alt

রাজনীতি

নিজের চিন্তা থেকে ভারতীয় চাদর ছুড়ে ফেলেছি : রিজভী

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক : বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০২৪

বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ভারতের পণ্য বর্জনের প্রতি সংহতি জানিয়ে গতকাল বুধবার একদল কর্মীকে নিয়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে তার গায়ে থাকা ভারতীয় চাদর ছুড়ে ফেলে দেন। তখন তার সঙ্গে থাকা কর্মীরা সেই চাদর সেখানে আগুন দিয়ে পোড়ান। এই ঘটনা দলটির ভেতরে নানা আলোচনার সৃষ্টি করেছে।

তবে রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘ইন্ডিয়া আউট ক্যাম্পেইনের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে আমি আমার ব্যবহার করা ভারতীয় চাদর ফেলে দিয়েছি। আমি নিজের চিন্তা থেকে ভারতীয় চাদর ছুড়ে ফেলেছি।’

বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘একজন রাজনীতিবিদ ও বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে ভারতীয় পণ্য বর্জনের আন্দোলনকে আমরা যৌক্তিক মনে করি। সে কারণে সেই আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছি।’

গত ৭ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন করে সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনে ছিল বিএনপি। সেই পটভূমিতেও নির্বাচন করেছে সরকার। নির্বাচন হওয়ার পর কিছুদিন ধরে বিএনপি নেতাদের কেউ কেউ বিভিন্ন দলীয় কর্মসূচিতে ভারতবিরোধী বক্তব্য দিচ্ছেন।

কিন্তু রুহুল কবির রিজভী নিজের ব্যবহার করা ভারতীয় চাদর ফেলে দিয়ে দেশটির পণ্য বর্জনের আন্দোলনে যে সংহতি প্রকাশ করেছেন, এটি বিএনপির অবস্থান কি না, তা দলটির নেতাদের অনেকের কাছে স্পষ্ট নয়। দলটির নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ঘটনাটি কীভাবে হয়েছে, এ ব্যাপারে তিনি কিছু জানেন না।

‘৬৩টি দল ভারতীয় পণ্য বর্জনের আন্দোলনে’

গতকাল বুধবার সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী মূলত ভারতীয় পণ্য বর্জনের সমর্থনে বক্তব্য দেন। গতকাল দুপুর ১২টায় রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের পরই রুহুল কবির রিজভী একদল কর্মীকে নিয়ে দলীয় কার্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে গিয়ে তার গায়ে থাকা ভারতীয় চাদর ছুড়ে ফেলে দেন। তখন তার সঙ্গে থাকা কর্মীরা সেই চাদর সেখানে আগুন দিয়ে পোড়ান।

গতকালের সংবাদ সম্মেলনে রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগ ভারতের সহযোগিতায় নির্বাচনের নামে তামাশা করেছে। তিনি বলেন, ‘এটি বুঝতে পেরে বাংলাদেশের জনগণ ভারতীয় পণ্য বর্জন করে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। এই ভারতীয় পণ্য বর্জনকে আমরা যৌক্তিক মনে করি।’ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে রিজভী দাবি করেন, বিএনপিসহ ৬৩টি দল ভারতীয় পণ্য বর্জনের আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করছে।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, দেশের জনগণের নয়, ভারতের সমর্থনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় টিকে আছে। আওয়ামী লীগ ভারতের সহযোগিতায় নির্বাচনের নামে তামাশা করেছে। ক্ষমতায় থাকতে তলেতলে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিকিয়ে দেওয়া হয়েছে। ভারত বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে নয়, আওয়ামী লীগের পক্ষে।

রুহুল কবির লিখিত বক্তব্যে বলেন, ভোটাধিকার হরণ, গণতন্ত্র হত্যা, গুম, খুন ও অবিচারের জন্য ভারত দায়ী বলে জনগণ মনে করে। জনগণ তাঁদের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছে ভারতীয় পণ্য বর্জন করে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ সর্বত্র এখন ‘ইন্ডিয়া আউট ক্যাম্পেইনে’ উত্তাল। এটা কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি নয়, বাংলাদেশের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন।

ভারতীয় পণ্য বর্জনের এই আন্দোলনকে যৌক্তিক মনে করেন জানিয়ে লিখিত বক্তব্যে রুহুল কবির বলেন, বিএনপিসহ ৬৩টি দল এবং দেশপ্রেমিক জনগণ ভারতীয় পণ্য বর্জনের এই আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করছে। ভারতীয় পণ্য বর্জন মানে আওয়ামী লীগ সরকারকে বর্জন। কারণ, আওয়ামী লীগ একটি ভারতীয় পণ্য।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘কথায় কথায় প্রায় সব মন্ত্রী ভারত-বন্দনায় মত্ত হচ্ছেন। তাদের কথাবার্তা ও আচার-আচরণে মনে হচ্ছে বাংলাদেশ এখন ভারতের স্যাটেলাইট রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ভারত পাশে ছিল বলেই বাংলাদেশের নির্বাচনে বিশ্বের বড় বড় রাষ্ট্র অশুভ হস্তক্ষেপ করতে পারেনি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘দেশে ২০১৪ সালের নির্বাচন নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছিল, ওই সময় ভারত আমাদের পাশে ছিল। ২০১৮ সালে নির্বাচনে ভারত আমাদের সঙ্গে ছিল। এবারও ভারত আমাদের পাশে ছিল ও আছে।’

ছবি

গবেষণা ও জ্ঞানচর্চায় গুরুত্ব দিতে বিএসপি চেয়ারম্যানের আহবান

ছবি

বিএনপি দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে : কাদের

ছবি

‘স্বার্থহীন’ রাজনীতির উদাহরণ পঙ্কজ ভট্টাচার্য

ছবি

মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা নির্দেশ না মানলে ব্যবস্থা: কাদের

দুই ধাপের ভোটেই এমপির স্বজনরা

দুই ধাপের ভোটেই এমপির স্বজনরা

প্রথম ধাপে চার উপজেলায় ভোটের প্রয়োজন নেই

ছবি

মাদারীপুরে দুইটি উপজেলায় ২১ প্রার্থীর প্রতিক বরাদ্দ

ছবি

দেশি-বিদেশি চক্র নির্বাচিত সরকারকে হটানোর চক্রান্ত করছে : কাদের

ছবি

উপজেলা নির্বাচন: পরশুরামে এবারও ভোটের প্রয়োজন হবে না

চেয়ারম্যান পদে জামায়াত নেতার মনোনযন প্রত্যাহার, দুই ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী নেই

ছবি

হাতিয়াতে ভোট ছাড়াই জয়ী হচ্ছেন চেয়ারম্যান ও দুই ভাইস-চেয়ারম্যান

ছবি

তাপপ্রবাহের কারণে বিএনপির ২৬ এপ্রিলের সমাবেশ স্থগিত

লালমনিরহাটে দলীয় নির্দেশ উপেক্ষা করেই সাবেক মন্ত্রীর ভাই-ছেলের লড়াই

ছবি

শেষ দিনে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন যারা

ছবি

সেনবাগ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তিন পদে ১৭ প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল

কসবায় নির্বাচন থেকে সরছেন না মন্ত্রীর আত্মীয় ছাইদুর

ছবি

স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন করে প্রাইভেট হাসপাতালের রোগ নির্ণয় পরীক্ষার ফি নির্ধারণ: স্বাস্থ্য মন্ত্রী

ছবি

রাজনৈতিকভাবে টালমাটাল অবস্থায় বিএনপি : ওবায়দুল কাদের

ছবি

১০ দিনে ৫ লাখ বৃক্ষ রোপণ করবে ছাত্রলীগ

ছবি

সন্ত্রাসী অপরাধে গ্রেপ্তারদেরও নিজেদের কর্মী দাবী করছে বিএনপি : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি

আমরা সবাই মিলে প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের রাজনীতি করতে চাই-- অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান এমপি

ছবি

স্থানীয় নির্বাচনে রাজনৈতিক পরিচয়ের প্রয়োজন নেই: ইসি আলমগীর

ছবি

সরকার চোরাবালিতে দাঁড়িয়ে, যেকোনো সময় ডুবে যাবে: রিজভী

ছবি

ইরাকে ইরানপন্থি বাহিনীর ঘাঁটিতে বিমান হামলায় হতাহত ৭

ছবি

আবদুল আউয়াল মিন্টু হাসপাতালে ভর্তি

ছবি

আ.লীগের সব রকম কমিটি গঠন ও সম্মেলন বন্ধ থাকবে : কাদের

ছবি

আমি লজ্জিত-দুঃখিত এবং ক্ষমাপ্রার্থী, দোষীদের কপালে দুঃখ আছে : পলক

ছবি

যারা নুন-ভাতের কথাও ভাবতে পারত না, এখন তারা মাছ-মাংসের চিন্তা করে : শেখ হাসিনা

মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আ’লীগের

ছবি

মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়া : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি

খালেদা জিয়া ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিলেন : শেখ হাসিনা

ছবি

বিএনপিসহ স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তিকে প্রতিহত করতে হবে : ওবায়দুল কাদের

ছবি

মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

ছবি

মনোনয়নে বিএনপি-জামায়াতের নেতারা, তবে দল দু’টির বর্জনের ঘোষণা

ছবি

আনুষ্ঠানিকভাবে উপজেলা নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা বিএনপির

tab

রাজনীতি

নিজের চিন্তা থেকে ভারতীয় চাদর ছুড়ে ফেলেছি : রিজভী

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ ২০২৪

বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ভারতের পণ্য বর্জনের প্রতি সংহতি জানিয়ে গতকাল বুধবার একদল কর্মীকে নিয়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে তার গায়ে থাকা ভারতীয় চাদর ছুড়ে ফেলে দেন। তখন তার সঙ্গে থাকা কর্মীরা সেই চাদর সেখানে আগুন দিয়ে পোড়ান। এই ঘটনা দলটির ভেতরে নানা আলোচনার সৃষ্টি করেছে।

তবে রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘ইন্ডিয়া আউট ক্যাম্পেইনের প্রতি সংহতি প্রকাশ করে আমি আমার ব্যবহার করা ভারতীয় চাদর ফেলে দিয়েছি। আমি নিজের চিন্তা থেকে ভারতীয় চাদর ছুড়ে ফেলেছি।’

বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘একজন রাজনীতিবিদ ও বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে ভারতীয় পণ্য বর্জনের আন্দোলনকে আমরা যৌক্তিক মনে করি। সে কারণে সেই আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছি।’

গত ৭ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন করে সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনে ছিল বিএনপি। সেই পটভূমিতেও নির্বাচন করেছে সরকার। নির্বাচন হওয়ার পর কিছুদিন ধরে বিএনপি নেতাদের কেউ কেউ বিভিন্ন দলীয় কর্মসূচিতে ভারতবিরোধী বক্তব্য দিচ্ছেন।

কিন্তু রুহুল কবির রিজভী নিজের ব্যবহার করা ভারতীয় চাদর ফেলে দিয়ে দেশটির পণ্য বর্জনের আন্দোলনে যে সংহতি প্রকাশ করেছেন, এটি বিএনপির অবস্থান কি না, তা দলটির নেতাদের অনেকের কাছে স্পষ্ট নয়। দলটির নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ঘটনাটি কীভাবে হয়েছে, এ ব্যাপারে তিনি কিছু জানেন না।

‘৬৩টি দল ভারতীয় পণ্য বর্জনের আন্দোলনে’

গতকাল বুধবার সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী মূলত ভারতীয় পণ্য বর্জনের সমর্থনে বক্তব্য দেন। গতকাল দুপুর ১২টায় রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের পরই রুহুল কবির রিজভী একদল কর্মীকে নিয়ে দলীয় কার্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে গিয়ে তার গায়ে থাকা ভারতীয় চাদর ছুড়ে ফেলে দেন। তখন তার সঙ্গে থাকা কর্মীরা সেই চাদর সেখানে আগুন দিয়ে পোড়ান।

গতকালের সংবাদ সম্মেলনে রুহুল কবির রিজভী অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগ ভারতের সহযোগিতায় নির্বাচনের নামে তামাশা করেছে। তিনি বলেন, ‘এটি বুঝতে পেরে বাংলাদেশের জনগণ ভারতীয় পণ্য বর্জন করে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। এই ভারতীয় পণ্য বর্জনকে আমরা যৌক্তিক মনে করি।’ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে রিজভী দাবি করেন, বিএনপিসহ ৬৩টি দল ভারতীয় পণ্য বর্জনের আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করছে।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, দেশের জনগণের নয়, ভারতের সমর্থনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় টিকে আছে। আওয়ামী লীগ ভারতের সহযোগিতায় নির্বাচনের নামে তামাশা করেছে। ক্ষমতায় থাকতে তলেতলে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিকিয়ে দেওয়া হয়েছে। ভারত বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে নয়, আওয়ামী লীগের পক্ষে।

রুহুল কবির লিখিত বক্তব্যে বলেন, ভোটাধিকার হরণ, গণতন্ত্র হত্যা, গুম, খুন ও অবিচারের জন্য ভারত দায়ী বলে জনগণ মনে করে। জনগণ তাঁদের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছে ভারতীয় পণ্য বর্জন করে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ সর্বত্র এখন ‘ইন্ডিয়া আউট ক্যাম্পেইনে’ উত্তাল। এটা কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি নয়, বাংলাদেশের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন।

ভারতীয় পণ্য বর্জনের এই আন্দোলনকে যৌক্তিক মনে করেন জানিয়ে লিখিত বক্তব্যে রুহুল কবির বলেন, বিএনপিসহ ৬৩টি দল এবং দেশপ্রেমিক জনগণ ভারতীয় পণ্য বর্জনের এই আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করছে। ভারতীয় পণ্য বর্জন মানে আওয়ামী লীগ সরকারকে বর্জন। কারণ, আওয়ামী লীগ একটি ভারতীয় পণ্য।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘কথায় কথায় প্রায় সব মন্ত্রী ভারত-বন্দনায় মত্ত হচ্ছেন। তাদের কথাবার্তা ও আচার-আচরণে মনে হচ্ছে বাংলাদেশ এখন ভারতের স্যাটেলাইট রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ভারত পাশে ছিল বলেই বাংলাদেশের নির্বাচনে বিশ্বের বড় বড় রাষ্ট্র অশুভ হস্তক্ষেপ করতে পারেনি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘দেশে ২০১৪ সালের নির্বাচন নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছিল, ওই সময় ভারত আমাদের পাশে ছিল। ২০১৮ সালে নির্বাচনে ভারত আমাদের সঙ্গে ছিল। এবারও ভারত আমাদের পাশে ছিল ও আছে।’

back to top