জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনের মুখে প্রক্টর আ. স. ম. ফিরোজ-উল-হাসান পদত্যাগ করেছেন। তিনি পদত্যাগ করার পর সাময়িকভাবে প্রক্টর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলমগীর কবীর। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্ট্যাটিস্টিকস এন্ড ডাটা সায়েন্সেস বিভাগের সভাপতি।
আজ সোমবার উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম এ প্রক্টর হিসেবে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলমগীর কবীরকে নিয়োগ দেন।
অধ্যাপক আলমগীর কবীর ১৯৯৫ এবং ১৯৯৬ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরিসংখ্যানে বিএসসি (সম্মান) এবং এমএসসি যথাক্রমে প্রথম শ্রেণিতে দ্বিতীয় এবং প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অর্জন করেন। তিনি ২০১৪ সালে বিজ্ঞান ও আইসিটি বিষয়ে বঙ্গবন্ধু ফেলোশিপের অধীনে ইউনিভার্সিটি অব মালয়া (ইউএম), মালয়েশিয়া থেকে ফলিত পরিসংখ্যানে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলমগীর কবীর এর আগে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের পরিচালক হিসেবে এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যাক্ষের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বর্তমানে শহীদ তাজউদ্দীন হলের প্রাধ্যাক্ষের দায়িত্ব পালন করছেন।
সদ্য পদত্যাগকারী প্রক্টর আ স ম ফিরোজ উল হাসান ২০০৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন। তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের সময় ২০১৮ সালের ১ নভেম্বর সহকারী প্রক্টর ও ২০১৯ সালের ১ জানুয়ারি ভারপ্রাপ্ত প্রক্টরের দায়িত্ব পান আ স ম ফিরোজ উল হাসান। এরপর ২০২২ সালের ৬ নভেম্বর স্থায়ী প্রক্টর হিসেবে নিয়োগ পান তিনি। স্থায়ী দায়িত্ব পাওয়ার পর নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের সাথ উঠে আসে আ স ম ফিরোজ উল হাসান। বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘটিত বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ধামাচাপা দেওয়া, দোষীদের বাঁচাতে লেজুড়বৃত্তি, নিয়োগ বাণিজ্য, মাদক সিন্ডিকেটে সহায়তা, ছাত্র-শৃঙ্খলা রক্ষায় দায়িত্বে অবহেলাসহ নানা অভিযোগে অভিযুক্ত তিনি। মূলত শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন তিনি।
সোমবার, ১৮ মার্চ ২০২৪
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনের মুখে প্রক্টর আ. স. ম. ফিরোজ-উল-হাসান পদত্যাগ করেছেন। তিনি পদত্যাগ করার পর সাময়িকভাবে প্রক্টর হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলমগীর কবীর। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্ট্যাটিস্টিকস এন্ড ডাটা সায়েন্সেস বিভাগের সভাপতি।
আজ সোমবার উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম এ প্রক্টর হিসেবে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলমগীর কবীরকে নিয়োগ দেন।
অধ্যাপক আলমগীর কবীর ১৯৯৫ এবং ১৯৯৬ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরিসংখ্যানে বিএসসি (সম্মান) এবং এমএসসি যথাক্রমে প্রথম শ্রেণিতে দ্বিতীয় এবং প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অর্জন করেন। তিনি ২০১৪ সালে বিজ্ঞান ও আইসিটি বিষয়ে বঙ্গবন্ধু ফেলোশিপের অধীনে ইউনিভার্সিটি অব মালয়া (ইউএম), মালয়েশিয়া থেকে ফলিত পরিসংখ্যানে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলমগীর কবীর এর আগে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের পরিচালক হিসেবে এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যাক্ষের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বর্তমানে শহীদ তাজউদ্দীন হলের প্রাধ্যাক্ষের দায়িত্ব পালন করছেন।
সদ্য পদত্যাগকারী প্রক্টর আ স ম ফিরোজ উল হাসান ২০০৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন। তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের সময় ২০১৮ সালের ১ নভেম্বর সহকারী প্রক্টর ও ২০১৯ সালের ১ জানুয়ারি ভারপ্রাপ্ত প্রক্টরের দায়িত্ব পান আ স ম ফিরোজ উল হাসান। এরপর ২০২২ সালের ৬ নভেম্বর স্থায়ী প্রক্টর হিসেবে নিয়োগ পান তিনি। স্থায়ী দায়িত্ব পাওয়ার পর নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের সাথ উঠে আসে আ স ম ফিরোজ উল হাসান। বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘটিত বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ধামাচাপা দেওয়া, দোষীদের বাঁচাতে লেজুড়বৃত্তি, নিয়োগ বাণিজ্য, মাদক সিন্ডিকেটে সহায়তা, ছাত্র-শৃঙ্খলা রক্ষায় দায়িত্বে অবহেলাসহ নানা অভিযোগে অভিযুক্ত তিনি। মূলত শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন তিনি।