ঢাকার আদাবর থানায় জাতীয় দলের ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান এবং চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। উভয়েই আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য।
পোশাককর্মী মো. রুবেলের হত্যার নির্দেশদাতা হিসেবে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। বৃহস্পতিবার নিহত রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, কোটা সংস্কার আন্দোলন ও সরকার পতনের দাবিতে সংঘর্ষ চলাকালে ৫ আগস্ট রুবেল গুলিবিদ্ধ হন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭ আগস্ট তিনি মারা যান।
পুলিশ জানায়, মামলায় মাগুরা–১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাকিব আল হাসানকে ২৮ নম্বর আসামি এবং ঢাকা–১০ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদকে ৫৫ নম্বর আসামি করা হয়েছে। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ১৫৬ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ ছাড়া মামলায় অজ্ঞাত আরও ৪০০-৫০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
আদাবর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. নজরুল ইসলাম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বাদীর অভিযোগ, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের দিন রুবেল আদাবরের রিংরোডে মিছিলে অংশ নেন, যেখানে আসামিদের নির্দেশে গুলি ছোড়া হয়। রুবেলকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হলে, সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
শুক্রবার, ২৩ আগস্ট ২০২৪
ঢাকার আদাবর থানায় জাতীয় দলের ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান এবং চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। উভয়েই আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য।
পোশাককর্মী মো. রুবেলের হত্যার নির্দেশদাতা হিসেবে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। বৃহস্পতিবার নিহত রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, কোটা সংস্কার আন্দোলন ও সরকার পতনের দাবিতে সংঘর্ষ চলাকালে ৫ আগস্ট রুবেল গুলিবিদ্ধ হন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭ আগস্ট তিনি মারা যান।
পুলিশ জানায়, মামলায় মাগুরা–১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাকিব আল হাসানকে ২৮ নম্বর আসামি এবং ঢাকা–১০ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদকে ৫৫ নম্বর আসামি করা হয়েছে। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ১৫৬ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ ছাড়া মামলায় অজ্ঞাত আরও ৪০০-৫০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
আদাবর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. নজরুল ইসলাম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বাদীর অভিযোগ, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের দিন রুবেল আদাবরের রিংরোডে মিছিলে অংশ নেন, যেখানে আসামিদের নির্দেশে গুলি ছোড়া হয়। রুবেলকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হলে, সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।