ফরিদপুরের জেলার সদরপুর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গাইনি ডাক্তার আফরোজা আক্তারের বিরুদ্ধে টাকার বিনিময়ে রেডিওলোজির সার্টিফিকেট দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা যায়, সদরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত ছিলেন ডাক্তার আফরোজা আক্তার। বর্তমানে তিনি ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজে কর্মরত।
জানা যায়, জন্মনিবন্ধন করতে হলে টিকাকার্ড, জন্মনিবন্ধন সনদ লাগে। যদি কেউ এসব প্রমানাদি দিতে না পারে একজন তার বেলায় রেডিওলোজি ডাক্তার উক্ত ব্যক্তির কোমর, দাঁতের এক্সরেসহ বিভিন্ন অঙ্গের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তার বয়স নির্ধারণ করে থাকেন।
অথচ গাইনি ডাক্তার আফরোজা কোন কিছুর তোয়াক্কা না করেই সামান্য অর্থের বিনিময়ে একজন ডাক্তারের বরাদ দিয়ে সার্টিফিকেট দিয়ে দিচ্ছেন।
সার্টিফিকেট গ্রহীতা বাদশা ও সাহ আলম জানান, আমার প্রকৃত বয়স ১৬ বছর ৭ মাসের মতো, মেডিকেল সনদ দিয়ে ২২ বছর করা হয়েছে। এখন আমার পাসপোর্ট করতে ও বিদেশ যেতে কোন সমস্যা হবে না। একই ধরনের কথা বলে বাদশা।
আরও অনেকে জানান, কোন পরীক্ষা করা হয়নি। শুধু চাহিদা মতো টাকা দেয়ার পরে দালাল এই কাগজ হাতে ধরিয়ে দেন। ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক তৌহিদুল ইসলামের জানান, কোন গাইনি ডাক্তার বয়স নির্ধারণ করে সার্টিফিকেট দেয়া যথার্থ নয়। এখানে অনেকের প্রয়োজন আছে, যেমন রেডিওলজি, ডেন্টিসসহ একাধিক ডাক্তারের প্রয়োজন আছে।
তারা বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে, সায়েন্টিফিক পদ্ধতি দিয়ে বয়স নির্ধারণ করে। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ডাক্তার আফরোজা আক্তার জানান, আমি এ ধরনের কোন সনদ দেই নাই। যদি দিয়ে থাকি, তাহলে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট পেয়েই দিয়েছি।
মঙ্গলবার, ২৬ অক্টোবর ২০২১
ফরিদপুরের জেলার সদরপুর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গাইনি ডাক্তার আফরোজা আক্তারের বিরুদ্ধে টাকার বিনিময়ে রেডিওলোজির সার্টিফিকেট দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা যায়, সদরপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত ছিলেন ডাক্তার আফরোজা আক্তার। বর্তমানে তিনি ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজে কর্মরত।
জানা যায়, জন্মনিবন্ধন করতে হলে টিকাকার্ড, জন্মনিবন্ধন সনদ লাগে। যদি কেউ এসব প্রমানাদি দিতে না পারে একজন তার বেলায় রেডিওলোজি ডাক্তার উক্ত ব্যক্তির কোমর, দাঁতের এক্সরেসহ বিভিন্ন অঙ্গের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তার বয়স নির্ধারণ করে থাকেন।
অথচ গাইনি ডাক্তার আফরোজা কোন কিছুর তোয়াক্কা না করেই সামান্য অর্থের বিনিময়ে একজন ডাক্তারের বরাদ দিয়ে সার্টিফিকেট দিয়ে দিচ্ছেন।
সার্টিফিকেট গ্রহীতা বাদশা ও সাহ আলম জানান, আমার প্রকৃত বয়স ১৬ বছর ৭ মাসের মতো, মেডিকেল সনদ দিয়ে ২২ বছর করা হয়েছে। এখন আমার পাসপোর্ট করতে ও বিদেশ যেতে কোন সমস্যা হবে না। একই ধরনের কথা বলে বাদশা।
আরও অনেকে জানান, কোন পরীক্ষা করা হয়নি। শুধু চাহিদা মতো টাকা দেয়ার পরে দালাল এই কাগজ হাতে ধরিয়ে দেন। ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক তৌহিদুল ইসলামের জানান, কোন গাইনি ডাক্তার বয়স নির্ধারণ করে সার্টিফিকেট দেয়া যথার্থ নয়। এখানে অনেকের প্রয়োজন আছে, যেমন রেডিওলজি, ডেন্টিসসহ একাধিক ডাক্তারের প্রয়োজন আছে।
তারা বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে, সায়েন্টিফিক পদ্ধতি দিয়ে বয়স নির্ধারণ করে। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ডাক্তার আফরোজা আক্তার জানান, আমি এ ধরনের কোন সনদ দেই নাই। যদি দিয়ে থাকি, তাহলে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট পেয়েই দিয়েছি।