মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
পানির অপর নাম জীবন। পানি আমাদের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমাদের শরীরের একাত্তর ভাগ পানি। পানি ছাড়া একজন সুস্থ সবল মানুষ ভালোভাবে বেঁচে থাকার কল্পনা করা যায় না।তার মাঝে যদি হয় পানি দূষণ তাহলে আর কথাই নাই। পানি দূষণ হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে বিভিন্ন ক্ষতিকর পদার্থ বা রাসায়নিক উপাদান পানিতে মিশে সেটিকে ব্যবহার বা জীবনযাপনের অযোগ্য করে তোলে। এটি পরিবেশ ও জীবজগতের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে।
বর্তমানে ঢাকা শহরের পানি অনেক বেশি দূষিত হচ্ছে। পানি দূষিত হওয়ার পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। রাসায়নিক, তেল, এবং ভারী ধাতু সরাসরি নদী বা পুকুরে ফেলে দেয়া। প্লাস্টিকজাত পণ্য পানি প্রবাহে ফেলে দেওয়া, যা ভাঙে না এবং দীর্ঘ সময়ের জন্য দূষণ ঘটায়।
কীটনাশক ও রাসায়নিক সার বৃষ্টির মাধ্যমে পানির উৎসে মিশে যায় অপরিশোধিত বর্জ্য ও ময়লা পানি সরাসরি পানির উৎসে ফেলা। সমুদ্র বা নদীতে তেলের ট্যাঙ্কার দুর্ঘটনা বা তেল ফেলা।
দূষিত পানি পান করে ডায়রিয়া, কলেরা, এবং অন্যান্য পানিবাহিত রোগ দেখা দেয়। অক্সিজেনের অভাবে মাছ এবং অন্যান্য জলজ প্রাণী মারা যায়। প্রাকৃতিক বাসস্থান নষ্ট হয়। জলজ পরিবেশে ভারসাম্য নষ্ট হয়।
সর্বোপরি, পানি দূষণের মাত্রা কমাতে হলে শিল্পকারখানার বর্জ্য পরিশোধন করে ফেলতে হবে। পুনর্ব্যবহারযোগ্য পণ্য ব্যবহার ও প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো এবং সঠিকভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা করা। সকল মানুষকে পানি দূষণ সম্পর্কে সচেতন করা।
ইমরান ফয়সাল
ঢাকা
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫
পানির অপর নাম জীবন। পানি আমাদের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। আমাদের শরীরের একাত্তর ভাগ পানি। পানি ছাড়া একজন সুস্থ সবল মানুষ ভালোভাবে বেঁচে থাকার কল্পনা করা যায় না।তার মাঝে যদি হয় পানি দূষণ তাহলে আর কথাই নাই। পানি দূষণ হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে বিভিন্ন ক্ষতিকর পদার্থ বা রাসায়নিক উপাদান পানিতে মিশে সেটিকে ব্যবহার বা জীবনযাপনের অযোগ্য করে তোলে। এটি পরিবেশ ও জীবজগতের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে।
বর্তমানে ঢাকা শহরের পানি অনেক বেশি দূষিত হচ্ছে। পানি দূষিত হওয়ার পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। রাসায়নিক, তেল, এবং ভারী ধাতু সরাসরি নদী বা পুকুরে ফেলে দেয়া। প্লাস্টিকজাত পণ্য পানি প্রবাহে ফেলে দেওয়া, যা ভাঙে না এবং দীর্ঘ সময়ের জন্য দূষণ ঘটায়।
কীটনাশক ও রাসায়নিক সার বৃষ্টির মাধ্যমে পানির উৎসে মিশে যায় অপরিশোধিত বর্জ্য ও ময়লা পানি সরাসরি পানির উৎসে ফেলা। সমুদ্র বা নদীতে তেলের ট্যাঙ্কার দুর্ঘটনা বা তেল ফেলা।
দূষিত পানি পান করে ডায়রিয়া, কলেরা, এবং অন্যান্য পানিবাহিত রোগ দেখা দেয়। অক্সিজেনের অভাবে মাছ এবং অন্যান্য জলজ প্রাণী মারা যায়। প্রাকৃতিক বাসস্থান নষ্ট হয়। জলজ পরিবেশে ভারসাম্য নষ্ট হয়।
সর্বোপরি, পানি দূষণের মাত্রা কমাতে হলে শিল্পকারখানার বর্জ্য পরিশোধন করে ফেলতে হবে। পুনর্ব্যবহারযোগ্য পণ্য ব্যবহার ও প্লাস্টিকের ব্যবহার কমানো এবং সঠিকভাবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা করা। সকল মানুষকে পানি দূষণ সম্পর্কে সচেতন করা।
ইমরান ফয়সাল
ঢাকা