মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
হোসেনপুর টু টোক সড়কটি ঐতিহাসিক এবং সাংস্কৃতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি সড়ক। এটি কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলা থেকে টোক বাজার পর্যন্ত প্রসারিত। এই সড়কটি স্থানীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি বহু বছর ধরে এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থার মূলধারা হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। সড়কটি শুধু যাতায়াতের জন্যই নয়, বরং এর পাশ দিয়ে থাকা গ্রামগুলোর ঐতিহ্যবাহী। খান বাহাদুর ইসমাইল সড়কের টোক থেকে হোসেনপুর ব্রিজ দীর্ঘ ১৮ কিলোমিটার সড়কের এখন বেহাল অবস্থা, যেনো দেখার মতো কেউ নেই। এই সড়কটি স্থানীয় যোগাযোগ অথনীতি এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। এই সড়কে এখন দুর্ঘটনা নিত্যদিনের ঘটনা। সড়কের বিভিন্ন জায়গায় খালের মতো গর্ত সৃষ্টি হয়েছে। সড়কটিও ধ্বংস করা হয়েছে ট্রাক, লরি ও অতিরিক্ত মালামাল বহনকৃত যানবাহন চলাচলের মাধ্যমে। রাস্তা খারাপ থাকায় বিভিন্ন ধরনের কৃষি পণ্য রাজধানীসহ বিভিন্ন জায়গায় পাঠানোর জন্য অতিরিক্ত ভাড়া দিতে হচ্ছে। সবচেয়ে বেশি অসুবিধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে গর্ভবতী মহিলাদের এবং অসুস্থ ব্যক্তিদের। দক্ষিণ গফরগাঁওয়ের একমাত্র ব্যস্থতম সড়কের এখন এ অবস্থা। সাধারণ মানুষের চাওয়া রাস্তাটি যতো দ্রুত সম্ভব সংস্কার করা।
হোসেনপুর থেকে টোক পর্যন্ত সংযোগ সড়কটির বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্ত, পিচ উঠে যাওয়া এবং সড়কের প্রান্তিক অংশ ভেঙে পড়ার কারণে এটি প্রায় অচল হয়ে পড়েছে। প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে চলাচল করা স্থানীয় বাসিন্দা ও যানবাহন চালকদের দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে। এছাড়াও ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে সড়কের নিকটবর্তী ভূমি ধসে পরছে। বিশেষ করে তেঁতুলিয় নদীগর্ভে প্রায় ২০ ফুট প্রস্থের সড়ক বিলীন হয়ে গেছে।
কর্তৃপক্ষের কাছে আকুল আবেদন তারা যেনো দ্রুত সঠিক উদ্যোগ নিয়ে সড়কটিকে আবারও স্থানীয়দের জন্য উপযোগী করে তোলেন।
সাবের হোসেন
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
রোববার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
হোসেনপুর টু টোক সড়কটি ঐতিহাসিক এবং সাংস্কৃতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি সড়ক। এটি কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলা থেকে টোক বাজার পর্যন্ত প্রসারিত। এই সড়কটি স্থানীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি বহু বছর ধরে এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থার মূলধারা হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। সড়কটি শুধু যাতায়াতের জন্যই নয়, বরং এর পাশ দিয়ে থাকা গ্রামগুলোর ঐতিহ্যবাহী। খান বাহাদুর ইসমাইল সড়কের টোক থেকে হোসেনপুর ব্রিজ দীর্ঘ ১৮ কিলোমিটার সড়কের এখন বেহাল অবস্থা, যেনো দেখার মতো কেউ নেই। এই সড়কটি স্থানীয় যোগাযোগ অথনীতি এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। এই সড়কে এখন দুর্ঘটনা নিত্যদিনের ঘটনা। সড়কের বিভিন্ন জায়গায় খালের মতো গর্ত সৃষ্টি হয়েছে। সড়কটিও ধ্বংস করা হয়েছে ট্রাক, লরি ও অতিরিক্ত মালামাল বহনকৃত যানবাহন চলাচলের মাধ্যমে। রাস্তা খারাপ থাকায় বিভিন্ন ধরনের কৃষি পণ্য রাজধানীসহ বিভিন্ন জায়গায় পাঠানোর জন্য অতিরিক্ত ভাড়া দিতে হচ্ছে। সবচেয়ে বেশি অসুবিধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে গর্ভবতী মহিলাদের এবং অসুস্থ ব্যক্তিদের। দক্ষিণ গফরগাঁওয়ের একমাত্র ব্যস্থতম সড়কের এখন এ অবস্থা। সাধারণ মানুষের চাওয়া রাস্তাটি যতো দ্রুত সম্ভব সংস্কার করা।
হোসেনপুর থেকে টোক পর্যন্ত সংযোগ সড়কটির বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্ত, পিচ উঠে যাওয়া এবং সড়কের প্রান্তিক অংশ ভেঙে পড়ার কারণে এটি প্রায় অচল হয়ে পড়েছে। প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে চলাচল করা স্থানীয় বাসিন্দা ও যানবাহন চালকদের দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে। এছাড়াও ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে সড়কের নিকটবর্তী ভূমি ধসে পরছে। বিশেষ করে তেঁতুলিয় নদীগর্ভে প্রায় ২০ ফুট প্রস্থের সড়ক বিলীন হয়ে গেছে।
কর্তৃপক্ষের কাছে আকুল আবেদন তারা যেনো দ্রুত সঠিক উদ্যোগ নিয়ে সড়কটিকে আবারও স্থানীয়দের জন্য উপযোগী করে তোলেন।
সাবের হোসেন