alt

মতামত » চিঠিপত্র

প্লাস্টিকের বিনিময়

: সোমবার, ২২ নভেম্বর ২০২১

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

পরিবেশের সচেতনতা বাড়াতে এখনই উদ্যোগ নিতে হবে। সারাদেশের শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট নির্ভরতা বেড়েছে। তাই শহরে-গ্রামে-পাড়া-মহল্লায় পরিবেশ সচেতনতা বাড়ানোর জন্য তাদের বই পড়ায় আগ্রহী করে তুলতে হবে। প্লাস্টিকের বিনিময়ে তাদের বই হাতে তুলে দেয়া যেতে পারে। এ উদ্যোগটি নিতে হবে প্রতিটি লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ানকে। বইগুলি সরকারের পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ হতে দিতে হবে। লাইব্রেরিয়ান তিন চাকার গাড়ি নিয়ে একটা নিয়ম করে বিভিন্ন এলাকায় যাবেন। শিশুরা কুড়িয়ে আনা প্লাস্টিক তুলে দিবে লাইব্রেরিয়ানের হাতে, এর বিনিময়ে শিশু -কিশোররা পাবে মজার মজার বই।

এমন ব্যবস্থা চালু করতে পারলে একদিকে শিশু-কিশোরদের বই পড়তে উদ্ধুদ্ধ করা যাবে। পাশাপাশি পরিবেশ সচেতনতাও বাড়ানো যাবে। কুড়িয়ে পাওয়া প্লস্টিকের কাপ, বোতল, ব্যাগ ইত্যাদির বিনিময়ে ভ্রাম্যমাণ পাঠাগার থেকে বই নিয়ে শিশু-কিশোররাই যে শুধু উপকৃত হবে, তা কিন্তু নয়। বাংলাদেশের পরিবেশ দূষণে অন্যতম কারণ প্লাস্টিক। আর সংগৃহীত এসব প্লাস্টিক পরিবেশ মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে হবে। পরবর্তীতে এগুলো পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী করা যাবে। সারাদেশে তিন চাকার পাঠাগার গড়ে প্লাস্টিকের সামগ্রী নিয়ে বই দেয়ার কর্মসূচি এখনই নেয়া দরকার।

কারণ, জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে লড়াই করে পৃথিবীকে রক্ষা করতে হলে এ ধরনের আবর্জনা কমানোর কাজ গুরুত্ব দিয়ে করতে হবে। প্লাস্টিকের বিনিময়ে বই দেয়া হলে পরিবেশ দূষণ রোধ করা সম্ভব হবে। আশা করি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি ভেবে দেখবেন।

লিয়াকত হোসেন খোকন

মিরপুর, ঢাকা

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার ভোর

প্রাথমিক শিক্ষকদের বঞ্চনা দূর না হলে মানোন্নয়ন অসম্ভব

রাবির আবাসন সংকট

সব হাসপাতালে ফিজিক্যাল মেডিসিন ও রিহ্যাবিলিটেশন সেবা চালু করা হোক

ডেঙ্গু মোকাবিলায় সচেতনতা

পানি সংকট: জীবন ও সভ্যতার জন্য বিরাট হুমকি

ই-লার্নিং: সীমান্তহীন শিক্ষার নতুন দিগন্ত

আজিমপুর কলোনির অব্যবস্থাপনা

জনস্বাস্থ্যের নীরব ঘাতক : তামাকজাত পণ্য

বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়: অবস্থান, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা

ইন্দো-প্যাসিফিক রাজনীতি ও বাংলাদেশের সমুদ্রকৌশল

বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্টিফিকেট: দীর্ঘসূত্রতা ও ভোগান্তির শেষ কোথায়?

পুরান ঢাকার রাস্তাগুলোর বেহাল অবস্থা

নিরাপদ শিশু খাদ্য: জাতির ভবিষ্যতের প্রশ্ন

ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়: প্রতিদিনের দুঃস্বপ্ন

পানি ও খাদ্য নিরাপত্তা

হেমন্ত আসে হিম কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে

জীবনের অভিধানে প্রবীণদের স্থান কোথায়?

tab

মতামত » চিঠিপত্র

প্লাস্টিকের বিনিময়

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সোমবার, ২২ নভেম্বর ২০২১

পরিবেশের সচেতনতা বাড়াতে এখনই উদ্যোগ নিতে হবে। সারাদেশের শিশু-কিশোরদের ইন্টারনেট নির্ভরতা বেড়েছে। তাই শহরে-গ্রামে-পাড়া-মহল্লায় পরিবেশ সচেতনতা বাড়ানোর জন্য তাদের বই পড়ায় আগ্রহী করে তুলতে হবে। প্লাস্টিকের বিনিময়ে তাদের বই হাতে তুলে দেয়া যেতে পারে। এ উদ্যোগটি নিতে হবে প্রতিটি লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ানকে। বইগুলি সরকারের পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ হতে দিতে হবে। লাইব্রেরিয়ান তিন চাকার গাড়ি নিয়ে একটা নিয়ম করে বিভিন্ন এলাকায় যাবেন। শিশুরা কুড়িয়ে আনা প্লাস্টিক তুলে দিবে লাইব্রেরিয়ানের হাতে, এর বিনিময়ে শিশু -কিশোররা পাবে মজার মজার বই।

এমন ব্যবস্থা চালু করতে পারলে একদিকে শিশু-কিশোরদের বই পড়তে উদ্ধুদ্ধ করা যাবে। পাশাপাশি পরিবেশ সচেতনতাও বাড়ানো যাবে। কুড়িয়ে পাওয়া প্লস্টিকের কাপ, বোতল, ব্যাগ ইত্যাদির বিনিময়ে ভ্রাম্যমাণ পাঠাগার থেকে বই নিয়ে শিশু-কিশোররাই যে শুধু উপকৃত হবে, তা কিন্তু নয়। বাংলাদেশের পরিবেশ দূষণে অন্যতম কারণ প্লাস্টিক। আর সংগৃহীত এসব প্লাস্টিক পরিবেশ মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে হবে। পরবর্তীতে এগুলো পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী করা যাবে। সারাদেশে তিন চাকার পাঠাগার গড়ে প্লাস্টিকের সামগ্রী নিয়ে বই দেয়ার কর্মসূচি এখনই নেয়া দরকার।

কারণ, জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে লড়াই করে পৃথিবীকে রক্ষা করতে হলে এ ধরনের আবর্জনা কমানোর কাজ গুরুত্ব দিয়ে করতে হবে। প্লাস্টিকের বিনিময়ে বই দেয়া হলে পরিবেশ দূষণ রোধ করা সম্ভব হবে। আশা করি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিষয়টি ভেবে দেখবেন।

লিয়াকত হোসেন খোকন

মিরপুর, ঢাকা

back to top