতার চোরাবালিতে আটকে গেছে বাংলাদেশ। প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গো বলছেন, অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভালো করবে দল।
একদিন আগে প্রধান নির্বাচক অস্ট্রেলিয়া বিশ্বকাপ ঘিরে নিজেদের নতুন স্বপ্নের কথা শুনিয়েছেন। তার সুরে সুর মিলিয়ে গতকাল (সোমবার) ডমিঙ্গো বলেন, বাংলাদেশ দল পরিকল্পনামতো এগোলে ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভালো করা সম্ভব।
সুপার টুয়েলভে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ম্যাচের আগে দিন সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘আমরা আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী খেলতে পারিনি। তবে আমাদের আরও ভালো করার সক্ষমতা ছিল। আমাদের আরও ভালো খেলতে কিছু সময় দরকার। এটা একটা প্রক্রিয়া, আর এক বছরের মধ্যে আরেকটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আছে। যদি সবকিছু ঠিকঠাকভাবে এগোয়, আমরা ওই আসরে আরও ভালো অবস্থায় থাকবো।’
শ্রীলঙ্কা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয়ের তীরে গিয়ে তরী ডুবলেও সেখানে ইতিবাচক দিক দেখছেন টাইগারদের প্রধান কোচ। ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফলাফল অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। গত এক বছরে আমরা টি-টোয়েন্টিতে বেশ কিছু জয় পেয়েছি, বড় সিরিজে জয় পেয়েছি। এখানে সাবেক দুই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের বিপক্ষে অল্প ব্যবধানের হার... দলকে অবমূল্যায়ন করা ঠিক হবে না। আমি মনে করি, দলের অনেক উন্নতি হয়েছে। আমাদের খুব ভালো কিছু তরুণ ক্রিকেটার উঠে এসেছে। তারা বড় দলের বিপক্ষে ভালো পারফর্ম করেছে। আমার চোখে এখানে অনেক ইতিবাচক দিক আছে।’
প্রধান কোচ মনে করেন, কোচিং স্টাফরা তাদের কাজগুলো ঠিকভাবেই করছে, ‘নির্দিষ্ট ক্রিকেটার ও কোচিং স্টাফদের কিছু কাজ নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে। ১১ মাস আগে আমরা ১১ নম্বর দল ছিলাম, এখন আমরা টি-টোয়েন্টিতে ষষ্ঠ। আমরা জানি আমাদের যোগ্যতা কতখানি। আমরা অনেকটা দূরে এসেছি। তবে এখনও অনেক পথ বাকি। সেই পথ পাড়ি দেওয়া রাতারাতি সম্ভব নয়।’