স্বপ্নের পদ্মাসেতু উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যে উদ্বোধনী মঞ্চে আসন গ্রহন করেছেন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব খোন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করছেন। উদ্বোধনী স্থলে বিশাল প্যান্ডেলে বিশিষ্ট অতিথিরা উপস্থিত হয়েছেন। সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মঞ্চে প্রধানমন্ত্রীর পাশে উপবিষ্ট। দর্শক সারিতে আছেন মন্ত্রী পরিষদের সদস্য, বিদেশী কুটনীতিক, সাংবাদিক ও দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।
বাংলাদেশের টাকায় তৈরি বাংলাদেশের মানুষের মর্যাদা ও সক্ষমতার প্রতীক পদ্মাসেতু।
বহুল প্রত্যাশিত স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আর কয়েক মূর্হুত বাকী। সেতু উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
উদ্বোধন ঘিরে আমন্ত্রিত অতিথিরা প্রস্তুত সেতুর মাওয়া প্রান্ত। আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারাও মাওয়ায় পৌঁছেছেন।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফসহ অনেকে সুধী সমাবেশস্থলে দেখা গেছে।
প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচির সময়সূচী অনুযায়ী মাওয়া পয়েন্টে সকাল ১১টায় তিনি স্মারক ডাকটিকিট, স্যুভেনির শীট, উদ্বোধনী খাম এবং বিশেষ সিলমোহর উন্মোচন করবেন।
প্রধানমন্ত্রী তিনি হেলিকপ্টারযোগে সকাল ৯ টা ৩০ মিনিটে ঢাকার তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে মাওয়া পয়েন্টে পৌছেন।
সকাল ১১টা ১২ মিনিটে মাওয়া পয়েন্টে টোল পরিশোধের পর উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি সেখানে মোনাজাতেও যোগ দেবেন।
তিনি সকাল ১১টা ২৩ মিনিটে মাওয়া পয়েন্ট থেকে শরীয়তপুরের জাজিরা পয়েন্টের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবেন।
প্রধানমন্ত্রী সকাল ১১টা ৪৫ মিনিটে জাজিরা পয়েন্টে পৌঁছে সেতু ও ম্যুরাল-২ এর উদ্বোধনী ফলক উন্মোচন করবেন। সেখানেও মোনাজাতে যোগ দেবেন তিনি।
দুপুর ১২টায় মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার কাঁঠালবাড়িতে সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত দলের জনসভায় যোগ দেবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বিকেল সাড়ে ৫টায় হেলিকপ্টারে জাজিরা পয়েন্ট থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করবেন।
এখন বর্ণিল উদ্বোধনের অপেক্ষায় পদ্মা সেতু। সেতুজুড়ে জ্বলবে জাতীয় পতাকার আদলে লাল-সবুজ বাতি। সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানকে ঘিরে এপারের মুন্সীগঞ্জ ও ওপারের শরীয়তপুর-মাদারীপুর জেলা প্রশাসনেও সাজ সাজ রব।
উদ্বোধন ও প্রধানমন্ত্রীর আগমন সংক্রান্ত সকল অনুষ্ঠান এবং আয়োজন সমন্বয় করছে ঢাকা বিভাগীয় প্রশাসন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি সারাদেশে একযোগে উদযাপনেরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ৬৪ জেলার জেলা প্রশাসককে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ারও নির্দেশনা দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ইতিমধ্যে পুরো সেতু এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
উদ্বোধনকে ঘিরে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে সরকার ও ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। সরকারের মূল আয়োজন থাকছে পদ্মার দুই পাড়ে।
সেতুর স্থলে দুটি ম্যুরাল স্থাপন করা হয়েছে। একটি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এবং অপরটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। পাশেই নির্মাণ করা হয়েছে উদ্বোধনী ফলক।
পুরো উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি সরকারি উদ্যোগে রাজধানীর হাতিরঝিলে বড় পর্দায় দেখানো হবচ্ছ ।পুরো অনুষ্ঠান সব টিভিতে সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে।
শনিবার, ২৫ জুন ২০২২
স্বপ্নের পদ্মাসেতু উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যে উদ্বোধনী মঞ্চে আসন গ্রহন করেছেন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব খোন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করছেন। উদ্বোধনী স্থলে বিশাল প্যান্ডেলে বিশিষ্ট অতিথিরা উপস্থিত হয়েছেন। সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মঞ্চে প্রধানমন্ত্রীর পাশে উপবিষ্ট। দর্শক সারিতে আছেন মন্ত্রী পরিষদের সদস্য, বিদেশী কুটনীতিক, সাংবাদিক ও দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।
বাংলাদেশের টাকায় তৈরি বাংলাদেশের মানুষের মর্যাদা ও সক্ষমতার প্রতীক পদ্মাসেতু।
বহুল প্রত্যাশিত স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আর কয়েক মূর্হুত বাকী। সেতু উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
উদ্বোধন ঘিরে আমন্ত্রিত অতিথিরা প্রস্তুত সেতুর মাওয়া প্রান্ত। আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারাও মাওয়ায় পৌঁছেছেন।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফসহ অনেকে সুধী সমাবেশস্থলে দেখা গেছে।
প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচির সময়সূচী অনুযায়ী মাওয়া পয়েন্টে সকাল ১১টায় তিনি স্মারক ডাকটিকিট, স্যুভেনির শীট, উদ্বোধনী খাম এবং বিশেষ সিলমোহর উন্মোচন করবেন।
প্রধানমন্ত্রী তিনি হেলিকপ্টারযোগে সকাল ৯ টা ৩০ মিনিটে ঢাকার তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে মাওয়া পয়েন্টে পৌছেন।
সকাল ১১টা ১২ মিনিটে মাওয়া পয়েন্টে টোল পরিশোধের পর উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি সেখানে মোনাজাতেও যোগ দেবেন।
তিনি সকাল ১১টা ২৩ মিনিটে মাওয়া পয়েন্ট থেকে শরীয়তপুরের জাজিরা পয়েন্টের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবেন।
প্রধানমন্ত্রী সকাল ১১টা ৪৫ মিনিটে জাজিরা পয়েন্টে পৌঁছে সেতু ও ম্যুরাল-২ এর উদ্বোধনী ফলক উন্মোচন করবেন। সেখানেও মোনাজাতে যোগ দেবেন তিনি।
দুপুর ১২টায় মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার কাঁঠালবাড়িতে সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত দলের জনসভায় যোগ দেবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বিকেল সাড়ে ৫টায় হেলিকপ্টারে জাজিরা পয়েন্ট থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করবেন।
এখন বর্ণিল উদ্বোধনের অপেক্ষায় পদ্মা সেতু। সেতুজুড়ে জ্বলবে জাতীয় পতাকার আদলে লাল-সবুজ বাতি। সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানকে ঘিরে এপারের মুন্সীগঞ্জ ও ওপারের শরীয়তপুর-মাদারীপুর জেলা প্রশাসনেও সাজ সাজ রব।
উদ্বোধন ও প্রধানমন্ত্রীর আগমন সংক্রান্ত সকল অনুষ্ঠান এবং আয়োজন সমন্বয় করছে ঢাকা বিভাগীয় প্রশাসন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি সারাদেশে একযোগে উদযাপনেরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ৬৪ জেলার জেলা প্রশাসককে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ারও নির্দেশনা দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ইতিমধ্যে পুরো সেতু এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
উদ্বোধনকে ঘিরে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে সরকার ও ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। সরকারের মূল আয়োজন থাকছে পদ্মার দুই পাড়ে।
সেতুর স্থলে দুটি ম্যুরাল স্থাপন করা হয়েছে। একটি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এবং অপরটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। পাশেই নির্মাণ করা হয়েছে উদ্বোধনী ফলক।
পুরো উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি সরকারি উদ্যোগে রাজধানীর হাতিরঝিলে বড় পর্দায় দেখানো হবচ্ছ ।পুরো অনুষ্ঠান সব টিভিতে সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে।