আজ দিন ফুরালে কাল ঈদ। আনন্দের ঈদ ঘিরে প্রয়োজনীয় কেনাকাটা শেষ। এখন চলছে ঈদের সাজ গোছের প্রস্তুতি। আর এজন্য এখন ভীড় সেলুন, পার্লার আর কসমেটিকস শপে।
রাজধানীর বিউটি পার্লার আর সেলুনগুলোতে সব বয়সী নারী-পুরুষের উপচেপড়া ভিড় লেগেছে। নারীরা চুল কাটা, ভ্রু প্ল্যাক, ফেসিয়াল, মেহেদী লাগাতে পার্লারে আর পুরুষেরা চুলে ছাঁট, ফেসিয়াল, কালার ও দাড়ি কাটতে ছুটছেন সেলুনে।
রোববার (১ মে) দিনভর সরেজমিনে রাজধানীর বিভিন্ন বিউটি পার্লার ও সেলুন ঘুরে এমন চিত্রই দেখা গেছে। পরিবারের ছোট শিশুদের নিয়ে সেলুন যাচ্ছেন অভিভাবকেরা। তবে শেষ সময়ে তালিকা অনুযায়ী মজুরি নিচ্ছেন না পার্লার বা সেলুনকর্মীরা। অনেকে আবার খুশি হয়েই তাদের বাড়তি মজুরি দিচ্ছেন।
করোনার ভয়ে গত দুই বছরেরও বেশি সময় বিউটি পার্লার ও সেলুন যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলেছেন রূপচর্চায় মনোযোগী অনেকে। তবে সংক্রমণ কমায় এবার ঈদ ঘিরে ঘুরে দাঁড়িয়েছে রূপচর্চাকেন্দ্রিক ব্যবসা-বাণিজ্য। সেলুনগুলোতে চুল কাটা, দাড়ি শেভের জন্য মানুষের লম্বা লাইন। সিরিয়াল পেতে ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা পর্যন্তও অপেক্ষা করতে হচ্ছে। কেউ কেউ আবার পছন্দের নরসুন্দরের কাছে সিরিয়াল দিয়ে অপেক্ষা করছেন।
চুল কাটা, বডি ম্যাসাজ, বিভিন্ন ধরনের ফেসিয়াল, দাড়ির বিভিন্ন কাটের পাশাপাশি অনেকেই আবার সাদা চুল কালারও করছেন। বিনিময়ে নির্ধারিত সেবামূল্যের পাশাপাশি গ্রাহকরা নরসুন্দরদের ঈদ বকশিশ দিচ্ছেন। বকশিশ পেয়ে তারা খুশি। ঈদের চাঁদ রাত পর্যন্ত সেলুনগুলোতে কাজ চলবে হরদম।
শেষ সময়ের ভিড় এড়াতে বিদ্যুৎ হেয়ার ড্রেসারে আসেন চাকরিজীবী জাহিদ আরমান। তিনি বলেন, শেষ সময়ে হিজিবিজি লেগে যায়। এটাওটা কেনা লাগে। পরে দেখা যায় অনেক রাতে চুল কাটার জন্য সেলুনে ছুটতে হয়। এজন্য আগেভাগেই এলাম। সিরিয়াল দিয়ে এক ঘণ্টা ধরে অপেক্ষা করছি।
ফেসিয়াল, চুলের ছাঁট আর নখে নকশা কিংবা মেহেদীর রঙে নিজেকে রাঙিয়ে নেওয়ার দিনভর এ তাড়া দেখা গেছে রাজধানীর বিউটি পার্লারগুলোতে। তরুণীদের চাহিদা অনুযায়ী সাজিয়ে দিতে ব্যস্ত সময় পার করেছেন বিউটিশিয়ানরা। বিভিন্ন এলাকার সাধারণ বিউটি পার্লারগুলোতেও দেখা গেছে বাড়তি ভিড়।
সোমবার, ০২ মে ২০২২
আজ দিন ফুরালে কাল ঈদ। আনন্দের ঈদ ঘিরে প্রয়োজনীয় কেনাকাটা শেষ। এখন চলছে ঈদের সাজ গোছের প্রস্তুতি। আর এজন্য এখন ভীড় সেলুন, পার্লার আর কসমেটিকস শপে।
রাজধানীর বিউটি পার্লার আর সেলুনগুলোতে সব বয়সী নারী-পুরুষের উপচেপড়া ভিড় লেগেছে। নারীরা চুল কাটা, ভ্রু প্ল্যাক, ফেসিয়াল, মেহেদী লাগাতে পার্লারে আর পুরুষেরা চুলে ছাঁট, ফেসিয়াল, কালার ও দাড়ি কাটতে ছুটছেন সেলুনে।
রোববার (১ মে) দিনভর সরেজমিনে রাজধানীর বিভিন্ন বিউটি পার্লার ও সেলুন ঘুরে এমন চিত্রই দেখা গেছে। পরিবারের ছোট শিশুদের নিয়ে সেলুন যাচ্ছেন অভিভাবকেরা। তবে শেষ সময়ে তালিকা অনুযায়ী মজুরি নিচ্ছেন না পার্লার বা সেলুনকর্মীরা। অনেকে আবার খুশি হয়েই তাদের বাড়তি মজুরি দিচ্ছেন।
করোনার ভয়ে গত দুই বছরেরও বেশি সময় বিউটি পার্লার ও সেলুন যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলেছেন রূপচর্চায় মনোযোগী অনেকে। তবে সংক্রমণ কমায় এবার ঈদ ঘিরে ঘুরে দাঁড়িয়েছে রূপচর্চাকেন্দ্রিক ব্যবসা-বাণিজ্য। সেলুনগুলোতে চুল কাটা, দাড়ি শেভের জন্য মানুষের লম্বা লাইন। সিরিয়াল পেতে ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘণ্টা পর্যন্তও অপেক্ষা করতে হচ্ছে। কেউ কেউ আবার পছন্দের নরসুন্দরের কাছে সিরিয়াল দিয়ে অপেক্ষা করছেন।
চুল কাটা, বডি ম্যাসাজ, বিভিন্ন ধরনের ফেসিয়াল, দাড়ির বিভিন্ন কাটের পাশাপাশি অনেকেই আবার সাদা চুল কালারও করছেন। বিনিময়ে নির্ধারিত সেবামূল্যের পাশাপাশি গ্রাহকরা নরসুন্দরদের ঈদ বকশিশ দিচ্ছেন। বকশিশ পেয়ে তারা খুশি। ঈদের চাঁদ রাত পর্যন্ত সেলুনগুলোতে কাজ চলবে হরদম।
শেষ সময়ের ভিড় এড়াতে বিদ্যুৎ হেয়ার ড্রেসারে আসেন চাকরিজীবী জাহিদ আরমান। তিনি বলেন, শেষ সময়ে হিজিবিজি লেগে যায়। এটাওটা কেনা লাগে। পরে দেখা যায় অনেক রাতে চুল কাটার জন্য সেলুনে ছুটতে হয়। এজন্য আগেভাগেই এলাম। সিরিয়াল দিয়ে এক ঘণ্টা ধরে অপেক্ষা করছি।
ফেসিয়াল, চুলের ছাঁট আর নখে নকশা কিংবা মেহেদীর রঙে নিজেকে রাঙিয়ে নেওয়ার দিনভর এ তাড়া দেখা গেছে রাজধানীর বিউটি পার্লারগুলোতে। তরুণীদের চাহিদা অনুযায়ী সাজিয়ে দিতে ব্যস্ত সময় পার করেছেন বিউটিশিয়ানরা। বিভিন্ন এলাকার সাধারণ বিউটি পার্লারগুলোতেও দেখা গেছে বাড়তি ভিড়।