alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : স্পিড ব্রেকার প্রসঙ্গে

: শনিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২১

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সাধারণত দুর্ঘটনা কমাতে সড়কে স্পিড ব্রেকার (গতিরোধক) তৈরি করা হয়। দুর্ঘটনাপ্রবণ এলাকাগুলোতে এগুলো নির্দিষ্ট দূরত্বে স্থাপন করা হয়। কিন্তু অনেক সময় এই স্প্রিড ব্রেকারই সড়ক দুর্ঘটনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

দেশের বেশির ভাগ সড়কে স্পিড ব্রেকার দেখা যায়। গ্রামের রাস্তাগুলোতে ও বর্তমানে স্পিড ব্রেকার দেয়া হয়। এসব স্পিড ব্রেকারে যথাযথ রং বা সংকেত ব্যবহার করা হয় না। থাকে না কোন সতর্কবাণী। গ্রামের রাস্তাগুলোতে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা অপরিকল্পিতভাবে স্পিড ব্রেকার তৈরি করে থাকে। সড়কের পাশে কেউ নতুন বাড়ি নির্মাণ করলে সেখানে দেয়া হয় একটি স্পিড ব্রেকার।

আর হাট-বাজার, দোকান থেকে শুরু করে চা দোকানের সামনে অবাধে স্পিড ব্রেকার নির্মাণ করায় প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।

অপরিকল্পিতভাবে স্পিড ব্রেকার তৈরি করায় ওই সড়ক দিয়ে যাতায়াতকারী যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। কিছু কিছু স্পিড ব্রেকার এত উঁচু যে, এগুলোর ওপর দিয়ে গাড়ি চালানোর সময় বেশ জোরে ঝাঁকুনির সৃষ্টি হয়, যাতায়াতে দুর্ভোগ সৃষ্টি করে।

অনেক স্পিড ব্রেকারে কোন সংকেত বা রং না থাকায় চলন্ত অবস্থায় চালকরা বুঝতে পারে না। আবার নতুন চালকের ক্ষেত্রে রাস্তা অপরিচিত হওয়ায় কোথায় স্পিড ব্রেকার আছে তা বুঝতে পারে না। ফলে প্রতিদিন ছোটখাটো থেকে শুরু করে বড় দুর্ঘটনাও ঘটে।

জনসাধারণের ও যানবাহনের চলাচল নির্বিঘ্ন রাখতে ও দুর্ঘটনা কমাতে হলে অপ্রয়োজনীয় স্পিড ব্রেকার কমাতে হবে।

প্রয়োজনীয় স্পিড ব্রেকারগুলোতে চিহ্ন-সংকেত বা সিগন্যাল ব্যবহার করতে হবে। আশা করি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এদিকে দৃষ্টি দিবেন।

মো. আমান উল্লাহ

টেকসই শহরের একান্ত প্রয়োজন

সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা সংস্কৃতি গড়ে তোলা জরুরি

সুন্দরবনের বাঘ ও জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : আর্শীবাদ নাকি অভিশাপ

সমুদ্রগবেষণায় পশ্চাৎপদতা মৎস্য খাতের ভবিষ্যৎকেই ঝুঁকিতে ফেলছে

কিশোর গ্যাং–সংস্কৃতি: সমাজের জন্য বাড়তে থাকা অশনি সংকেত

ডিগ্রি হাতে, চাকরি স্বপ্নে: শিক্ষিত বেকারদের মানসিক ক্ষয়

সরকারি কর্মচারীদের কর্মেই মুক্তি নাকি আন্দোলনে?

কর্মজীবী নারীর অদৃশ্য মানসিক বোঝা

নগর সংস্কৃতিতে ঐতিহ্যের বিলুপ্তি

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আগাম সতর্কবার্তাই কি যথেষ্ট?

সুলতানপুরে করতোয়া নদীর তাণ্ডব: নদীভাঙনে মানুষের জীবন বিপন্ন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সম্ভাবনা বিস্তৃত, অনিয়মের ছায়াও গভীর

গেন্ডারিয়ায় সড়ক ও ড্রেন সংস্কারে অনিয়ম: জনদূর্ভোগ বৃদ্ধি

প্রবীণদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার ভোর

প্রাথমিক শিক্ষকদের বঞ্চনা দূর না হলে মানোন্নয়ন অসম্ভব

রাবির আবাসন সংকট

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : স্পিড ব্রেকার প্রসঙ্গে

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শনিবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২১

সাধারণত দুর্ঘটনা কমাতে সড়কে স্পিড ব্রেকার (গতিরোধক) তৈরি করা হয়। দুর্ঘটনাপ্রবণ এলাকাগুলোতে এগুলো নির্দিষ্ট দূরত্বে স্থাপন করা হয়। কিন্তু অনেক সময় এই স্প্রিড ব্রেকারই সড়ক দুর্ঘটনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

দেশের বেশির ভাগ সড়কে স্পিড ব্রেকার দেখা যায়। গ্রামের রাস্তাগুলোতে ও বর্তমানে স্পিড ব্রেকার দেয়া হয়। এসব স্পিড ব্রেকারে যথাযথ রং বা সংকেত ব্যবহার করা হয় না। থাকে না কোন সতর্কবাণী। গ্রামের রাস্তাগুলোতে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা অপরিকল্পিতভাবে স্পিড ব্রেকার তৈরি করে থাকে। সড়কের পাশে কেউ নতুন বাড়ি নির্মাণ করলে সেখানে দেয়া হয় একটি স্পিড ব্রেকার।

আর হাট-বাজার, দোকান থেকে শুরু করে চা দোকানের সামনে অবাধে স্পিড ব্রেকার নির্মাণ করায় প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।

অপরিকল্পিতভাবে স্পিড ব্রেকার তৈরি করায় ওই সড়ক দিয়ে যাতায়াতকারী যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। কিছু কিছু স্পিড ব্রেকার এত উঁচু যে, এগুলোর ওপর দিয়ে গাড়ি চালানোর সময় বেশ জোরে ঝাঁকুনির সৃষ্টি হয়, যাতায়াতে দুর্ভোগ সৃষ্টি করে।

অনেক স্পিড ব্রেকারে কোন সংকেত বা রং না থাকায় চলন্ত অবস্থায় চালকরা বুঝতে পারে না। আবার নতুন চালকের ক্ষেত্রে রাস্তা অপরিচিত হওয়ায় কোথায় স্পিড ব্রেকার আছে তা বুঝতে পারে না। ফলে প্রতিদিন ছোটখাটো থেকে শুরু করে বড় দুর্ঘটনাও ঘটে।

জনসাধারণের ও যানবাহনের চলাচল নির্বিঘ্ন রাখতে ও দুর্ঘটনা কমাতে হলে অপ্রয়োজনীয় স্পিড ব্রেকার কমাতে হবে।

প্রয়োজনীয় স্পিড ব্রেকারগুলোতে চিহ্ন-সংকেত বা সিগন্যাল ব্যবহার করতে হবে। আশা করি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এদিকে দৃষ্টি দিবেন।

মো. আমান উল্লাহ

back to top