জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে সমুন্নত রেখে জাতীয় ঐক্যকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে বিপ্লবত্তোর ‘ছাত্র ঐক্য’র ডাক দিয়েছে ছাত্রসংগঠনগুলো।
আজ বুধবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক জোটের আয়োজনে ‘বিপ্লবত্তোর ছাত্র ঐক্য’ শীর্ষক ছাত্রসংগঠনের নেতৃবৃন্দের আলোচনায় এ ঐক্যের ডাক দেওয়া হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ হওয়া ছাত্র জনতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক রেজাউল করিম বলেন, এই জাতি যতদিন টিকে থাকবেন, ততদিন তাদের কথা স্মরণীয় হয়ে থাকবে। আমি তাদের সকলের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। আমি নিজেও আজকে শহীদদের ত্যাগের বিনিময়ে এখানে আসতে পেরেছি। খুব আশা ছিল স্বৈরাচারের পতন কীভাবে হয়, আর তাদের পরিণতি কী ধরণের হয়, তা দেখার। আল্লাহ আমাকে তা দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন।
বাংলাদেশে আর কখনও কোনোদিন ভারত আধিপত্য বজায় রাখতে পারবে না বলে মন্তব্য করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ তিনি বলেন, আমাদের মনে যতদিন আবু সাঈদ, ওয়াসিম, মুগ্ধ ও সাজিদ থাকবে ততদিন ভারত আমাদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার করতে পারবে না। এখন থেকে ভারতের সাথে চোখে চোখ রেখে কথা হবে, সম্পর্ক হবে ন্যায্যতার ভিত্তিতে।
ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা বরেন, ভারত এমন একটি রাষ্ট্র যারা কানাডার মতো দেশে অপারেশন চালায়, আর বাংলাদেশ তো তার পেটের ভিতরে। তাই আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
দাসত্বের শৃঙ্খল থেকে মুক্তিতে শিক্ষার সংস্কার জরুরি বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্র শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, আমাদের সঙ্কট হলো শিক্ষার সঙ্কট। শিক্ষার যদি সংস্কার না হয় তাহলে বারবার দিল্লীর আনুগত্য মেনে নিতে হবে। তাই শিক্ষার সংস্কার জরুরি। শিক্ষায়, ছাত্ররাজনীতিতে নতুনত্ব নিয়ে আসতে হবে। আমাদের দাসত্বের শৃঙ্খল থেকে মুক্তি হতে হবে।
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার মাধ্যমে ৮০ শতাংশ সমস্যা নিরসন হবে বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম বলেন, আমরা অচিরেই জাতীয় নির্বাচন এর রুপরেখা চাচ্ছি, জাতীয় সরকারের মাধ্যমেই খুনি হাসিনার কাছে স্পষ্ট বার্তা যাবে। রুপরেখা দানের মাধ্যমেই বর্তমান পরিস্থিতির ৮০ শতাংশ নিরসন হবে।
অনুষ্ঠানে জবি প্রেস ক্লাবের সভাপতি সুবর্ণ আসসাইফের সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন জবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি মাহমুদুল হাসান তানভীর।
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে সমুন্নত রেখে জাতীয় ঐক্যকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে বিপ্লবত্তোর ‘ছাত্র ঐক্য’র ডাক দিয়েছে ছাত্রসংগঠনগুলো।
আজ বুধবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক জোটের আয়োজনে ‘বিপ্লবত্তোর ছাত্র ঐক্য’ শীর্ষক ছাত্রসংগঠনের নেতৃবৃন্দের আলোচনায় এ ঐক্যের ডাক দেওয়া হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ হওয়া ছাত্র জনতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক রেজাউল করিম বলেন, এই জাতি যতদিন টিকে থাকবেন, ততদিন তাদের কথা স্মরণীয় হয়ে থাকবে। আমি তাদের সকলের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। আমি নিজেও আজকে শহীদদের ত্যাগের বিনিময়ে এখানে আসতে পেরেছি। খুব আশা ছিল স্বৈরাচারের পতন কীভাবে হয়, আর তাদের পরিণতি কী ধরণের হয়, তা দেখার। আল্লাহ আমাকে তা দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন।
বাংলাদেশে আর কখনও কোনোদিন ভারত আধিপত্য বজায় রাখতে পারবে না বলে মন্তব্য করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ তিনি বলেন, আমাদের মনে যতদিন আবু সাঈদ, ওয়াসিম, মুগ্ধ ও সাজিদ থাকবে ততদিন ভারত আমাদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার করতে পারবে না। এখন থেকে ভারতের সাথে চোখে চোখ রেখে কথা হবে, সম্পর্ক হবে ন্যায্যতার ভিত্তিতে।
ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা বরেন, ভারত এমন একটি রাষ্ট্র যারা কানাডার মতো দেশে অপারেশন চালায়, আর বাংলাদেশ তো তার পেটের ভিতরে। তাই আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
দাসত্বের শৃঙ্খল থেকে মুক্তিতে শিক্ষার সংস্কার জরুরি বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্র শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, আমাদের সঙ্কট হলো শিক্ষার সঙ্কট। শিক্ষার যদি সংস্কার না হয় তাহলে বারবার দিল্লীর আনুগত্য মেনে নিতে হবে। তাই শিক্ষার সংস্কার জরুরি। শিক্ষায়, ছাত্ররাজনীতিতে নতুনত্ব নিয়ে আসতে হবে। আমাদের দাসত্বের শৃঙ্খল থেকে মুক্তি হতে হবে।
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার মাধ্যমে ৮০ শতাংশ সমস্যা নিরসন হবে বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম বলেন, আমরা অচিরেই জাতীয় নির্বাচন এর রুপরেখা চাচ্ছি, জাতীয় সরকারের মাধ্যমেই খুনি হাসিনার কাছে স্পষ্ট বার্তা যাবে। রুপরেখা দানের মাধ্যমেই বর্তমান পরিস্থিতির ৮০ শতাংশ নিরসন হবে।
অনুষ্ঠানে জবি প্রেস ক্লাবের সভাপতি সুবর্ণ আসসাইফের সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন জবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি মাহমুদুল হাসান তানভীর।