মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু করার সময়োপযোগী ও জোর দাবি জানাচ্ছি। চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রেললাইনে ট্রেন চালু হওয়ার পূর্বে আনুমানিক চট্টগ্রাম দোহাজারী লাইনে ট্রেন চালুর বয়স ১০০ বছরের মত সময় অতিবাহিত হয়েছে। চট্টগ্রাম থেকে দোহাজারী এবং দোহাজারি থেকে চট্টগ্রামে চার জোড়া রেললাইন অতি সুন্দরভাবে চলাচল করতো কিন্তু বর্তমান সময়ে এসে চার জোড়া ট্রেন দূরে থাক একটি ডেমু ট্রেন চলাচল করতো তাও দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ। বর্তমানে দোহাজারী থেকে চট্টগ্রাম শহরে চাকরি, ব্যবসা এবং লেখাপড়ার জন্য যারা বিভিন্ন কলেজ ও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় আসা যাওয়া করেন তারা আবার নিজ নিজ কর্ম অন্যান্য কাজ করে এলাকায় ফিরে যান।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম থেকে দোহাজারী যাওয়ার পথে যে কয়েকটি স্টেশন রয়েছে; এর মধ্যে শুধুমাত্র দুইটি রেলস্টেশন অর্থাৎ পটিয়া এবং চক্রশালা রেলস্টেশন সড়ক পথের সাথে নিকটতম; অবশিষ্ট স্টেশন যথাক্রমে ঝাউতলা, জানালীহাট, গোমদন্ডী, বেঙ্গুরা, ধলঘাট, খানমোহনা, খরনা, কাঞ্চন নগর, খানহাট এবং সর্বশেষ দোহাজারি রেলস্টেশনের অবস্থান আরাকান সড়ক থেকে অর্থাৎ যাতায়াতের মূল সড়ক থেকে কোনটির অবস্থান এক কিলোমিটার আবার কোনটির অবস্থান দেড় কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই যে এক কিলোমিটার কিংবা দেড় কিলোমিটার দূরের যাত্রীদের জন্য খুব ভোরবেলা এবং রাত্রিবেলা যাতায়াত করতে গিয়ে অনেকে অনেক কিছুর বিপদের সম্মুখীন হতে হয় যেমন- চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইকারী, খুন খারাপি পর্যন্ত সংঘটিত হয়ে থাকে। এরকম নানাবিধ সমস্যা থেকে উওরণের একমাত্র সহজ পথ হলো চট্টগ্রাম দোহাজারী ট্রেন যদি অতি শীঘ্রই চালু করা যায়।
শাখাওয়াত হোসাইন হিরু
চট্টগ্রাম।
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
রোববার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু করার সময়োপযোগী ও জোর দাবি জানাচ্ছি। চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রেললাইনে ট্রেন চালু হওয়ার পূর্বে আনুমানিক চট্টগ্রাম দোহাজারী লাইনে ট্রেন চালুর বয়স ১০০ বছরের মত সময় অতিবাহিত হয়েছে। চট্টগ্রাম থেকে দোহাজারী এবং দোহাজারি থেকে চট্টগ্রামে চার জোড়া রেললাইন অতি সুন্দরভাবে চলাচল করতো কিন্তু বর্তমান সময়ে এসে চার জোড়া ট্রেন দূরে থাক একটি ডেমু ট্রেন চলাচল করতো তাও দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ। বর্তমানে দোহাজারী থেকে চট্টগ্রাম শহরে চাকরি, ব্যবসা এবং লেখাপড়ার জন্য যারা বিভিন্ন কলেজ ও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় আসা যাওয়া করেন তারা আবার নিজ নিজ কর্ম অন্যান্য কাজ করে এলাকায় ফিরে যান।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম থেকে দোহাজারী যাওয়ার পথে যে কয়েকটি স্টেশন রয়েছে; এর মধ্যে শুধুমাত্র দুইটি রেলস্টেশন অর্থাৎ পটিয়া এবং চক্রশালা রেলস্টেশন সড়ক পথের সাথে নিকটতম; অবশিষ্ট স্টেশন যথাক্রমে ঝাউতলা, জানালীহাট, গোমদন্ডী, বেঙ্গুরা, ধলঘাট, খানমোহনা, খরনা, কাঞ্চন নগর, খানহাট এবং সর্বশেষ দোহাজারি রেলস্টেশনের অবস্থান আরাকান সড়ক থেকে অর্থাৎ যাতায়াতের মূল সড়ক থেকে কোনটির অবস্থান এক কিলোমিটার আবার কোনটির অবস্থান দেড় কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই যে এক কিলোমিটার কিংবা দেড় কিলোমিটার দূরের যাত্রীদের জন্য খুব ভোরবেলা এবং রাত্রিবেলা যাতায়াত করতে গিয়ে অনেকে অনেক কিছুর বিপদের সম্মুখীন হতে হয় যেমন- চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইকারী, খুন খারাপি পর্যন্ত সংঘটিত হয়ে থাকে। এরকম নানাবিধ সমস্যা থেকে উওরণের একমাত্র সহজ পথ হলো চট্টগ্রাম দোহাজারী ট্রেন যদি অতি শীঘ্রই চালু করা যায়।
শাখাওয়াত হোসাইন হিরু
চট্টগ্রাম।