জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিক্স বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন বিশ্বখ্যাত অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পেয়েছেন।
মেধাবী শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬ তম ব্যাচের ছাত্র। তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ’এভিডেন্স বেজড হেলথ কেয়ার ‘ বিষয়ে স্নাতকোত্তর করার সুযোগ পেয়েছেন।
পড়াশোনার পাশাপাশি দীর্ঘদিন ধরে গবেষণার সাথে সম্পৃক্ত থাকায় তিনি এর আগে বিশ্বের সেরা শতকরা ২ শতাংশ গবেষকের তালিকায় স্থান পেয়েছেন। ইতোমধ্যে তার গবেষণার সাইটেশন সংখ্যা প্রায় ৯ হাজার অতিক্রম করেছে। তরুণ এই গবেষকের প্রকাশিত গবেষণাপত্রের সংখ্যা প্রায় ১৭০ টি। তিনি ২০১৭ সালে গবেষণা প্রতিষ্ঠান, ‘চিন্তা রিসার্চ বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠা করেন। এর অধীনে তিনি দেশি-বিদেশি গবেষকদের সাথে কাজ করে যাচ্ছেন। এ ছাড়াও তিনি নতুন গবেষকদের জন্য কিছু মেন্টরিং-ট্রেনিং প্রোগ্রাম করে যাচ্ছেন।
আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, অনেকের মতো আমারও বিশ্বসেরা অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের স্বপ্ন ছিল। অবশেষে তা পূরণ হচ্ছে। এটা সত্যিই আনন্দের। যদিও অক্সফোর্ডে চান্স পাওয়ার আগে আমি যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেয়েছিলাম। খুব আনন্দ লাগছে এই জন্য যে আমার রিসার্চ ইন্টারেস্টের সেক্টরে পড়াশুনা করার সুযোগ পাচ্ছি। আমার দীর্ঘ বিশ্বাস অক্সফোর্ড থেকে ভালো কিছু শিখতে পারবো এবং সেটা এদেশে গবেষণা এবং উন্নয়নে কাজে লাগবে।
তিনি আরো জানান, আমার প্রতিষ্টিত ‘চিন্তা রিসার্চ বাংলাদেশ’ এর মাধ্যমে দেশে তরুণদের গবেষণার পথ তৈরি হচ্ছে এবং গবেষণা বান্ধব একটি পরিবেশ তৈরির লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। এটি একদিন বিশ্বমানের গবেষণা প্রতিষ্টান হিসাবে গড়ে উঠবে বলে আমি বিশ্বাস করি। আর অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এই পথকে সুগম করে দিবে বলে বিশ্বাস করি।
রোববার, ০৩ মার্চ ২০২৪
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিক্স বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন বিশ্বখ্যাত অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পেয়েছেন।
মেধাবী শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬ তম ব্যাচের ছাত্র। তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ’এভিডেন্স বেজড হেলথ কেয়ার ‘ বিষয়ে স্নাতকোত্তর করার সুযোগ পেয়েছেন।
পড়াশোনার পাশাপাশি দীর্ঘদিন ধরে গবেষণার সাথে সম্পৃক্ত থাকায় তিনি এর আগে বিশ্বের সেরা শতকরা ২ শতাংশ গবেষকের তালিকায় স্থান পেয়েছেন। ইতোমধ্যে তার গবেষণার সাইটেশন সংখ্যা প্রায় ৯ হাজার অতিক্রম করেছে। তরুণ এই গবেষকের প্রকাশিত গবেষণাপত্রের সংখ্যা প্রায় ১৭০ টি। তিনি ২০১৭ সালে গবেষণা প্রতিষ্ঠান, ‘চিন্তা রিসার্চ বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠা করেন। এর অধীনে তিনি দেশি-বিদেশি গবেষকদের সাথে কাজ করে যাচ্ছেন। এ ছাড়াও তিনি নতুন গবেষকদের জন্য কিছু মেন্টরিং-ট্রেনিং প্রোগ্রাম করে যাচ্ছেন।
আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, অনেকের মতো আমারও বিশ্বসেরা অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের স্বপ্ন ছিল। অবশেষে তা পূরণ হচ্ছে। এটা সত্যিই আনন্দের। যদিও অক্সফোর্ডে চান্স পাওয়ার আগে আমি যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেয়েছিলাম। খুব আনন্দ লাগছে এই জন্য যে আমার রিসার্চ ইন্টারেস্টের সেক্টরে পড়াশুনা করার সুযোগ পাচ্ছি। আমার দীর্ঘ বিশ্বাস অক্সফোর্ড থেকে ভালো কিছু শিখতে পারবো এবং সেটা এদেশে গবেষণা এবং উন্নয়নে কাজে লাগবে।
তিনি আরো জানান, আমার প্রতিষ্টিত ‘চিন্তা রিসার্চ বাংলাদেশ’ এর মাধ্যমে দেশে তরুণদের গবেষণার পথ তৈরি হচ্ছে এবং গবেষণা বান্ধব একটি পরিবেশ তৈরির লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। এটি একদিন বিশ্বমানের গবেষণা প্রতিষ্টান হিসাবে গড়ে উঠবে বলে আমি বিশ্বাস করি। আর অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এই পথকে সুগম করে দিবে বলে বিশ্বাস করি।