নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে ফেসবুকে স্ট্যাটাস নিয়ে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন। আহতদেরকে স্থানীয় বিভিন্ন হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। গত মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার চৌমুহনী সরকারি সালেহ আহমেদ কলেজ এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। চৌমুহনী সরকারি সালেহ আহমেদ কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. শাকের আহমেদ সবুজ জানান, গত কয়েকদিন আগে তিনি চৌমুহনী সরকারি সালেহ আহমেদ কলেজ ছাত্রদলের নতুন ঘোষিত কমিটির সমালোচনা করে ফেসবুক একটি স্ট্যাটাস দেয়া হয়। ওই স্ট্যাটাসে কমেন্টস করে কলেজ ছাত্রদলের বর্তমান সভাপতি হৃদয়। গত মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি হৃদয়ের নেতৃত্বে কলেজ প্রাঙ্গণে ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে মাববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচির পালন করে। একই দিন দুপুর ১২টায় প্রতিপক্ষ ছাত্রদল নেতা প্রান্ত, রাফি এবং তমাল কলেজ প্রাঙ্গণে পাল্টা বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে। এতে দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। ফেসবুক স্ট্যাটাস ও পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির জেরে হৃদয় আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। একপর্যায়ে হৃদয়ের নেতৃত্বে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আমার দোকানে হামলা-ভাঙচুর চালিয়ে আমাকে ছুরিকাঘাত করে। খবর পেয়ে পুলিশ এলে পুনরায় পুলিশের সামনে হৃদয়ের অনুসারী ছাত্রদল নেতা তারেকুল ইসলাম তারেক আমার দোকানে এবং আমার ওপর হামলা চালায়। চৌমুহনী সরকারি সালেহ আহমেদ কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি ইয়াসিন হৃদয় বলেন, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আমার নেতৃত্বে সকালে কলেজ প্রাঙ্গণে ফিলিস্তিনের গাজায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর নৃশংস গণহত্যার প্রতিবাদে মাববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচির পালন করা হয়। ওই কর্মসূচিতে বহিরাগত সবুজের নেতৃত্বে হামলা চালিয়ে আমাকে ছুরিকাঘাত করা হয়। এতে আমিসহ ছাত্রদলের ৩/৪ জন নেতাকর্মি আহত হয়। আহতদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
বেগমগঞ্জ থানার ওসি লিটন দেওয়ান বলেন, একটা ছেলে অযোগ্য লোক নিয়ে নতুন কলেজ ছাত্রদলের কমিটি হওয়ার অভিযোগ তুলে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়। ওই স্ট্যাটাসের সূত্র ধরে মারামারি ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। দেশীয় অস্ত্র নিয়ে দৌড়া দৌড়ির খবর শুনেছি। তবে কতজন আহত হয়েছে এ বিষয়ে আমার জানা নাই। খবর নিয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।
বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে ফেসবুকে স্ট্যাটাস নিয়ে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন। আহতদেরকে স্থানীয় বিভিন্ন হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। গত মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার চৌমুহনী সরকারি সালেহ আহমেদ কলেজ এলাকায় এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। চৌমুহনী সরকারি সালেহ আহমেদ কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. শাকের আহমেদ সবুজ জানান, গত কয়েকদিন আগে তিনি চৌমুহনী সরকারি সালেহ আহমেদ কলেজ ছাত্রদলের নতুন ঘোষিত কমিটির সমালোচনা করে ফেসবুক একটি স্ট্যাটাস দেয়া হয়। ওই স্ট্যাটাসে কমেন্টস করে কলেজ ছাত্রদলের বর্তমান সভাপতি হৃদয়। গত মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি হৃদয়ের নেতৃত্বে কলেজ প্রাঙ্গণে ফিলিস্তিনের গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে মাববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচির পালন করে। একই দিন দুপুর ১২টায় প্রতিপক্ষ ছাত্রদল নেতা প্রান্ত, রাফি এবং তমাল কলেজ প্রাঙ্গণে পাল্টা বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে। এতে দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। ফেসবুক স্ট্যাটাস ও পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির জেরে হৃদয় আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। একপর্যায়ে হৃদয়ের নেতৃত্বে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আমার দোকানে হামলা-ভাঙচুর চালিয়ে আমাকে ছুরিকাঘাত করে। খবর পেয়ে পুলিশ এলে পুনরায় পুলিশের সামনে হৃদয়ের অনুসারী ছাত্রদল নেতা তারেকুল ইসলাম তারেক আমার দোকানে এবং আমার ওপর হামলা চালায়। চৌমুহনী সরকারি সালেহ আহমেদ কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি ইয়াসিন হৃদয় বলেন, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে আমার নেতৃত্বে সকালে কলেজ প্রাঙ্গণে ফিলিস্তিনের গাজায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর নৃশংস গণহত্যার প্রতিবাদে মাববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচির পালন করা হয়। ওই কর্মসূচিতে বহিরাগত সবুজের নেতৃত্বে হামলা চালিয়ে আমাকে ছুরিকাঘাত করা হয়। এতে আমিসহ ছাত্রদলের ৩/৪ জন নেতাকর্মি আহত হয়। আহতদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
বেগমগঞ্জ থানার ওসি লিটন দেওয়ান বলেন, একটা ছেলে অযোগ্য লোক নিয়ে নতুন কলেজ ছাত্রদলের কমিটি হওয়ার অভিযোগ তুলে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়। ওই স্ট্যাটাসের সূত্র ধরে মারামারি ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। দেশীয় অস্ত্র নিয়ে দৌড়া দৌড়ির খবর শুনেছি। তবে কতজন আহত হয়েছে এ বিষয়ে আমার জানা নাই। খবর নিয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।