alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : তারুণ্যের শক্তি কাজে লাগান

: শুক্রবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

জনশুমারি ও গৃহগণনা প্রতিবেদন জানাচ্ছে, দেশের মোট জনসংখ্যার চার ভাগের এক ভাগই তরুণ। যাদের বয়স ১৫ থেকে ২৯ বছর। দেশে তরুণ জনগোষ্ঠী ৪ কোটি ৫৯ লাখ। যা মোট জনসংখ্যার ২৭.৯৬ শতাংশ। দেশে কর্মক্ষম মানুষ ৬২ শতাংশ। যাদের বয়স ১৫ থেকে ৫৯ বছর। সংখ্যায় ১০ কোটি ৫০ লাখ।

তরুণ প্রজন্মই জাতির প্রাণশক্তি। ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড, যা দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার অর্থাৎ ১৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সী জনসংখ্যার আধিক্যকে বোঝায়। আর এ ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড (তারুণ্যের লভ্যাংশ) একটি দেশে থাকে ১০ বছর।

কিন্তু আমাদের দেশে এ বৃহত্তর তরুণ সমাজের একটা বিরাট অংশ কোনো প্রকার উৎপাদনমুখী কাজে জড়িত নেই। দেশীয় আর্থসামাজিক দুরাবস্থায়, শিক্ষিত যুবকদের অধিকাংশই অলসভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম চালিয়ে সময় পার করছেন। বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া তরুণদের অবস্থা আরো ভয়াবহ। কর্মময় জীবনের সোনালি সময়গুলো শুয়ে-বসে কাটছে।

তরুণদের উৎপাদনমুখী কাজে লাগানোর সুযোগ করে দিতে হবে। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তরুণরা যাতে কিছু কাজ করতে পারে সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রযুক্তিগত ও কারিগরি দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে তারা যাতে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত হতে পারে, সেজন্য অধিকতর পরিকল্পনা করতে হবে। তবেই এ জনশক্তি পরিণত হবে জনসম্পদে। আর দেশের অর্থনীতি এগিয়ে যাবে স্বনির্ভর বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে।

শামসের তাবরিজ চৌধুরী

টেকসই শহরের একান্ত প্রয়োজন

সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা সংস্কৃতি গড়ে তোলা জরুরি

সুন্দরবনের বাঘ ও জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : আর্শীবাদ নাকি অভিশাপ

সমুদ্রগবেষণায় পশ্চাৎপদতা মৎস্য খাতের ভবিষ্যৎকেই ঝুঁকিতে ফেলছে

কিশোর গ্যাং–সংস্কৃতি: সমাজের জন্য বাড়তে থাকা অশনি সংকেত

ডিগ্রি হাতে, চাকরি স্বপ্নে: শিক্ষিত বেকারদের মানসিক ক্ষয়

সরকারি কর্মচারীদের কর্মেই মুক্তি নাকি আন্দোলনে?

কর্মজীবী নারীর অদৃশ্য মানসিক বোঝা

নগর সংস্কৃতিতে ঐতিহ্যের বিলুপ্তি

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আগাম সতর্কবার্তাই কি যথেষ্ট?

সুলতানপুরে করতোয়া নদীর তাণ্ডব: নদীভাঙনে মানুষের জীবন বিপন্ন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সম্ভাবনা বিস্তৃত, অনিয়মের ছায়াও গভীর

গেন্ডারিয়ায় সড়ক ও ড্রেন সংস্কারে অনিয়ম: জনদূর্ভোগ বৃদ্ধি

প্রবীণদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার ভোর

প্রাথমিক শিক্ষকদের বঞ্চনা দূর না হলে মানোন্নয়ন অসম্ভব

রাবির আবাসন সংকট

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : তারুণ্যের শক্তি কাজে লাগান

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শুক্রবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩

জনশুমারি ও গৃহগণনা প্রতিবেদন জানাচ্ছে, দেশের মোট জনসংখ্যার চার ভাগের এক ভাগই তরুণ। যাদের বয়স ১৫ থেকে ২৯ বছর। দেশে তরুণ জনগোষ্ঠী ৪ কোটি ৫৯ লাখ। যা মোট জনসংখ্যার ২৭.৯৬ শতাংশ। দেশে কর্মক্ষম মানুষ ৬২ শতাংশ। যাদের বয়স ১৫ থেকে ৫৯ বছর। সংখ্যায় ১০ কোটি ৫০ লাখ।

তরুণ প্রজন্মই জাতির প্রাণশক্তি। ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড, যা দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার অর্থাৎ ১৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সী জনসংখ্যার আধিক্যকে বোঝায়। আর এ ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড (তারুণ্যের লভ্যাংশ) একটি দেশে থাকে ১০ বছর।

কিন্তু আমাদের দেশে এ বৃহত্তর তরুণ সমাজের একটা বিরাট অংশ কোনো প্রকার উৎপাদনমুখী কাজে জড়িত নেই। দেশীয় আর্থসামাজিক দুরাবস্থায়, শিক্ষিত যুবকদের অধিকাংশই অলসভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম চালিয়ে সময় পার করছেন। বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া তরুণদের অবস্থা আরো ভয়াবহ। কর্মময় জীবনের সোনালি সময়গুলো শুয়ে-বসে কাটছে।

তরুণদের উৎপাদনমুখী কাজে লাগানোর সুযোগ করে দিতে হবে। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তরুণরা যাতে কিছু কাজ করতে পারে সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রযুক্তিগত ও কারিগরি দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে তারা যাতে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত হতে পারে, সেজন্য অধিকতর পরিকল্পনা করতে হবে। তবেই এ জনশক্তি পরিণত হবে জনসম্পদে। আর দেশের অর্থনীতি এগিয়ে যাবে স্বনির্ভর বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে।

শামসের তাবরিজ চৌধুরী

back to top