alt

চিঠিপত্র

টিসিবির কার্যক্রম

: মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও! কী অবাক লাগছে? অবাক লাগারই কথা। বর্তমানে বাজারমূল্য নিয়ে সকলেই বিপদের সম্মুখীন। রাজধানীসহ সারাদেশে নিম্নআয়ের ব্যক্তিদের স্বল্পমূল্যে পণ্য সরবরাহে টিসিবির কার্যক্রম চললেও সেখানে বর্তমানে মধ্যবিত্তদেরও দেখা মিলছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে যখন নাভিস্বাস উঠেছে নিম্ন আয়ের মানুষদের, তখন টিসিবি যেনো তাদের কাছে সোনার হরিণ। ঢাকা শহরের বেশকিছু জায়গায় প্রতিনিয়ত পণ্য সরবরাহ করে থাকে সরকারি এই প্রতিষ্ঠান। দেশের জেলা উপজেলা পর্যায়েও টিসিবির কার্যক্রম লক্ষণীয়। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা স্বল্প মুল্যে পণ্য কিনতে টিসিবির দীর্ঘ সারিতে সামিল হচ্ছে। টিসিবি থেকে একজন ব্যক্তি ১০০ টাকা লিটার দরে দুই লিটার ভোজ্যতেল, ৬০ টাকা কেজি দরে দুই কেজি মসুর ডাল, ৩০ টাকা কেজি দরে পাঁচ কেজি চাল ও ৪০ টাকা কেজি দরে তিন কেজি আলু কিনতে পারে। বাজারে থেকে এসব পণ্য প্রায় দ্বিগুণ দামে কিনতে হয়। টিসিবির প্রতিটি ট্রাকে ৩৫০ জনের জন্য পণ্য থাকে। ফলে দীর্ঘ সারিতে দাঁড়ানোর পরও অনেক ব্যক্তি তার পণ্য সংগ্রহে ব্যর্থ হয়। অনেক সময় সারিতে দাঁড়ানো নিয়ে ঝামেলার সৃষ্টি হয়।

সরকারের উচিত পণ্য কিনে তা মজুত করা এবং তা প্রতিনিয়ত সরবরাহ করা। যেনো বাজারে পণ্যের সংকট না দেখা দেয়। আবার সরকারের আয় বৃদ্ধি না পেলেও এদিকে যতটুকু মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন তা দিতে পারছে না। টিসিবির মাধ্যমে যে পণ্য দেওয়া হচ্ছে তা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উচিত বাজার মনিটরিং এর কার্যক্রম বৃদ্ধি করে নিয়মিত বাজার মনিটর করা।

নাফিজ-উর-রহমান

শিক্ষার্থী, ঢাকা কলেজ, ঢাকা

ভাঙা হতে ফরিদপুর সদর সড়ক সংস্কার করুন

১০ম গ্রেড মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্টদের ন্যায্য অধিকার

শীতের সবজি সহজলভ্য করতে পদক্ষেপ প্রয়োজন

গণপরিবহনে নারীদের হয়রানি : সমাধান কোথায়

বিনোদপুর বাজারে ব্যানার অপসারণের দাবি

অভয়ারণ্যে মানুষের আনাগোনা

ঢাকা কলেজের শৌচাগারের বেহাল দশা

অভিভাবকদের প্রতি একটি ছোট্ট নিবেদন

নোয়াখালীর হাতিয়া দ্বীপের স্বাক্ষরতার হার বাড়ানো সময়ের দাবি

হোসেনপুর টু টোক সড়কের বেহাল অবস্থা

পাবলিক প্লেসে ধূমপান বন্ধ হোক

বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিতে পোষ্যকোটা

আসুন শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়াই

শীতে শিশু ও বয়স্কদের বিশেষ যতেœর প্রয়োজন

চাঁদাবাজি : নতুন সরকারের পুরোনো চ্যালেঞ্জ

প্রাণী নির্যাতন বন্ধ করুন

ভর্তিতে লটারি, জীবনে অভিশাপ

গুজব একটি সামাজিক ব্যাধি

জলবায়ু পরিবর্তন : বাংলাদেশের বর্তমান সংকট ও অভিযোজনের চ্যালেঞ্জ।

গুচ্ছ পদ্ধতি বহাল চাই

ফসলের জন্য বন্ধুপোকা

নকল প্রসাধনীতে স্বাস্থ্যঝুঁকি

ছাগলে চাটে বাঘের গাল

উন্নত স্বাস্থ্যব্যবস্থা গড়তে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফার্মাসিস্ট

হল আবাসন আমার অধিকার

ডেঙ্গুর ভ্যাকসিন

শব্দদূষণে অতিষ্ঠ শহরের জনজীবন

থার্টিফার্স্ট নাইট হোক স্বাভাবিক

বর্ষবরণে পরিবেশ দূষণ কাম্য নয়

লক্ষ্মীবাজার ও নারিন্দার রাস্তা শোচনীয়

প্রকৃতিকে বাঁচাতেই হবে

প্রাণীদের প্রতি সদয় হোন

সহকারী শিক্ষকরা কাদের সহকারী?

শতভাগ ধূমপানমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করতে ধূমপানের জন্য নির্ধারিত স্থান বাতিল করুন

স্বাস্থ্যসেবায় সংকট : রেফারেল ব্যবস্থার অভাব ও সমাধানের উপায়

রাস্তার পাশে বর্জ্য নিরসনে পদক্ষেপ চাই

tab

চিঠিপত্র

টিসিবির কার্যক্রম

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫

টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও! কী অবাক লাগছে? অবাক লাগারই কথা। বর্তমানে বাজারমূল্য নিয়ে সকলেই বিপদের সম্মুখীন। রাজধানীসহ সারাদেশে নিম্নআয়ের ব্যক্তিদের স্বল্পমূল্যে পণ্য সরবরাহে টিসিবির কার্যক্রম চললেও সেখানে বর্তমানে মধ্যবিত্তদেরও দেখা মিলছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে যখন নাভিস্বাস উঠেছে নিম্ন আয়ের মানুষদের, তখন টিসিবি যেনো তাদের কাছে সোনার হরিণ। ঢাকা শহরের বেশকিছু জায়গায় প্রতিনিয়ত পণ্য সরবরাহ করে থাকে সরকারি এই প্রতিষ্ঠান। দেশের জেলা উপজেলা পর্যায়েও টিসিবির কার্যক্রম লক্ষণীয়। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা স্বল্প মুল্যে পণ্য কিনতে টিসিবির দীর্ঘ সারিতে সামিল হচ্ছে। টিসিবি থেকে একজন ব্যক্তি ১০০ টাকা লিটার দরে দুই লিটার ভোজ্যতেল, ৬০ টাকা কেজি দরে দুই কেজি মসুর ডাল, ৩০ টাকা কেজি দরে পাঁচ কেজি চাল ও ৪০ টাকা কেজি দরে তিন কেজি আলু কিনতে পারে। বাজারে থেকে এসব পণ্য প্রায় দ্বিগুণ দামে কিনতে হয়। টিসিবির প্রতিটি ট্রাকে ৩৫০ জনের জন্য পণ্য থাকে। ফলে দীর্ঘ সারিতে দাঁড়ানোর পরও অনেক ব্যক্তি তার পণ্য সংগ্রহে ব্যর্থ হয়। অনেক সময় সারিতে দাঁড়ানো নিয়ে ঝামেলার সৃষ্টি হয়।

সরকারের উচিত পণ্য কিনে তা মজুত করা এবং তা প্রতিনিয়ত সরবরাহ করা। যেনো বাজারে পণ্যের সংকট না দেখা দেয়। আবার সরকারের আয় বৃদ্ধি না পেলেও এদিকে যতটুকু মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন তা দিতে পারছে না। টিসিবির মাধ্যমে যে পণ্য দেওয়া হচ্ছে তা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উচিত বাজার মনিটরিং এর কার্যক্রম বৃদ্ধি করে নিয়মিত বাজার মনিটর করা।

নাফিজ-উর-রহমান

শিক্ষার্থী, ঢাকা কলেজ, ঢাকা

back to top