সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার মান্নানগাঁও ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামে বন্ধুকে গাছের সঙ্গে বেঁধে রেখে এক নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতাসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
ঘটনার শিকার নারী মামলাটি দায়ের করেছেন। অভিযোগ অনুযায়ী, ঘটনা ৯ মার্চ শনিবার ভোরের। আসামিরা হলেন- আফছর উদ্দিন, ফয়জুল বারী, আবদুল করিম ও ছয়ফুল ইসলাম। তারা সবাই দোয়ারাবাজার উপজেলার বাসিন্দা। অভিযুক্ত আফছর উপজেলার মান্নারগাঁও ইউনিয়নের ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। অন্যরা তার সহযোগী ও দলীয় কর্মী।
সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাজন কুমার দাস জানান, ঘটনার সঙ্গে জড়িত আসামিরা সবাই পলাতক রয়েছে। তবে তাদের ধরতে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, শুক্রবার রাতে ওই নারী তার বন্ধুর সঙ্গে দোয়ারাবাজার যাওয়ার উদ্দেশ্যে একটি অটোরিকশা ভাড়া করেন। অটোরিকশাচালক আবদুল করিম তাদের অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গিয়ে স্থানীয় আফছর উদ্দিনকে ডেকে আনেন। পরে আফছর ও অন্য অভিযুক্তরা দুইজনকে জালালপুর গ্রামে নিয়ে যায় এবং নারীর বন্ধুকে গাছের সঙ্গে বেঁধে রেখে তাকে ধর্ষণ করে।
দোয়ারাবাজার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অসিত কুমার দাস বলেন, ‘আফছার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের একাংশের সাধারণ সম্পাদক এবং ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক।’ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাজন কুমার দাস বলেন, ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। পুলিশ পলাতক চার আসামিকে খুঁজছে।’
এই সম্পর্কে সিলেট বিভাগের ডিআইজি শাহমিজান শাফিউর রহমান সংবাদকে মুঠোফোনে জানান, ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। মেয়েটির বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া। সে তার এক বন্ধুর সঙ্গে সুনামগরঞ্জে ঘুরতে গেছে। ছাতক থেকে অটোরিকশা যোগে যাওয়ার সময় ৪ দুর্বৃত্তের কবলে পড়ে। তারা তাকে আটক করে নির্যাতন করেছে।
ধর্ষণের শিকার নারীকে মেডিকেল চেকআপ করানোর জন্য সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। মেডিকেল রিপোর্ট পাওযার পর পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
রোববার, ১০ মার্চ ২০২৪
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার মান্নানগাঁও ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামে বন্ধুকে গাছের সঙ্গে বেঁধে রেখে এক নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতাসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
ঘটনার শিকার নারী মামলাটি দায়ের করেছেন। অভিযোগ অনুযায়ী, ঘটনা ৯ মার্চ শনিবার ভোরের। আসামিরা হলেন- আফছর উদ্দিন, ফয়জুল বারী, আবদুল করিম ও ছয়ফুল ইসলাম। তারা সবাই দোয়ারাবাজার উপজেলার বাসিন্দা। অভিযুক্ত আফছর উপজেলার মান্নারগাঁও ইউনিয়নের ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। অন্যরা তার সহযোগী ও দলীয় কর্মী।
সুনামগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাজন কুমার দাস জানান, ঘটনার সঙ্গে জড়িত আসামিরা সবাই পলাতক রয়েছে। তবে তাদের ধরতে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়, শুক্রবার রাতে ওই নারী তার বন্ধুর সঙ্গে দোয়ারাবাজার যাওয়ার উদ্দেশ্যে একটি অটোরিকশা ভাড়া করেন। অটোরিকশাচালক আবদুল করিম তাদের অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গিয়ে স্থানীয় আফছর উদ্দিনকে ডেকে আনেন। পরে আফছর ও অন্য অভিযুক্তরা দুইজনকে জালালপুর গ্রামে নিয়ে যায় এবং নারীর বন্ধুকে গাছের সঙ্গে বেঁধে রেখে তাকে ধর্ষণ করে।
দোয়ারাবাজার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অসিত কুমার দাস বলেন, ‘আফছার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের একাংশের সাধারণ সম্পাদক এবং ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক।’ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাজন কুমার দাস বলেন, ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় মামলা রেকর্ড করা হয়েছে। পুলিশ পলাতক চার আসামিকে খুঁজছে।’
এই সম্পর্কে সিলেট বিভাগের ডিআইজি শাহমিজান শাফিউর রহমান সংবাদকে মুঠোফোনে জানান, ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। মেয়েটির বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া। সে তার এক বন্ধুর সঙ্গে সুনামগরঞ্জে ঘুরতে গেছে। ছাতক থেকে অটোরিকশা যোগে যাওয়ার সময় ৪ দুর্বৃত্তের কবলে পড়ে। তারা তাকে আটক করে নির্যাতন করেছে।
ধর্ষণের শিকার নারীকে মেডিকেল চেকআপ করানোর জন্য সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। মেডিকেল রিপোর্ট পাওযার পর পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।