মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বেঁচে থাকার জন্য চাই নিরাপদ ও নির্ভেজাল খাদ্য। কিন্তুনিরাপদ খাদ্য যেনো আজ অধরা। সব খাদ্যপণ্যেই মারাত্মক ভেজাল ঢুকে গেছে। এমন কোনো খাবার পাওয়া যাবে না, যেখানে ভেজালের ছড়াছড়ি নেই!
দেশের একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী জনস্বাস্থ্যের কথা না ভেবে ভেজাল ও মানহীন খাদ্য উৎপাদন করে চলেছে। মাঝে মাঝে ভেজালবিরোধী অভিযান পরিচালনা করতে দেখা যায়। ভেজালকারীদের বিরুদ্ধে জেল-জরিমানাসহ শাস্তিও প্রদান করা হয়। কিন্তু তাতেও ভেজাল কমে না, বরং ক্রমান্বয়ে বাড়তেই থাকে।
বর্তমানে খাদ্যে ভেজাল অসহনীয় পর্যায়ে চলে গেছে। ভেজাল খাদ্যের কারণে কিডনি রোগ, ক্যান্সারসহ নানা জটিল-কঠিন রোগের আক্রান্তের শিকার হচ্ছে মানুষ। এ থেকে পরিত্রাণের উপায় খুঁজে বের করতে হবে।
‘খাদ্য নিরাপত্তা’ এ দেশের মানুষের সাংবিধানিক অধিকার হলেও বিষয়টির প্রতি কারো দায়বদ্ধতা নেই। সবাই যেনো গা বাঁচিয়ে চলার চেষ্টা করছেন। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বিএসটিআইও যেনো হাত গুটিয়ে বসে আছে। ভেজাল খাদ্যপণ্যের ব্যাপারে তাদের কোনো নৈতিক দায়বোধও নেই!
খাদ্যে ভেজাল প্রতিরোধে সরকারেও যেমন দায়বোধ রয়েছে; তেমনি জনগণেরও রয়েছে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সবাই সচেতন হলে কিছুটা হলেও সুফল পাওয়া যেতে পারে।
আজম জহিরুল ইসলাম
গৌরীপুর, ময়মনসিংহ
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
বৃহস্পতিবার, ০৬ জানুয়ারী ২০২২
বেঁচে থাকার জন্য চাই নিরাপদ ও নির্ভেজাল খাদ্য। কিন্তুনিরাপদ খাদ্য যেনো আজ অধরা। সব খাদ্যপণ্যেই মারাত্মক ভেজাল ঢুকে গেছে। এমন কোনো খাবার পাওয়া যাবে না, যেখানে ভেজালের ছড়াছড়ি নেই!
দেশের একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী জনস্বাস্থ্যের কথা না ভেবে ভেজাল ও মানহীন খাদ্য উৎপাদন করে চলেছে। মাঝে মাঝে ভেজালবিরোধী অভিযান পরিচালনা করতে দেখা যায়। ভেজালকারীদের বিরুদ্ধে জেল-জরিমানাসহ শাস্তিও প্রদান করা হয়। কিন্তু তাতেও ভেজাল কমে না, বরং ক্রমান্বয়ে বাড়তেই থাকে।
বর্তমানে খাদ্যে ভেজাল অসহনীয় পর্যায়ে চলে গেছে। ভেজাল খাদ্যের কারণে কিডনি রোগ, ক্যান্সারসহ নানা জটিল-কঠিন রোগের আক্রান্তের শিকার হচ্ছে মানুষ। এ থেকে পরিত্রাণের উপায় খুঁজে বের করতে হবে।
‘খাদ্য নিরাপত্তা’ এ দেশের মানুষের সাংবিধানিক অধিকার হলেও বিষয়টির প্রতি কারো দায়বদ্ধতা নেই। সবাই যেনো গা বাঁচিয়ে চলার চেষ্টা করছেন। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বিএসটিআইও যেনো হাত গুটিয়ে বসে আছে। ভেজাল খাদ্যপণ্যের ব্যাপারে তাদের কোনো নৈতিক দায়বোধও নেই!
খাদ্যে ভেজাল প্রতিরোধে সরকারেও যেমন দায়বোধ রয়েছে; তেমনি জনগণেরও রয়েছে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সবাই সচেতন হলে কিছুটা হলেও সুফল পাওয়া যেতে পারে।
আজম জহিরুল ইসলাম
গৌরীপুর, ময়মনসিংহ