কক্সবাজারের চকরিয়ার মাতামুহুরী নদীতে ডুবে দুই শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৯ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে মাতামুহুরী নদীর কাকারা ইউনিয়নের দক্ষিণ কাকারা ফারুকিয়া মাদ্রাসা পয়েন্টে গোসলে নেমে দুই শিশু নিখোঁজ হন। এরা হল, কাকারা ইউনিয়নের দক্ষিণ কাকারার বাসিন্দা মো. রাশেদের ছেলে মো. মাসুম (৫) ও তার ফুফাতো বোন প্রবাসী ছাবের আহমদের মেয়ে আসমা (৬)। পরে স্থানীয় লোকজন ভাসমান অবস্থায় দুইজনের মরদেহ উদ্ধার করেন।
এর আগে মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে তিনটার দিকে পায়ে হেঁটে লক্ষ্যারচর-জালিয়াপাড়া ঘাট এলাকায় মাতামুহুরী নদী পার হচ্ছিল। এসময় মাঝনদীতে পানিতে তলিয়ে যায় ওই যুবক। এক পর্যায়ে তিনি সাঁতরিয়ে উঠতে না পারায় নিখোঁজ হয়। স্থানীয় লোকজন জাল ফেলে ওই যুবককে উদ্ধারের চেষ্টা চালায়। পরে চট্টগ্রাম থেকে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরী দল এসে বুধবার সকালে ওই এলাকা থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়।
চকরিয়া থানার ওসি শফিকুল ইসলাম ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, দুই শিশুর মরদেহ স্বজনরা দাফনের ব্যবস্থা করেছেন। অজ্ঞাত যুবকের পরিচয় সনাক্তের চেষ্টা চলছে। পরিচয় না পেলে কক্সবাজার আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের মাধ্যমে দাফনের ব্যবস্থা করা হবে।
বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়ার মাতামুহুরী নদীতে ডুবে দুই শিশুসহ তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (৯ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে মাতামুহুরী নদীর কাকারা ইউনিয়নের দক্ষিণ কাকারা ফারুকিয়া মাদ্রাসা পয়েন্টে গোসলে নেমে দুই শিশু নিখোঁজ হন। এরা হল, কাকারা ইউনিয়নের দক্ষিণ কাকারার বাসিন্দা মো. রাশেদের ছেলে মো. মাসুম (৫) ও তার ফুফাতো বোন প্রবাসী ছাবের আহমদের মেয়ে আসমা (৬)। পরে স্থানীয় লোকজন ভাসমান অবস্থায় দুইজনের মরদেহ উদ্ধার করেন।
এর আগে মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে তিনটার দিকে পায়ে হেঁটে লক্ষ্যারচর-জালিয়াপাড়া ঘাট এলাকায় মাতামুহুরী নদী পার হচ্ছিল। এসময় মাঝনদীতে পানিতে তলিয়ে যায় ওই যুবক। এক পর্যায়ে তিনি সাঁতরিয়ে উঠতে না পারায় নিখোঁজ হয়। স্থানীয় লোকজন জাল ফেলে ওই যুবককে উদ্ধারের চেষ্টা চালায়। পরে চট্টগ্রাম থেকে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরী দল এসে বুধবার সকালে ওই এলাকা থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়।
চকরিয়া থানার ওসি শফিকুল ইসলাম ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, দুই শিশুর মরদেহ স্বজনরা দাফনের ব্যবস্থা করেছেন। অজ্ঞাত যুবকের পরিচয় সনাক্তের চেষ্টা চলছে। পরিচয় না পেলে কক্সবাজার আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের মাধ্যমে দাফনের ব্যবস্থা করা হবে।