বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।
আজ বুধবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এ বৈঠক হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, দেড় ঘণ্টাব্যাপী ওই বৈঠকে বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক, অর্থনৈতিকসহ সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
“আমরা তাদের স্বাগত জানিয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের সঙ্গে চীনের পারস্পরিক বিশ্বাস ও আস্থার সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও গভীর হবে।
ফখরুল বলেন, ছাত্র-জনতা বিপ্লবের পর চীনা রাষ্ট্রদূতের বিএনপি চেয়ারপারসনের অফিসে আসা আমরা অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছি। আমরা মনে করি যে, চীনের বাংলাদেশের জনগণের প্রতি যে কমিটমেন্ট, তাদের প্রতিশ্রুতি ডেভেলপমেন্টে এবং একইসঙ্গে তারা পরিস্কার করে বলেছেন যে, তারা (চীন) আধিপত্যবাদে বিশ্বাস করেন না।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের জনগণের প্রতি যে প্রতিশ্রুতি চীন আগেও দিয়েছে, এখনো দিচ্ছেন। একই সঙ্গে চীন সারা বিশ্বে যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন, সেটাও আমরা এপ্রিশিয়েট করছি। বিশেষ করে অনুন্নত বা উন্নয়নশীল দেশগুলোতে চীন যেভাবে অর্থনৈতিক সহযোগিতা করছে, সেটার জন্য তাদেরকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছি।
ফখরুল বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভিনন্দন জানিয়েছেন চীনের রাষ্ট্রদূত। তারা (চীন) মনে করেন যে, বিএনপির সঙ্গে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সম্পর্ক দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হবে এবং বাংলাদেশে চীনের যে বিনিয়োগ জনগণের উন্নয়নের জন্য, দেশের উন্নয়নের সেটা আরও বৃদ্ধি পাবে।
ফখরুল বলেন, চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সস্পর্ক গভীর থেকে গভীর হবে। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, ওয়ান চায়না পলিসিতে বিএনপি সবসময় বিশ্বাস করে এসেছে, আমরা এখনো সেই ঘোষণাটা আরও দৃঢ়তার সাথে বলতে চাই।
চীনের রাষ্ট্রদূত রাষ্ট্রদূত ওয়েন বলেন, আমরা আমাদের পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়নের বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা এবং পর্যালোচনা করেছি। চীনা কমিউনিস্ট পার্টি ও বিএনপি এক সাথে কাজ করতে চায়। এ ব্যাপারে আমরা আজকে আলোচনাও করেছি। এই সম্পর্ককে আরও নিবিড় ও সুদৃঢ় করে আমরা কীভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারি, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আবদুল মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, নুরুল ইসলাম মনি ও আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামালও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বুধবার, ২১ আগস্ট ২০২৪
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।
আজ বুধবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এ বৈঠক হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, দেড় ঘণ্টাব্যাপী ওই বৈঠকে বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক, অর্থনৈতিকসহ সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
“আমরা তাদের স্বাগত জানিয়েছি। আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের সঙ্গে চীনের পারস্পরিক বিশ্বাস ও আস্থার সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও গভীর হবে।
ফখরুল বলেন, ছাত্র-জনতা বিপ্লবের পর চীনা রাষ্ট্রদূতের বিএনপি চেয়ারপারসনের অফিসে আসা আমরা অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছি। আমরা মনে করি যে, চীনের বাংলাদেশের জনগণের প্রতি যে কমিটমেন্ট, তাদের প্রতিশ্রুতি ডেভেলপমেন্টে এবং একইসঙ্গে তারা পরিস্কার করে বলেছেন যে, তারা (চীন) আধিপত্যবাদে বিশ্বাস করেন না।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের জনগণের প্রতি যে প্রতিশ্রুতি চীন আগেও দিয়েছে, এখনো দিচ্ছেন। একই সঙ্গে চীন সারা বিশ্বে যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন, সেটাও আমরা এপ্রিশিয়েট করছি। বিশেষ করে অনুন্নত বা উন্নয়নশীল দেশগুলোতে চীন যেভাবে অর্থনৈতিক সহযোগিতা করছে, সেটার জন্য তাদেরকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছি।
ফখরুল বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে অভিনন্দন জানিয়েছেন চীনের রাষ্ট্রদূত। তারা (চীন) মনে করেন যে, বিএনপির সঙ্গে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সম্পর্ক দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হবে এবং বাংলাদেশে চীনের যে বিনিয়োগ জনগণের উন্নয়নের জন্য, দেশের উন্নয়নের সেটা আরও বৃদ্ধি পাবে।
ফখরুল বলেন, চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সস্পর্ক গভীর থেকে গভীর হবে। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, ওয়ান চায়না পলিসিতে বিএনপি সবসময় বিশ্বাস করে এসেছে, আমরা এখনো সেই ঘোষণাটা আরও দৃঢ়তার সাথে বলতে চাই।
চীনের রাষ্ট্রদূত রাষ্ট্রদূত ওয়েন বলেন, আমরা আমাদের পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়নের বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা এবং পর্যালোচনা করেছি। চীনা কমিউনিস্ট পার্টি ও বিএনপি এক সাথে কাজ করতে চায়। এ ব্যাপারে আমরা আজকে আলোচনাও করেছি। এই সম্পর্ককে আরও নিবিড় ও সুদৃঢ় করে আমরা কীভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারি, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আবদুল মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, নুরুল ইসলাম মনি ও আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামালও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।