টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সুপার টুয়েলভে গ্রুপ-১ এ নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে মুখোমুখি হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া ও শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় দুবাইয়ে দিনের একমাত্র ম্যাচ শুরু হবে। দুই দলই টুর্নামেন্ট শুরু করে জয়ের মাধ্যমে। সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার লক্ষ্য উভয়েরই। অস্ট্রেলিয়া পেস দিয়ে আর শ্রীলঙ্কা স্পিনে ঘায়েল করবে প্রতিপক্ষকে। কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে দুই দলের ব্যাটসম্যানদের।
বাংলাদেশের বিপক্ষে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে শ্রীলঙ্কা সুপার টুয়েলভের ম্যাচ জিতেছে । প্রথম রাউন্ডে নামিবিয়া, আয়ারল্যান্ড ও নেদারল্যান্ডসকেও পাত্তা দেয়নি তারা। এই চার ম্যাচ টানা জয়ে স্পিনারদের অবদান অনেক। যদিও রহস্যময় স্পিনার মাহিশ ঠিকশানার অভাব তারা টের পেয়েছে বাংলাদেশের বিপক্ষে। প্রথম রাউন্ডে তিন ম্যাচে ৮ উইকেট নেওয়া এই অফস্পিনারকে হালকা চোটের কারণে সুপার টুয়েলভের প্রথম ম্যাচে পায়নি শ্রীলঙ্কা।
এখন অনেকটাই সুস্থ ঠিকশানা। ২১ বছর বয়সী স্পিনারকে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দেখার যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। কোচ মিকি আর্থার বলেছেন, ‘সবকিছু ভালো গেলে মাহিশ কালকের ম্যাচ খেলবে।’ শ্রীলঙ্কার আরেক অস্ত্র স্পিনার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। প্রথম রাউন্ডে ৬ উইকেট নেন তিনি।
গত কয়েক মাস ধরে অস্ট্রেলিয়ার টার্নিং বলের প্রতি দুর্বলতা ছিল চোখে পড়ার মতো। নিউ জিল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও সবশেষ বাংলাদেশে স্পিনেই ঘায়েল হয়েছে তারা। তাতে স্পিন বিষে অজিরা নীল হলে অবাক হওয়ার কিছু নেই।
অন্যদিকে বাংলাদেশের বিপক্ষে লঙ্কানদের টপ অর্ডারের ব্যাটিং ব্যর্থতা ভাবাচ্ছে। যদিও চারিথ আসালানকা ও ভানুকা রাজাপাকসা মিডল অর্ডারে হাল ধরে দলকে জেতান। অস্ট্রেলিয়ার পেস ব্যাটারি মিচেল স্টার্ক, জশ হ্যাজেলউড ও প্যাট কামিন্সের বিপক্ষে তাদের ব্যাটসম্যানদের হবে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই।
দুই দলের টি-টোয়েন্টিতে দেখা হয়েছে ১৬ ম্যাচ। জয়-পরাজয়ে তারা সমানে সমান, মানে ৮টি করে জয়। সবশেষ চারটি ম্যাচই অবশ্য জিতেছে অ্যারন ফিঞ্চের দল, যার মধ্যে রয়েছে ২০১৯ সালের অক্টোবরে ৩-০ তে ঘরের মাঠে লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশের স্মৃতি।
কিন্তু তারপর অস্ট্রেলিয়া একই সাফল্যের দেখা পায়নি। এই বছর ১৬ টি-টোয়েন্টিতে মাত্র পাঁচটি জিতেছে। অবশ্য এই সময়ে ফিঞ্চ, ডেভিড ওয়ার্নার ও স্টিভ স্মিথের মতো তারকাদের খুব একটা পায়নি অজিরা। তারা ফিরেছেন। এখন কি টানা জয়ে দারুণ সময় ফেরাতে পারবে অস্ট্রেলিয়া?
এই ম্যাচ যে দল জিতবে, তারাই গ্রুপের শীর্ষ দল ইংল্যান্ডের পাশে বসবে পয়েন্টের হিসাবে। শেষ হাসি কে হাসবে, দেখা যাক!
বৃহস্পতিবার, ২৮ অক্টোবর ২০২১
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সুপার টুয়েলভে গ্রুপ-১ এ নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে মুখোমুখি হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া ও শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় দুবাইয়ে দিনের একমাত্র ম্যাচ শুরু হবে। দুই দলই টুর্নামেন্ট শুরু করে জয়ের মাধ্যমে। সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার লক্ষ্য উভয়েরই। অস্ট্রেলিয়া পেস দিয়ে আর শ্রীলঙ্কা স্পিনে ঘায়েল করবে প্রতিপক্ষকে। কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে দুই দলের ব্যাটসম্যানদের।
বাংলাদেশের বিপক্ষে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে শ্রীলঙ্কা সুপার টুয়েলভের ম্যাচ জিতেছে । প্রথম রাউন্ডে নামিবিয়া, আয়ারল্যান্ড ও নেদারল্যান্ডসকেও পাত্তা দেয়নি তারা। এই চার ম্যাচ টানা জয়ে স্পিনারদের অবদান অনেক। যদিও রহস্যময় স্পিনার মাহিশ ঠিকশানার অভাব তারা টের পেয়েছে বাংলাদেশের বিপক্ষে। প্রথম রাউন্ডে তিন ম্যাচে ৮ উইকেট নেওয়া এই অফস্পিনারকে হালকা চোটের কারণে সুপার টুয়েলভের প্রথম ম্যাচে পায়নি শ্রীলঙ্কা।
এখন অনেকটাই সুস্থ ঠিকশানা। ২১ বছর বয়সী স্পিনারকে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দেখার যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। কোচ মিকি আর্থার বলেছেন, ‘সবকিছু ভালো গেলে মাহিশ কালকের ম্যাচ খেলবে।’ শ্রীলঙ্কার আরেক অস্ত্র স্পিনার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। প্রথম রাউন্ডে ৬ উইকেট নেন তিনি।
গত কয়েক মাস ধরে অস্ট্রেলিয়ার টার্নিং বলের প্রতি দুর্বলতা ছিল চোখে পড়ার মতো। নিউ জিল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও সবশেষ বাংলাদেশে স্পিনেই ঘায়েল হয়েছে তারা। তাতে স্পিন বিষে অজিরা নীল হলে অবাক হওয়ার কিছু নেই।
অন্যদিকে বাংলাদেশের বিপক্ষে লঙ্কানদের টপ অর্ডারের ব্যাটিং ব্যর্থতা ভাবাচ্ছে। যদিও চারিথ আসালানকা ও ভানুকা রাজাপাকসা মিডল অর্ডারে হাল ধরে দলকে জেতান। অস্ট্রেলিয়ার পেস ব্যাটারি মিচেল স্টার্ক, জশ হ্যাজেলউড ও প্যাট কামিন্সের বিপক্ষে তাদের ব্যাটসম্যানদের হবে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই।
দুই দলের টি-টোয়েন্টিতে দেখা হয়েছে ১৬ ম্যাচ। জয়-পরাজয়ে তারা সমানে সমান, মানে ৮টি করে জয়। সবশেষ চারটি ম্যাচই অবশ্য জিতেছে অ্যারন ফিঞ্চের দল, যার মধ্যে রয়েছে ২০১৯ সালের অক্টোবরে ৩-০ তে ঘরের মাঠে লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশের স্মৃতি।
কিন্তু তারপর অস্ট্রেলিয়া একই সাফল্যের দেখা পায়নি। এই বছর ১৬ টি-টোয়েন্টিতে মাত্র পাঁচটি জিতেছে। অবশ্য এই সময়ে ফিঞ্চ, ডেভিড ওয়ার্নার ও স্টিভ স্মিথের মতো তারকাদের খুব একটা পায়নি অজিরা। তারা ফিরেছেন। এখন কি টানা জয়ে দারুণ সময় ফেরাতে পারবে অস্ট্রেলিয়া?
এই ম্যাচ যে দল জিতবে, তারাই গ্রুপের শীর্ষ দল ইংল্যান্ডের পাশে বসবে পয়েন্টের হিসাবে। শেষ হাসি কে হাসবে, দেখা যাক!