alt

মতামত » চিঠিপত্র

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

: সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

রাজধানীতে এখন আবার যে হারে মশার উপদ্রব বেড়েছে তাতে মনে হয় ম্যালেরিয়া এবার ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়বে। খানাখন্দে ভরা পুরান ঢাকার রাস্তাঘাট সংস্কারের কোন উদ্যোগ নেই। স্ট্রিট লাইট জ্বলে না, জলবদ্ধতা ও নালা-নর্দমা এবং ড্রেনের নোংরা পানি কে দুর করবে। সিটি করপোরেশনের ডীপ ড্রেন ভর্তি মশা কিলবিল করছে। মশার ওষধের কোন খবর নেই। মশার যন্ত্রনায় ছেলে-মেয়েরা ঠিকমত ঘরে বসে লেখাপড়া করতে পারছে না, তারপর মশার কয়েল স্বাস্থ্যের জন্য বিপদজ্জনক।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করর্পোরেশন কর্তৃক মশার ঔষধ নিয়মিত ছিটানো হয় না বা মশা নিধনে কার্যকর কোন ভূমিকা না থাকার কারনে মশা এখন আরো শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। দিন দিন যে হারে মশার উপদ্রব বাড়ছে তাতে আশঙ্কা হয় ম্যালেরিয়া এবার ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়তে পারে। পূর্বে নগরীতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালানো হতো কিন্তু বর্তমানে এ ধরনের কোন পরিকল্পনা ঢাকা দক্ষিন সিটি করপোরেশন হাতে না থাকায় নগরবাসী ক্ষুব্ধ। মশার জন্মরোধের ব্যবস্থা ও মশার উপদ্রব নিবারণের জন্য সর্বোত্তম যা যা করণীয় তা এখনই জরুরীভাবে ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি করপোরেশনকে উদ্যোগ নিতে হবে। বিগত দিনগুলোতে নির্বাচনের সময় কত না প্রতিশ্রুতি শুনেছি। অথচ ডেঙ্গু প্রতিরোধে সরকারের নজরদারির কোনো খবর নেই। তবে প্রতিনিয়ত ডেঙ্গু প্রতিরোধে মহল্লা বা বাসিন্দাদের চিন্তা দূর হচ্ছে না। তাদের কথায়, এলাকা এলাকায় সচেতনতার অভাব, অন্যদিকে অযোগ্য ও অব্যবহৃত কল-কারখানার এলাকা, রেলের পরিত্যাক্ত জমি, খাল-বিল, ডাবের খোসা, পুরনো ট্রায়ার-টিউব, নির্মাণাধীন বাড়ি-ঘর ঘিরে মশার বংশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। পুরনো ঢাকায় প্রতি বছরই মশাবাহিত রোগের প্রকোপ লেগেই আছে। প্রশাসনিক প্রচেষ্টার অভাবে ঢাকাবাসীর দুর্ভোগ লেগেই আছে।

আমরা আশাকরি ঢাকার উভয় সিটি করপোরেশন বিলম্ব না করে মশক বিরোধী অভিযানের আয়োজনটি আরো শক্তিশালী করে চাংগা করবেন এবং সে অভিযান যাতে সত্যিকারভাবে ফলদায়ক হয় তাও নিশ্চিত করবেন। পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালানো খুবই দরকার, গৃহবাসীদের পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ করা হোক। গ্রাউন্ড অপারেশন চালানোর ক্ষেত্রে এ বিষয়টি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করার কোন বিকল্প নেই।

মাহবুবউদ্দিন চৌধুরী

১৭, ফরিদাবাদ-গেন্ডারিয়া,

ঢাকা- ১২০৪।

সুন্দরবনের বাঘ ও জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : আর্শীবাদ নাকি অভিশাপ

সমুদ্রগবেষণায় পশ্চাৎপদতা মৎস্য খাতের ভবিষ্যৎকেই ঝুঁকিতে ফেলছে

কিশোর গ্যাং–সংস্কৃতি: সমাজের জন্য বাড়তে থাকা অশনি সংকেত

ডিগ্রি হাতে, চাকরি স্বপ্নে: শিক্ষিত বেকারদের মানসিক ক্ষয়

সরকারি কর্মচারীদের কর্মেই মুক্তি নাকি আন্দোলনে?

কর্মজীবী নারীর অদৃশ্য মানসিক বোঝা

নগর সংস্কৃতিতে ঐতিহ্যের বিলুপ্তি

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আগাম সতর্কবার্তাই কি যথেষ্ট?

সুলতানপুরে করতোয়া নদীর তাণ্ডব: নদীভাঙনে মানুষের জীবন বিপন্ন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সম্ভাবনা বিস্তৃত, অনিয়মের ছায়াও গভীর

গেন্ডারিয়ায় সড়ক ও ড্রেন সংস্কারে অনিয়ম: জনদূর্ভোগ বৃদ্ধি

প্রবীণদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার ভোর

প্রাথমিক শিক্ষকদের বঞ্চনা দূর না হলে মানোন্নয়ন অসম্ভব

রাবির আবাসন সংকট

সব হাসপাতালে ফিজিক্যাল মেডিসিন ও রিহ্যাবিলিটেশন সেবা চালু করা হোক

ডেঙ্গু মোকাবিলায় সচেতনতা

tab

মতামত » চিঠিপত্র

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

রাজধানীতে এখন আবার যে হারে মশার উপদ্রব বেড়েছে তাতে মনে হয় ম্যালেরিয়া এবার ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়বে। খানাখন্দে ভরা পুরান ঢাকার রাস্তাঘাট সংস্কারের কোন উদ্যোগ নেই। স্ট্রিট লাইট জ্বলে না, জলবদ্ধতা ও নালা-নর্দমা এবং ড্রেনের নোংরা পানি কে দুর করবে। সিটি করপোরেশনের ডীপ ড্রেন ভর্তি মশা কিলবিল করছে। মশার ওষধের কোন খবর নেই। মশার যন্ত্রনায় ছেলে-মেয়েরা ঠিকমত ঘরে বসে লেখাপড়া করতে পারছে না, তারপর মশার কয়েল স্বাস্থ্যের জন্য বিপদজ্জনক।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করর্পোরেশন কর্তৃক মশার ঔষধ নিয়মিত ছিটানো হয় না বা মশা নিধনে কার্যকর কোন ভূমিকা না থাকার কারনে মশা এখন আরো শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। দিন দিন যে হারে মশার উপদ্রব বাড়ছে তাতে আশঙ্কা হয় ম্যালেরিয়া এবার ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়তে পারে। পূর্বে নগরীতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালানো হতো কিন্তু বর্তমানে এ ধরনের কোন পরিকল্পনা ঢাকা দক্ষিন সিটি করপোরেশন হাতে না থাকায় নগরবাসী ক্ষুব্ধ। মশার জন্মরোধের ব্যবস্থা ও মশার উপদ্রব নিবারণের জন্য সর্বোত্তম যা যা করণীয় তা এখনই জরুরীভাবে ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি করপোরেশনকে উদ্যোগ নিতে হবে। বিগত দিনগুলোতে নির্বাচনের সময় কত না প্রতিশ্রুতি শুনেছি। অথচ ডেঙ্গু প্রতিরোধে সরকারের নজরদারির কোনো খবর নেই। তবে প্রতিনিয়ত ডেঙ্গু প্রতিরোধে মহল্লা বা বাসিন্দাদের চিন্তা দূর হচ্ছে না। তাদের কথায়, এলাকা এলাকায় সচেতনতার অভাব, অন্যদিকে অযোগ্য ও অব্যবহৃত কল-কারখানার এলাকা, রেলের পরিত্যাক্ত জমি, খাল-বিল, ডাবের খোসা, পুরনো ট্রায়ার-টিউব, নির্মাণাধীন বাড়ি-ঘর ঘিরে মশার বংশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। পুরনো ঢাকায় প্রতি বছরই মশাবাহিত রোগের প্রকোপ লেগেই আছে। প্রশাসনিক প্রচেষ্টার অভাবে ঢাকাবাসীর দুর্ভোগ লেগেই আছে।

আমরা আশাকরি ঢাকার উভয় সিটি করপোরেশন বিলম্ব না করে মশক বিরোধী অভিযানের আয়োজনটি আরো শক্তিশালী করে চাংগা করবেন এবং সে অভিযান যাতে সত্যিকারভাবে ফলদায়ক হয় তাও নিশ্চিত করবেন। পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালানো খুবই দরকার, গৃহবাসীদের পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ করা হোক। গ্রাউন্ড অপারেশন চালানোর ক্ষেত্রে এ বিষয়টি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করার কোন বিকল্প নেই।

মাহবুবউদ্দিন চৌধুরী

১৭, ফরিদাবাদ-গেন্ডারিয়া,

ঢাকা- ১২০৪।

back to top