সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ সহযোগী ও আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া ও তাঁর ভাই বিদ্যুৎ বড়ুয়াসহ চারজনের ব্যাংক হিসাব স্থগিত করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাদের পরিবারের ব্যাক্তিগত এবং স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব ও লেনদেন স্থগিত রাখা হয়েছে।
এই তালিকায় থাকা অন্য দুজন হলেন বিদ্যুৎ বড়ুয়ার স্ত্রী অগ্নি বড়ুয়া ও এইচ এম জামাল উদ্দিন। তাঁদের মধ্যে এইচ এম জামাল উদ্দিনের বিস্তারিত পরিচয় পাওয়া যায়নি।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের আওতাধীন আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ব্যাংক হিসাব স্থগিতের এ নির্দেশনা দেশের বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে পাঠিয়েছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, উল্লিখিত ব্যক্তি ও তাঁদের ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে কোনো হিসাব পরিচালিত হয়ে থাকলে সেই হিসাবের লেনদেন মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ২৩ (১) (গ) ধারার আওতায় ৩০ দিনের জন্য স্থগিত রাখা এবং তাঁদের নামে কোনো লকার থাকলে তার ব্যবহার ৩০ দিনের জন্য বন্ধ করার নির্দেশনা দেওয়া হলো।
বিপ্লব বড়ুয়াসহ চারজনের ব্যাংক হিসাব স্থগিতের চিঠিতে তাঁর মা–বাবার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া বাকি তিনজনের ক্ষেত্রে মা–বাবা ও স্বামীর নামের পাশাপাশি তাঁদের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ও জন্ম তারিখও উল্লেখ করা হয়েছে। লেনদেন স্থগিতের পাশাপাশি সব ব্যাংক হিসাবের সংশ্লিষ্ট তথ্য বা দলিল, যেমন হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি ও লেনদেন বিবরণী প্রভৃতি তথ্য বিএফআইইউর কাছে পাঠাতে হবে।
বিএফআইইউ বলেছে, আগামী ৩০ দিন এসব ব্যক্তির ব্যাংক হিসাবে কোনো লেনদেন করা যাবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, তদন্তের প্রয়োজনে ব্যাংক হিসাবে লেনদেন স্থগিত করার সময় সাধারণত বাড়ানো হয়।
শুক্রবার, ২৩ আগস্ট ২০২৪
সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ সহযোগী ও আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া ও তাঁর ভাই বিদ্যুৎ বড়ুয়াসহ চারজনের ব্যাংক হিসাব স্থগিত করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাদের পরিবারের ব্যাক্তিগত এবং স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব ও লেনদেন স্থগিত রাখা হয়েছে।
এই তালিকায় থাকা অন্য দুজন হলেন বিদ্যুৎ বড়ুয়ার স্ত্রী অগ্নি বড়ুয়া ও এইচ এম জামাল উদ্দিন। তাঁদের মধ্যে এইচ এম জামাল উদ্দিনের বিস্তারিত পরিচয় পাওয়া যায়নি।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের আওতাধীন আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ব্যাংক হিসাব স্থগিতের এ নির্দেশনা দেশের বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে পাঠিয়েছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, উল্লিখিত ব্যক্তি ও তাঁদের ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে কোনো হিসাব পরিচালিত হয়ে থাকলে সেই হিসাবের লেনদেন মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ২৩ (১) (গ) ধারার আওতায় ৩০ দিনের জন্য স্থগিত রাখা এবং তাঁদের নামে কোনো লকার থাকলে তার ব্যবহার ৩০ দিনের জন্য বন্ধ করার নির্দেশনা দেওয়া হলো।
বিপ্লব বড়ুয়াসহ চারজনের ব্যাংক হিসাব স্থগিতের চিঠিতে তাঁর মা–বাবার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া বাকি তিনজনের ক্ষেত্রে মা–বাবা ও স্বামীর নামের পাশাপাশি তাঁদের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ও জন্ম তারিখও উল্লেখ করা হয়েছে। লেনদেন স্থগিতের পাশাপাশি সব ব্যাংক হিসাবের সংশ্লিষ্ট তথ্য বা দলিল, যেমন হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি ও লেনদেন বিবরণী প্রভৃতি তথ্য বিএফআইইউর কাছে পাঠাতে হবে।
বিএফআইইউ বলেছে, আগামী ৩০ দিন এসব ব্যক্তির ব্যাংক হিসাবে কোনো লেনদেন করা যাবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, তদন্তের প্রয়োজনে ব্যাংক হিসাবে লেনদেন স্থগিত করার সময় সাধারণত বাড়ানো হয়।