কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের দেবিদ্বার অংশের দশ কিলোমিটারজুড়ে ছোট-বড় মিলিয়ে তিন শতাধিক মরা গাছ রয়েছে। কিছুদিন আগে যাত্রীবাহী সিএনজি অটোরিকশার উপর মরা গাছের ডাল পড়েছে। এতে ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে ভবিষ্যতে মরা গাছ বা গাছের ডাল ভেঙে পড়ে যে কোনো বড় রকমের দুর্ঘটনা ঘটবে না সেটা বলা যায় না।
একটি-দুটি নয়, তিন শতাধিক গাছ। ঝড়-বৃষ্টি ছাড়াই মরা গাছের ডাল ভেঙে দুর্ঘটনা ঘটেছে। এসব গাছ কেটে মহাসড়কে জনসাধারণের চলাচলকে কেন ঝুঁকিমুক্ত করা হচ্ছে না সেটা একটা প্রশ্ন। অথচ দেশের অনেক সড়কের জীবিত গাছ নানা কৌশলে কেটে নিয়ে বিক্রি করার অভিযোগের কথা প্রায়ই শোনা যায়।
কিছু মরা গাছের ডাল কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের ওপর হেলে পড়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের না জানার কথা নয়। কর্তৃপক্ষ বলেছে, ‘মৃত গাছগুলো কেটে ফেলার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।’ অভিযোগ রয়েছে, এমন আশ্বাস দীর্ঘদিন ধরেই দেয়া হচ্ছে। কাজের কাজ কিছু হচ্ছে না।
আমরা বলতে চাই, শুধু আশ্বাস নয়, কর্তৃপক্ষকে মানুষের জানমালের নিরাপত্তার কথা ভেবে মৃত গাছগুলো দ্রুত কেটে ফেলার উদ্যোগ নিতে হবে। কারও অবহেলা বা গাফিলতিতে যদি আগামীতে কোনো দুর্ঘটনা ঘটে তখন এর দায়দায়িত্ব সংশ্লিষ্টরা এড়াতে পারবে না। মহাসড়কটিতে মানুষ নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারছে এটা আমরা দেখতে চাই।
মরা গাছ কেটে ফেলার পাশাপাশি সেখানে নতুন গাছ লাগানোর ব্যবস্থাও করতে হবে। শুধু দেবিদ্বারের মহাসড়কেই নয়, দেশের সব সড়কের দুপাশে গাছ লাগানোর উদ্যোগ নিতে হবে। এতে দেশে বনায়নের মাধ্যমে সবুজ বেষ্টনী সৃষ্টি হবে। জানা গেছে, ‘গাছ লাগিয়ে যত্ন করি, সুস্থ প্রজন্মের দেশ গড়ি’- স্লোগানকে সামনে রেখে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর সড়কের দুপাশে গাছ লাগানোর কর্মসূচি নিয়েছে। আমরা এই কর্মসূচির সফলতা কামনা করি। সড়ক-মহাসড়কের পাশে গাছ লাগানো হলে দেশের পরিবেশে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
রোববার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩
কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের দেবিদ্বার অংশের দশ কিলোমিটারজুড়ে ছোট-বড় মিলিয়ে তিন শতাধিক মরা গাছ রয়েছে। কিছুদিন আগে যাত্রীবাহী সিএনজি অটোরিকশার উপর মরা গাছের ডাল পড়েছে। এতে ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। তবে ভবিষ্যতে মরা গাছ বা গাছের ডাল ভেঙে পড়ে যে কোনো বড় রকমের দুর্ঘটনা ঘটবে না সেটা বলা যায় না।
একটি-দুটি নয়, তিন শতাধিক গাছ। ঝড়-বৃষ্টি ছাড়াই মরা গাছের ডাল ভেঙে দুর্ঘটনা ঘটেছে। এসব গাছ কেটে মহাসড়কে জনসাধারণের চলাচলকে কেন ঝুঁকিমুক্ত করা হচ্ছে না সেটা একটা প্রশ্ন। অথচ দেশের অনেক সড়কের জীবিত গাছ নানা কৌশলে কেটে নিয়ে বিক্রি করার অভিযোগের কথা প্রায়ই শোনা যায়।
কিছু মরা গাছের ডাল কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের ওপর হেলে পড়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের না জানার কথা নয়। কর্তৃপক্ষ বলেছে, ‘মৃত গাছগুলো কেটে ফেলার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।’ অভিযোগ রয়েছে, এমন আশ্বাস দীর্ঘদিন ধরেই দেয়া হচ্ছে। কাজের কাজ কিছু হচ্ছে না।
আমরা বলতে চাই, শুধু আশ্বাস নয়, কর্তৃপক্ষকে মানুষের জানমালের নিরাপত্তার কথা ভেবে মৃত গাছগুলো দ্রুত কেটে ফেলার উদ্যোগ নিতে হবে। কারও অবহেলা বা গাফিলতিতে যদি আগামীতে কোনো দুর্ঘটনা ঘটে তখন এর দায়দায়িত্ব সংশ্লিষ্টরা এড়াতে পারবে না। মহাসড়কটিতে মানুষ নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারছে এটা আমরা দেখতে চাই।
মরা গাছ কেটে ফেলার পাশাপাশি সেখানে নতুন গাছ লাগানোর ব্যবস্থাও করতে হবে। শুধু দেবিদ্বারের মহাসড়কেই নয়, দেশের সব সড়কের দুপাশে গাছ লাগানোর উদ্যোগ নিতে হবে। এতে দেশে বনায়নের মাধ্যমে সবুজ বেষ্টনী সৃষ্টি হবে। জানা গেছে, ‘গাছ লাগিয়ে যত্ন করি, সুস্থ প্রজন্মের দেশ গড়ি’- স্লোগানকে সামনে রেখে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর সড়কের দুপাশে গাছ লাগানোর কর্মসূচি নিয়েছে। আমরা এই কর্মসূচির সফলতা কামনা করি। সড়ক-মহাসড়কের পাশে গাছ লাগানো হলে দেশের পরিবেশে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।