alt

opinion » mail

চিঠি : আইএমএফের ঋণের প্রভাব

: সোমবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

আইএমএফের ঋণের সুদের হার কম; কিন্তু তাদের শর্ত কঠিন। এসব শর্ত পূরণ করতে ঋতগ্রহীতা দেশগুলোকে মাশুল দিতে হয়। সামগ্রিকভাবে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমবে। সার্বিক অর্থনীতির চুলচেরা পর্যালোচনা করেই আইএমএফ ঋণ দিয়ে থাকে। এই মেসেজ বর্হিবিশ্বে গেলে বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক।

বিশ্বব্যাংক, এডিবি, জাইকাসহ অন্যান্য ঋণদাতা সংস্থাগুলো আইএমএফের মূল্যায়নকে আমলে নিয়ে থাকে, ফলে ঋণ পাওয়া সহজ হবে। বিদেশি ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা কর্পোরেট সংস্থা থেকে বাণিজ্যিক ঋণ নিতে আইএমএফের মূল্যায়ন ইতিবাচক হবে। চাপে পড়ে ব্যাংকসহ বিভিন্ন খাতে সংস্কার বাস্তবায়নের ফলে সুশাসন প্রতিষ্ঠার পথ সুগম হবে।

আইএমএফের ঋণ নেয়ার মানেই দেশটি সংকটে আছে- এমন বার্তা যায় বিদেশে। অনেকে এটিকে মন্দা মোকাবিলার জন্য বেলআউট প্রোগ্রাম হিসাবে গণ্য করে। সাত কিস্তির মধ্যে প্রতি কিস্তিতে গড়ে ৬৪ ডলার মিলবে। দেশের আমদানি ব্যয় মাসে ৬০০ কোটি ডলারের বেশি। ফলে এ ঋণ বৈদেশিক মুদ্রা সংকট মোকাবিলায় কোন ভূমিকা রাখবে না।

আইএমএফের ঋণের সুদের হার দেড় শতাংশের মধ্যে থাকে। এবার ঋণের সুদ ২ শতাংশ ওপরে, যা অনেক বেশি। ঋণের শর্তে জ্বালানি তেল, গ্যাস, বিদ্যুতের দাম বাড়াতে হবে। এতে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়বে। আমদানি পণ্যের ওপর শুল্ক কমাতে হবে। এতে দেশীয় শিল্পের সুরক্ষা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।

আব্বাসউদ্দিন আহমদ

শিশুর হাতে মোবাইল নয়, চাই জীবনের মাঠে ফেরার ডাক

মতিঝিল-গুলিস্তান রুটে চক্রাকার বাস সার্ভিস : শৃঙ্খল ও স্বস্তির সম্ভাবনা

ভাঙ্গা-খুলনা সড়ক দ্রুত চার লেনে উন্নীত করুন

ডিজিটাল উপনিবেশ : অদৃশ্য শৃঙ্খলের শাসন

বাউফল থেকে লোহালিয়া ব্রিজ পর্যন্ত সড়কের বেহাল দশা

পরিবেশ বিপর্যয়ের অজানা মুখ

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

দূষণ রোধে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভরতা হ্রাস জরুরি

পাবলিক টয়লেটের সংখ্যা বাড়ান

গণরুম প্রথার বিলুপ্তি কবে?

রেলসেবার মান বাড়ান

নওগাঁ সরকারি কলেজের সংকট

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

tab

opinion » mail

চিঠি : আইএমএফের ঋণের প্রভাব

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সোমবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৩

আইএমএফের ঋণের সুদের হার কম; কিন্তু তাদের শর্ত কঠিন। এসব শর্ত পূরণ করতে ঋতগ্রহীতা দেশগুলোকে মাশুল দিতে হয়। সামগ্রিকভাবে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমবে। সার্বিক অর্থনীতির চুলচেরা পর্যালোচনা করেই আইএমএফ ঋণ দিয়ে থাকে। এই মেসেজ বর্হিবিশ্বে গেলে বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক।

বিশ্বব্যাংক, এডিবি, জাইকাসহ অন্যান্য ঋণদাতা সংস্থাগুলো আইএমএফের মূল্যায়নকে আমলে নিয়ে থাকে, ফলে ঋণ পাওয়া সহজ হবে। বিদেশি ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা কর্পোরেট সংস্থা থেকে বাণিজ্যিক ঋণ নিতে আইএমএফের মূল্যায়ন ইতিবাচক হবে। চাপে পড়ে ব্যাংকসহ বিভিন্ন খাতে সংস্কার বাস্তবায়নের ফলে সুশাসন প্রতিষ্ঠার পথ সুগম হবে।

আইএমএফের ঋণ নেয়ার মানেই দেশটি সংকটে আছে- এমন বার্তা যায় বিদেশে। অনেকে এটিকে মন্দা মোকাবিলার জন্য বেলআউট প্রোগ্রাম হিসাবে গণ্য করে। সাত কিস্তির মধ্যে প্রতি কিস্তিতে গড়ে ৬৪ ডলার মিলবে। দেশের আমদানি ব্যয় মাসে ৬০০ কোটি ডলারের বেশি। ফলে এ ঋণ বৈদেশিক মুদ্রা সংকট মোকাবিলায় কোন ভূমিকা রাখবে না।

আইএমএফের ঋণের সুদের হার দেড় শতাংশের মধ্যে থাকে। এবার ঋণের সুদ ২ শতাংশ ওপরে, যা অনেক বেশি। ঋণের শর্তে জ্বালানি তেল, গ্যাস, বিদ্যুতের দাম বাড়াতে হবে। এতে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়বে। আমদানি পণ্যের ওপর শুল্ক কমাতে হবে। এতে দেশীয় শিল্পের সুরক্ষা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।

আব্বাসউদ্দিন আহমদ

back to top