ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রগতিশীল শিক্ষক সংগঠন শাপলা ফোরামের কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচন হয়েছে। এতে ৩০ জন প্রার্থীর মধ্যে ১৫ জন জয়লাভ করেছেন। নির্বাচনে মোট ২৫২ জন ভোটারের মধ্যে ২২৫ জন শিক্ষক ভোট দিয়েছেন। এছাড়া নীতিমালার বাইরে হওয়ায় ৭টি ভোট বাতিল করা হয়েছে।
রোববার (৪ ডিসেম্বর) ভোটগণনা শেষে রাত সাড়ে ৮ টায় ফলাফল ঘোষণা করেন নির্বাচনের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন নির্বাচনের সদস্য অধ্যাপক ড. সজীব আলী ও কে এম শরফুদ্দিন। এর আগে সকাল পৌনে ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মমতাজ ভবনে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
নির্বাচন কমিশন সূত্র জানায়, নির্বাচনে সর্বোচ্চ ১৬২ ভোট পেয়ে প্রথম হয়েছেন চারুকলা বিভাগের সভাপতি ও ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মামুনুর রহমান। এছাড়াও ক্রমান্বয়ে বিজয়ীরা হলেন, ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মিয়া মো. রাসিদুজ্জামান (১৪৪), ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবুল আরফিন (১৩৪)। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. ইব্রাহীম আব্দুল্লাহ (১৩১), গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আনিছুর রহমান (১২১), অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শাহেদ আহমেদ (১১৯) এবং ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন (১১৭)। এছাড়া ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সাদেক আলী (১১৭), হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের অধ্যাপক ড. শেলীনা নাসরীন (১১৭), কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. জয়শ্রী সেন (১১৭), বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. রবিউল হোসেন (১১৬)। ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. তপন কুমার জোয়াদ্দার (১১৬), বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. হোসাইন মো. ফারুকী (১১৫), ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান (১১৪) ও ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আতিকুর রহমান (১১৪)।
নির্বাচন কমিশনের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা বলেন, কোনো প্রকার অসঙ্গতি ছাড়াই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে আলোচনা সাপেক্ষে শীঘ্রই পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হবে।
রোববার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২২
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রগতিশীল শিক্ষক সংগঠন শাপলা ফোরামের কার্যনির্বাহী পরিষদ নির্বাচন হয়েছে। এতে ৩০ জন প্রার্থীর মধ্যে ১৫ জন জয়লাভ করেছেন। নির্বাচনে মোট ২৫২ জন ভোটারের মধ্যে ২২৫ জন শিক্ষক ভোট দিয়েছেন। এছাড়া নীতিমালার বাইরে হওয়ায় ৭টি ভোট বাতিল করা হয়েছে।
রোববার (৪ ডিসেম্বর) ভোটগণনা শেষে রাত সাড়ে ৮ টায় ফলাফল ঘোষণা করেন নির্বাচনের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন নির্বাচনের সদস্য অধ্যাপক ড. সজীব আলী ও কে এম শরফুদ্দিন। এর আগে সকাল পৌনে ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মমতাজ ভবনে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
নির্বাচন কমিশন সূত্র জানায়, নির্বাচনে সর্বোচ্চ ১৬২ ভোট পেয়ে প্রথম হয়েছেন চারুকলা বিভাগের সভাপতি ও ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মামুনুর রহমান। এছাড়াও ক্রমান্বয়ে বিজয়ীরা হলেন, ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মিয়া মো. রাসিদুজ্জামান (১৪৪), ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবুল আরফিন (১৩৪)। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. ইব্রাহীম আব্দুল্লাহ (১৩১), গণিত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আনিছুর রহমান (১২১), অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শাহেদ আহমেদ (১১৯) এবং ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন (১১৭)। এছাড়া ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সাদেক আলী (১১৭), হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের অধ্যাপক ড. শেলীনা নাসরীন (১১৭), কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. জয়শ্রী সেন (১১৭), বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. রবিউল হোসেন (১১৬)। ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. তপন কুমার জোয়াদ্দার (১১৬), বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. হোসাইন মো. ফারুকী (১১৫), ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান (১১৪) ও ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আতিকুর রহমান (১১৪)।
নির্বাচন কমিশনের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা বলেন, কোনো প্রকার অসঙ্গতি ছাড়াই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে আলোচনা সাপেক্ষে শীঘ্রই পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হবে।