দুর্বৃত্তদের সেনানিবাসে জায়গা দিয়ে সেনাবাহিনী ভুল করেছে
আওয়ামী লীগের করুণ পরিণতির জন্য শেখ হাসিনাই দায়ী : ডা. জাহিদ হোসেন
শেখ হাসিনার পতনের পর ভারতের মদদে একটি গোষ্ঠী প্রতিবিপ্লব করার অপচেষ্টা করা হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। শেখ হাসিনা ভারতে বসে এখনও চক্রান্ত চলাচ্ছেন দাবি করে ছাত্র জনতাকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।
গতরোববার জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের ৩২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এসব কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আয়না ঘরের নামে যারা মানুষ হত্যা করেছে, গুম করেছে তারা এখনও বহাল তবিয়তে আছে। দ্রুত আয়না ঘরের স্রষ্টাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।’ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ছাত্র-জনতাকে হত্যাকারী দুর্বৃত্তদের সেনানিবাসে জায়গা দিয়ে সেনাবাহিনী ভুল করেছে বলেও মন্তব্য করেন হাফিজ।
বর্তমান সরকার এনজিও সরকার নয় মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘অন্তবর্তীকালীন সরকারকে সাহায্য করবে বিএনপি। তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তাদের নির্বাচন দিতে হবে।’ শেখ হাসিনা সরকারকে মদদ দিয়েছিল যে উপদেষ্টা পরিষদ, প্রশাসনে এমন যারা আছে তাদের সরিয়ে দেয়ারও দাবি জানান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ।
এ সময় গত ১৬ বছর যারা নির্যাতন চালিয়েছেন, তাদের প্রত্যেকের তালিকা করে বিচার করতে হবে বলে মন্তব্য করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য।
জাতীয় প্রেসক্লাবের নার্সেস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ন্যাব) এক অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের বর্তমান করুণ পরিণতির জন্য শেখ হাসিনা নিজেই দায়ী। স্বৈরাচার সরকার এদেশের মানুষের ওপর পাথরের মতো চেপে বসে ছিল। অবশেষে তাকে (শেখ হাসিনা) পালিয়ে যেতে হয়েছে।’
জাহিদ হোসেন বলেন, ‘এ সরকারকে সহযোগিতা করা আমাদের সবার দায়িত্ব। স্বৈরাচার সরকার এদেশের মানুষের ওপর পাথরের মতো চেপে বসে ছিল। আজকে যারা মাথাচাড়া দেয়ার চেষ্টা করতেছে, তাদের বিষ দাঁত ভেঙে দিতে হবে। কোনো অবস্থাতেই বিশৃঙ্খলাকে প্রশ্রয় দেয়া যাবে না।’
আওয়ামী লীগকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘দেশ থেকে একজন পালিয়েছে। কিন্তু তার দোসররা দেশে রয়ে গেছে। তাদের হাতে জনগণের সম্পদ লুণ্ঠিত টাকা আছে। তাদের হাতে আইনি-বেআইনি অস্ত্র আছে। তারা সুযোগ পেলেই মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। সেজন্য আমাদেরকে সচেতন ও সজাগ থাকতে হবে। কোনো অবস্থাতেই অন্যায়কারী, দুর্বৃত্তকারী ও সুবিধাবাদীকে প্রশ্রয় দেয়া যাবে না।’
দুর্বৃত্তদের সেনানিবাসে জায়গা দিয়ে সেনাবাহিনী ভুল করেছে
আওয়ামী লীগের করুণ পরিণতির জন্য শেখ হাসিনাই দায়ী : ডা. জাহিদ হোসেন
সোমবার, ২৬ আগস্ট ২০২৪
শেখ হাসিনার পতনের পর ভারতের মদদে একটি গোষ্ঠী প্রতিবিপ্লব করার অপচেষ্টা করা হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। শেখ হাসিনা ভারতে বসে এখনও চক্রান্ত চলাচ্ছেন দাবি করে ছাত্র জনতাকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।
গতরোববার জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের ৩২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এসব কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আয়না ঘরের নামে যারা মানুষ হত্যা করেছে, গুম করেছে তারা এখনও বহাল তবিয়তে আছে। দ্রুত আয়না ঘরের স্রষ্টাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।’ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ছাত্র-জনতাকে হত্যাকারী দুর্বৃত্তদের সেনানিবাসে জায়গা দিয়ে সেনাবাহিনী ভুল করেছে বলেও মন্তব্য করেন হাফিজ।
বর্তমান সরকার এনজিও সরকার নয় মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘অন্তবর্তীকালীন সরকারকে সাহায্য করবে বিএনপি। তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তাদের নির্বাচন দিতে হবে।’ শেখ হাসিনা সরকারকে মদদ দিয়েছিল যে উপদেষ্টা পরিষদ, প্রশাসনে এমন যারা আছে তাদের সরিয়ে দেয়ারও দাবি জানান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ।
এ সময় গত ১৬ বছর যারা নির্যাতন চালিয়েছেন, তাদের প্রত্যেকের তালিকা করে বিচার করতে হবে বলে মন্তব্য করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য।
জাতীয় প্রেসক্লাবের নার্সেস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ন্যাব) এক অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের বর্তমান করুণ পরিণতির জন্য শেখ হাসিনা নিজেই দায়ী। স্বৈরাচার সরকার এদেশের মানুষের ওপর পাথরের মতো চেপে বসে ছিল। অবশেষে তাকে (শেখ হাসিনা) পালিয়ে যেতে হয়েছে।’
জাহিদ হোসেন বলেন, ‘এ সরকারকে সহযোগিতা করা আমাদের সবার দায়িত্ব। স্বৈরাচার সরকার এদেশের মানুষের ওপর পাথরের মতো চেপে বসে ছিল। আজকে যারা মাথাচাড়া দেয়ার চেষ্টা করতেছে, তাদের বিষ দাঁত ভেঙে দিতে হবে। কোনো অবস্থাতেই বিশৃঙ্খলাকে প্রশ্রয় দেয়া যাবে না।’
আওয়ামী লীগকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘দেশ থেকে একজন পালিয়েছে। কিন্তু তার দোসররা দেশে রয়ে গেছে। তাদের হাতে জনগণের সম্পদ লুণ্ঠিত টাকা আছে। তাদের হাতে আইনি-বেআইনি অস্ত্র আছে। তারা সুযোগ পেলেই মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। সেজন্য আমাদেরকে সচেতন ও সজাগ থাকতে হবে। কোনো অবস্থাতেই অন্যায়কারী, দুর্বৃত্তকারী ও সুবিধাবাদীকে প্রশ্রয় দেয়া যাবে না।’